নিজস্ব প্রতিবেদক : নাহার নারী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের সভাপতি হাসিনা আনছার এবং আরটিক ফুডস এর স্বত্বাধিকারী আরফিন জামান এর যৌথ্ উদ্যোগে ফুড টেস্টিং এন্ড রেসিপি কনটেস্ট ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয় । শনিবার দুপুর ৩ টায় কেরানীগঞ্জের ভাগনা ঢাকা টাওয়ারে অনুষ্ঠিতব্য প্রতিযোগিতাটি মূলত নারীর ক্ষমতায়ন এবং তাদের প্রতিভার স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে আয়োজনটি করা হয়েছে।
এ প্রতিযোগিতায় নারীদের সৃজনশীলতা ও রন্ধন প্রিয়তা তুলে ধরার একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবেও কাজ করেছে।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী ২৫ জন প্রতিযোগী তাদের সেরা রেসিপি জমা দিয়েছেন। বিচারকদের প্যানেল তাদের সৃজনশীলতা রেসিপির বিশেষত্ব এবং উপস্থাপনার ভিত্তিতে মূল্যায়ন করেছেন।
বিজয়ীদের জন্য ছিল আকর্ষণীয় পুরস্কার সার্টিফিকেট এবং বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী রান্না ১০০ রেসিপি বই যা নাহার নারী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এবং আরটিক ফুডসের পক্ষ থেকে প্রদান করা হয়।
প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হন শাবানা আশরাফ, ১ম রানার আপ আফরিন নাহিদ ও দ্বিতীয় রানার আপ ২য় তিশা আফরিন। এই প্রতিযোগিতা নারীদের জন্য একটি বিশেষ সুযোগ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে যা তাদের সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী ক্ষমতাকে আরো উৎসাহিত করবে।
অনুষ্ঠানে বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পারফেক্ট ইলেকট্রনিক্স এর সিইও গোলাম শাহরিয়ার কবীর, পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্ব ও পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশনের সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ রবিউল ইসলাম রবি ।অনুষ্ঠানের আয়োজনে ও বিচারক হিসেবে উপস্হিত ছিলেন আরটিক ফুডস এর স্বত্বাধিকারী আরফিন জামান ।
অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব ও সম্মানীত বিচারক মন্ডলীদের সাথে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন বিশিষ্ট রন্ধন বিশেষজ্ঞ, মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব নাহার নারী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের সভাপতি হাসিনা আনছার ।এ সময় নারীদের আত্মনির্ভরশীল ভাবে গড়ে তুলতে নানা দিকনির্দেশনা মূলক পরামর্শ দেন হাসিনা আনছার।পাশাপাশি গতানুগতিক প্রথা পরিবর্তন করে উদ্যোক্তাদের কল্যাণে নিবেদিত প্রাণ হয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে নাহার নারী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন।
নাহার নারী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনটি সর্বোপরি উদ্যোক্তাদের কল্যাণে কাজ করে।সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে সারা দেশে কর্মশালার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দিয়েছে শত শত উদ্যোক্তাদের।
এ ছাড়াও সংগঠনটি নির্যাতিত,নিপীড়ন নারীদের নানা মুখি উন্নয়নমূলক কাজ সম্পৃক্ত করতে কাজ করে।স্বাধীন ভাবে নিজের মত প্রকাশের মাধ্যমে,নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নিজের করে সাজানোর জন্য প্রতিটি উদ্যোক্তাকে পরামর্শ প্রদান করে হাসিনা আনছার।
নাহার নারী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের সভাপতি হাসিনা আনছার এবং আরটিক ফুডস এর স্বত্বাধিকারী আরফিন জামান পক্ষ থেকে পারফেক্ট ইলেকট্রনিক্স, ক্যাপ্টেন আইটি এজেন্সি,মিথী স কিচেন ও আরদি হাউসকে পাশে থেকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
সাত নক্ষত্রের আলোয় আলোকিত পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন
নিজস্ব প্রতিবেদক : সাত পাঁচের ধারনা পরিবর্তন করে সময় কে প্রাধান্য দিয়ে যুগোপযোগী আধুনিক বিশ্বের মতাদর্শকে ধারন করে জাগ্রত হউক, সৎ ইচ্ছা শক্তি”এই শ্লোগানকে বুকে ধারন করে মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্ব কে চেয়ারম্যান ও সেলিম মাহমুদ কে মহাসচিব করে পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন নামে ৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি স্বেচ্ছাসেবি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ করেছিল।
ইতিমধ্যে এ সংগঠন টি বাংলাদেশসহ দেশের বাহিরেও তাদের সৎ-ইচ্ছে এবং কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে এক অনন্য সৃষ্টি করেছে।প্রথম থেকেই সংগঠনের সাত নক্ষত্রের আলোয় আলোকিত পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন।তাদের প্রত্যেকের দক্ষতা,বিচক্ষণতা ও বুদ্ধিমত্তার কারনে অল্প দিনেই দেশ বিদেশে সারা ফেলেছে।
পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন টি ইতিমধ্যে একাধিক দরিদ্র মেয়েকে বিয়ে দিয়েছে,বিভিন্ন এতিম বাচ্চাদের শিক্ষা উপকরণ প্রদান করেছে,বাল্যবিবাহ রোধে কাজ করেছে,ঢাকা সহ সারা বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের সুবিধা বঞ্চিত উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল নলেজ শেয়ারিং এন্ড ওয়ার্কশপ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেয়া ও সার্টিফিকেট প্রদান পূর্বক দক্ষ করে তুলেছে শতাধিক উদ্যোক্তাকে।
বন্যার সময় বানভাসিদের কল্যাণে সংগঠনটি তাদের সর্বক্ষমতার মধ্য থেকে সর্বোচ্চটি দিয়ে বানভাসিদের পাশে ছিলেন।
সংগঠনটির একেকজন সদস্য অনন্য বৈশিষ্টের অধিকারী। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্ব একজন সফল ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক। সদস্য সচিব সেলিম মাহমুদ ও একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী,কোষাধ্যক্ষ ইকরামুল হক ভুঁইয়া ব্যবসায়ী,কার্যনির্বাহী সদস্য সাংবাদিক রবিউল ইসলাম রবি ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক , মোঃ খায়রুল ইসলাম হৃদয় হোসেন সংগঠক ও মিজানুর রহমান চাকুরীজীবি সমাজ সেবক , উম্মে সালমা ব্যবসায়ী ও সমাজসেবী।তারা সাতজন সাত নক্ষত্র প্রত্যেকে সু-শিক্ষিত এবং প্রতিষ্ঠিত।
সংগঠনটির চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান অপূর্ব জানান,গেলো শনিবার ১৯ অক্টোবর ঢাকার বাংলা মটর বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ কে প্রধান অতিথি ও প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন নজরুল সংগীত শিল্পী ফেরদৌস আরা এবং টুরিস্ট পুলিশ ঢাকা রিজিয়নের পুলিশ সুপার মোঃ নাইমুল হক পিপিএম,”এটিএন বাংলার উপদেষ্টা সম্পচার তাশিক আহমেদ কে বিশেষ অতিথি করে এ বছর পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন দেশের স্বনামধন্য নির্বাচিত ৬ জন উদ্যোক্তাকে ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা ২০২৪ ও সার্টিফিকেট প্রদান করেছে।
তিনি আরো বলেন,আমরা নাম ফোঁটানোর জন্য ভূঁইফোড় সংগঠন ও ফাউন্ডেশনের মতো না।আমরা সর্বোপরি গতানুগতিক প্রথা ভেঙে সাত সদস্য বিশিষ্ট এ সংগঠন টি তৈরি করেছি।আমাদের এ স্বেচ্ছাসেবি সংগঠনের প্রদান লক্ষ্যই ছিলো গতানুগতিক প্রথা ভেঙে নামে বে-নামে ভূঁইফোড় সংগঠন /ফাউন্ডেশনের এডমিশনদের নিকট বন্দী থাকা সকল উদ্যোক্তাদেরকে মুক্ত আলোর পদ দেখাবো।সে অনুযায়ী আমরা কাজও করে যাচ্ছি।
আপনাদের এ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন টি কি কি বিষয় নিয়ে কাজ করবে ?
সাংবাদিকদের এরকম প্রশ্নের জবাবে সংগঠনটির মহাসচিব সেলিম মাহমুদ জানায়,বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় এরকম সকল অপরাধের বিরোধী কাজ করবে। বিশেষ করে নারী ও শিশু মানসিক বিকাশ তাদের মৌলিক অধিকার আদায়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করবে।তাছাড়া সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে দক্ষ উদ্যমী তরুণ উদ্যোক্তা তৈরি প্রশিক্ষণ এবং তাদের প্লাটফর্ম তৈরি করা,শিশু শ্রম বন্ধ,প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত,প্রাকৃতিক দূর্যোগ মোকাবেলা,কৃষি সহায়ক বীচ, সার কিট নাশক প্রদান,মসজিদ,মাদ্রাসা ও এতিম খানা নির্মাণ সহ পথচারীদের পাশে সব সময় সব পরিস্থিতিতে পাশে থাকবে বলে জানায় পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন পরিবার।
এক ঝাঁক উদ্যোক্তা পেল পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা
নিজস্ব প্রতিবেদক : আলোকিত উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করা দেশের নির্ভরযোগ্য স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন ।
এই সংগঠনের এর পক্ষ থেকে আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা-২০২৪ পেলো দেশের সুনামধন্য আলোকিত উদ্যোক্তারা।
শনিবার ১৯ অক্টোবর বিকেল ৪ ঘটিকায় রাজধানীর বাংলামটর বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে “দেশের কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে উদ্যোক্তাদের ভূমিকা” শীর্ষক আলোচনা সভায় উদ্যোক্তাদের আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা ও সনদ প্রদান করেছে উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করা স্বেচ্ছাসেবি সংগঠন “পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন”।
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে সংগঠনের চেয়ারম্যানের মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্ব’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ।প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্হিত ছিলেন নজরুল সংগীত শিল্পী ফেরদৌস আরা ।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এটিএন বাংলার উপদেষ্টা সম্প্রচার তাশিক আহমেদ,এসএ টিভির হেড অব নিউজ মাহমুদ আল ফয়সাল ,টুরিস্ট পুলিশ,ঢাকা রিজিয়নের, পুলিশ সুপার মোঃ নাইমুল হক পিপিএম , সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সেলিম মাহমুদ । অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ ইকরামুল হক ভূঁইয়া ও রন্ধন বিশেষজ্ঞ হাসিনা আনছার ।
আরও উপস্হিত ছিলেন সংগঠনের নির্বাহী সদস্য রবিউল ইসলাম রবি, মোঃ মিজানুর রহমান, উম্মে সালমা,মোঃ হৃদয় হোসেন ও এক ঝাঁক নারী উদ্যোক্তাগণ ।
গতানুগতিক প্রথা পরিবর্তন করে উদ্যোক্তাদের কল্যাণে নিবেদিত প্রাণ হয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন।আত্মপ্রকাশের পর থেকেই ফাউন্ডেশনটি তাদের সু-সংগঠিত নানামুখী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সারাদেশে জনপ্রিয়তা কুঁড়াচ্ছে।
এই ফাউন্ডেশনটি সর্বোপরি উদ্যোক্তাদের কল্যাণে কাজ করে ।সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে’ডিজিটাল নলেজ শেয়ারিং ওয়ার্কশপ’ প্রকল্প নামে সারা দেশে কর্মশালার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দিয়েছে শত শত উদ্যোক্তাদের।এ ছাড়াও নানা মুখি উন্নয়নমূলক কাজ করেন নির্যাতিত,নিপীড়ন,নারীদের নিয়ে কাজ করে।পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন থেকে আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা পেলেন যে সাত উদ্যোক্তা
মোঃ রবিউল ইসলাম রবি ( সফল ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক ) , মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক ( সাংবাদিক ), অঞ্জন আইচ (টিভি ও চলচ্চিত্র পরিচালক) ‘মেহেরুন নেসা ( রন্ধন বিশেষজ্ঞ),কুমকুম ফকির ( নারী উদ্যোক্তা),রুমানা রহমান (রন্ধন শিল্প উদ্যোক্তা) ও হাসিনা আনছার (রন্ধন শিল্প উদ্যোক্তা)।
চেয়ারম্যান মনিরুজ্জান অপূর্ব উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন,আমাদের এ ফাউন্ডেশন এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য দেশের শিক্ষিত উদ্যমী তরুণ ও মেধাবী উদ্যোক্তাদের আত্মনির্ভরশীল ভাবে গড়ে তুলতে সব সময় বদ্ধপরিকর।
আমরা এ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে সারা দেশে ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছছি যা এখনও কার্যক্রম চলমান।
ঢাকা সহ ৬৪জেলা এবং উপজেলা গুলোতে পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ ও সার্টিফিকেট প্রদান কার্যক্রম হাতে নিয়ে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছি।আমরা শুধু প্রশিক্ষণ দিয়ে উদ্যোক্তাদের ছেড়ে দেই না,সব সময় তাদের খবরা-খবর রাখি।তাদের বিপদে-আপদে সংগঠনের মাধ্যমে পাশে থাকি।
বর্তমানে দেশে বিভিন্ন নামে বে-নামে ভূইফর সংগঠন গুলো সাধারণ উদ্যোক্তাদের জিম্মী করে রেখেছে।
আমরা ঐ সব উদ্যাক্তাদের কাজ করার জন্য স্বাদরে আমন্ত্রণ জানাই ।
এ ছাড়া সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক সেলিম মাহমুদ বলেন আরো প্রকল্প হাতে নিচ্ছে আমাদের সংগঠনটি। উদ্যোক্তাদের ট্রেনিং এর মাধ্যমে দক্ষ করার পাশাপাশি ব্যবসা বাড়ানোর জন্য ভবিষ্যতে তাদের দিক নির্দেশনা দিয়ে পাশে থাকবেন।
যে সকল নিপীড়িত উদ্যোক্তারা ভূইফোড় সংগঠনের হাতে জিম্মি আছে, তাদের পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আইন প্রশাসনের সহায়তা নিয়ে একজন স্বাধীন উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারে সে ব্যবস্থা করে দিবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ট্যুরিজম ডেভেলপার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিডাব)-এর২০২৩-২০২৫ সালের পরিচালনা পর্ষদের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর !
ট্যুরিজম ডেভেলপার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিডাব)- এর২০২৩-২০২৫ সালের নতুন পরিচালনা পর্ষদের কাছে ১৯-১২-২০২৩ ইং বেলা ১২ ঘটিকায় ঢাকা ক্লাব এ টিডাব উপদেষ্ঠা জামিউল আহমেদ এর নেতৃত্বে আনুষ্ঠানিক ভাবে দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়। সভায় ২০২১-২০২৩ সালের বিদায়ি চেয়ারম্যন সৈয়দ হাবিব আলী, ডিরেক্টর অপারেশন কাজী নজরুল ইসলাম সুমন, টিডাব উপদেষ্ঠা জামিউল আহমেদ সহ ২০২১-২০২৩ সালের পরিচালনা পর্ষদের এবং ২০২৩-২০২৫ সালের পরিচালনা পর্ষদের প্রায় সকল সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
ট্যুরিজম ডেভেলপার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিডাব)- এর পরিচালনা পর্ষদ গঠন ২০২৩-২০২৫
গত ৩ এপ্রিল গণভবনে অনুষ্ঠিত প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান সংক্রান্ত জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির দ্বিতীয় বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের চুম্বক অংশটি দেশের সব পত্রিকায় খুবই গুরুত্ব সহকারে প্রকাশিত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত দূরদর্শী ও সময়োপযোগী এ বক্তব্যে বাংলাদেশের রপ্তানিযোগ্য জনশক্তিকে দক্ষতাসম্পন্ন করে গড়ে তোলার ওপর বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এজন্য কূটনীতিকে এখন রাজনৈতিক বলয় থেকে বিস্তৃত করে অর্থনৈতিক স্তরে নিয়ে যাওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
দেশের জনশক্তি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরাও বহুদিন আগে থেকেই নতুন নতুন শ্রমবাজার খুঁজে সেখানে জনশক্তি রপ্তানি করে বেসরকারি পর্যায়ে তাদের ভূমিকা রেখে চলেছেন। এসব নতুন দেশের অনেকগুলোই ইউরোপ মহাদেশের অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী দেশ।
একজন পর্যটন ব্যবসায়ী হয়েও একই সঙ্গে বাংলাদেশের একটি জনশক্তি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের বৈদেশিক প্রতিনিধি হিসেবে আমি নিজেও ব্যক্তিগত উদ্যোগে পর্যটন ব্যবসার পাশাপাশি বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির জন্য ইউরোপের দেশগুলোতে নতুন বাজারের সন্ধানে গত ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে একুশ দিনের এক দীর্ঘ ব্যবসায়িক সফরে রোমানিয়া, সার্বিয়া, অস্ট্রিয়া, ইতালি ও পোল্যান্ড ভ্রমণ করেছি এবং এসব দেশের বিভিন্ন চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পূর্ব নির্ধারিত অনেকগুলো বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছি। এসব বৈঠকে চাকরিদাতা কোম্পানিগুলোর সঙ্গে পারস্পরিক আলোচনায় যা উঠে এসেছে তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের একটি হচ্ছে সেসব দেশে দক্ষ শ্রমিকের চাহিদা, যা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে গুরুত্বপূর্ণভাবে বিবৃত হয়েছে।
বিভিন্ন বাস্তবিক কারণেই ইউরোপের দেশগুলোতে ক্রমাগতভাবে বেড়ে চলেছে দক্ষ শ্রমিকদের চাহিদা। বিভিন্ন ধরনের হালকা ও ভারি নির্মাণশিল্পের শ্রমিক, বিভিন্ন রকমের কারখানা ও ওয়্যারহাউসের শ্রমিক, রেস্টুরেন্টের শেফ ও ওয়েটার, ভারি যানবাহনের ড্রাইভারসহ বিভিন্ন পেশায় দক্ষ কর্মীদের মধ্যে সর্বাগ্রে রয়েছে দক্ষ ওয়েল্ডার ও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা। এদের চাহিদা যেমন বেশি, তেমনি বেতনও তুলনামূলকভাবে অনেক। পক্ষান্তরে অদক্ষ শ্রমিকদের চাহিদা যেমন কম, তাদের বেতনও অনেক কম।
তাই আমাদের বিদেশ গমনেচ্ছু শ্রমিকদের বর্তমান চাকরি বাজারের উপযুক্ত করতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষ করে গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই। আমরা যদি বিভিন্ন পেশায় প্রয়োজনীয় দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে আমাদের শ্রমিকদের বিদেশে প্রেরণ করতে চাই, তাহলে ইউরোপের দেশগুলো হতে পারে আমাদের জন্য চমৎকার এক শ্রমবাজার। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর তুলনায় ইউরোপের এসব দেশে বেতনের পরিমাণও কয়েকগুণ বেশি এবং সুযোগ-সুবিধাও অনেক। তাছাড়া বিশ্বের উন্নত দেশ হওয়ার কারণে এসব দেশের জীবনযাপনের মানও অনেক উন্নত এবং বেশিরভাগ দেশেই পাঁচ বছর নিয়মমাফিক অবস্থান করলে শর্তসাপেক্ষে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়া যায়।
একটি বাস্তবিক ব্যাপার হলো যে, আমাদের দেশের শ্রমিকদের মধ্যে যাদের ওইসব দেশে স্থায়ী বসবাসের ইচ্ছে রয়েছে, স্ব-স্ব কর্মক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন তাদের জন্য বয়ে আনতে পারে তাদের নিজেদের জীবনমান পরিবর্তনের এক সুবর্ণ সুযোগ। আর এসব দেশে অবস্থান করে চাকরির মাধ্যমে অর্থোপার্জন করে তা দেশে পাঠানোর মাধ্যমে তারা তাদের পরিবারের জীবনমান উন্নয়নে যেমন ভূমিকা রাখতে পারে; তেমনি তাদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রা আমাদের অর্থনীতিতে আনতে পারে এক সোনালি বিপ্লব, যা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামগ্রিক উন্নয়নে অত্যন্ত ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করতে পারে।
তবে ইউরোপে জনশক্তি রপ্তানির ক্ষেত্রে বিপুল এই সম্ভাবনার হাত ধরে একই সঙ্গে চলে এসেছে একটি মারাত্মক বাস্তবিক আশঙ্কাও; যা এই সম্ভাবনাকে হয়তো বা আঁতুড়ঘরেই হত্যা করতে পারে। তাই এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সবাইকেই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
ইউরোপের দেশগুলোতে শ্রমিকদের অভিবাসনের পছন্দের তালিকায় বর্তমানে সবচেয়ে এগিয়ে আছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশ রোমানিয়া; যে দেশটি প্রায় তিন দশক আগে কমিউনিজম শাসন থেকে মুক্তি পেয়েছে এবং বর্তমানে শেঙ্গেন দেশগুলোর জোটে অন্তর্ভুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে। এই দেশটিতে অভিবাসনের প্রত্যাশায় এত বেশি ভিসার আবেদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে যে, রোমানিয়া সরকার এসব আবেদন নিষ্পত্তি করে ভিসা প্রদানের জন্য গত বছর তিন মাসের মেয়াদে একটি কনস্যুলার টিম বাংলাদেশে প্রেরণ করেছিলেন এবং বর্তমান বছরের মার্চ মাস থেকে আবারো তারা ঢাকায় এই কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এটি আমাদের জনশক্তি রপ্তানির জন্য একটি দারুণ ইতিবাচক ব্যাপার।
কিন্তু আমার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা যে আশঙ্কার উদ্রেক করেছে তা অত্যন্ত বাস্তব অভিজ্ঞতাভিত্তিক এবং তা সরকার এবং সংশ্লিষ্ট সকলের ভেবে দেখার দাবি রাখে বৈকি!
রোমানিয়াসহ উল্লেখিত দেশগুলোর প্রায় সবটিতেই অভিবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে একজন শ্রমিককে তাদের দেশে এনে কাজে যোগদান করাতে একজন চাকরিদাতাকে কমবেশি প্রায় ৬ মাস সময় অপেক্ষা করতে হয়। এর জন্য তাদের অর্থকড়িও খরচ করতে হয়। কিন্তু এত অপেক্ষার পর চাকরিদাতারা যেসব শ্রমিককে তাদের দেশে নিয়ে আসেন, তারা কিছুদিন চাকরি করার পর; এমনকি কখনো কখনো সেসব দেশে পদার্পণের পরপরই আরো উন্নত জীবন পাওয়ার আকাক্সক্ষায় তারা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে চলে যান ফ্রান্স, ইতালি কিংবা ইউরোপের অন্যান্য উন্নত দেশে সেখানে অবস্থান করা তাদের আত্মীয়স্বজনের কাছে; যা একজন চাকরিদাতার জন্য এক চরম ক্ষতিকর ব্যাপার। এই ক্ষতি শুধু যে চাকরিদাতার জন্য ক্ষতি তা নয়; এই ক্ষতি পালিয়ে যাওয়া এসব বাংলাদেশি শ্রমিকেরও।
কারণ অবৈধভাবে ভিন্ন দেশে অনুপ্রবেশের কারণে তারা সেসব দেশেও হয়ে পড়েন অবৈধ অভিবাসী এবং তাদের ভবিষ্যৎকে করে তোলেন ঝুঁকিপূর্ণ। যখন তারা তাদের ভুল বুঝতে পারেন, তখন আর সেখানে ফিরে যাওয়ার কোনো উপায় থাকে না। তারা সেসব দেশে যাপন করেন অবর্ণনীয় এক দুঃস্বপ্ন ও দুর্দশাগ্রস্ত জীবন, যা তাদের পরিবারের কাছে তারা লজ্জায় প্রকাশ করেন না; আর আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ তাই তা জানতেও পারেন না।
অপরদিকে এসব পালিয়ে যাওয়া শ্রমিকের কারণে ওইসব দেশের চাকরিদাতাও বাংলাদেশের শ্রমিকদের চাকরি প্রদানে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন। এর ফলে যেসব শ্রমিক ওইসব দেশে অভিবাসনের প্রত্যাশায় দিন গুনছেন, তাদের জন্য সেই সুযোগ ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে; বিনা দোষে কপাল পুড়ছে তাদের। অথচ ভারত, নেপাল ও শ্রীলঙ্কার শ্রমিকরা কিন্তু তাদের চাকরির শর্ত ভঙ্গ করছেন না এবং সুনামের সঙ্গেই তারা ওইসব দেশে কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশের শ্রমিকরা যদি এমন অপরিণামদর্শী না হতেন; তাদের চাকরিদাতাকে বিপদে না ফেলে সেখানেই চাকরি করতেন তবে সেসব দেশে আমরা লাখ লাখ শ্রমিকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারতাম।
আরেকটি ব্যাপারে সদাশয় সরকারের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করে আজকের মতো ইতি টানতে চাই। গত ৬ মার্চ তুষার ঢাকা এক হিমশীতল বিকালে পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশোতে পোলিশ চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানের একজন প্রতিনিধিসহ আমি বাংলাদেশ দূতাবাসের মান্যবর রাষ্ট্রদূতের উষ্ণ আতিথেয়তায় দূতাবাসের অফিসে এক ঘণ্টা স্থায়ী এক বৈঠকে অংশগ্রহণ করি। জনশক্তি রপ্তানির ব্যাপারে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মান্যবর রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আমাদের দুজনের ব্যাপক আলোচনা হয় এবং তিনি বাংলাদেশের শ্রমিকদের চাকরির সুযোগ খোঁজার জন্য আমাকে ধন্যবাদ প্রদান করেন তবে বাংলাদেশি শ্রমিকদের একটি অংশ ভিন্ন দেশে চলে যাওয়ার ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। দক্ষ শ্রমিকদের চাকরির চাহিদার ব্যাপারে তিনিও একমত প্রকাশ করেন এবং আমি তাকে জানাই যে, বৈঠকে উপস্থিত পোলিশ চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি আমার কোম্পানির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে দক্ষ ওয়েল্ডার এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারের (সফটওয়ার ও হার্ডওয়ার) কর্মসংস্থানের জন্য আমাকে একটি চাহিদাপত্র প্রদান করেছেন এবং আমি এই কোম্পানির সব কাগজপত্র এবং উক্ত ওয়েল্ডার ও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মস্থল, কর্মপরিবেশ এবং থাকার জায়গা ইত্যাদি দূতাবাসের মাধ্যমে পরীক্ষা, পরিদর্শন ও সত্যায়িত করাতে চাইলে তিনি তার জনবলের অপ্রতুলতার কথা প্রকাশ করলেও তিনি ব্যাপারটি দেখবেন বলে আমাকে আশ্বস্ত করেন।
এখানে বলা উচিত যে, পোল্যান্ডে প্রায় ১৫ হাজার বাংলাদেশি নাগরিকের বসবাস এবং আশ্চর্য হলেও সত্যি যে, এখানে বাংলাদেশিদের মালিকানায় বাংলাদেশি রেস্টুরেন্টের সংখ্যা বর্তমানে এক হাজারেরও বেশি! আমার মনে হয়েছে সুন্দর এই দেশটি বাংলাদেশিদের জন্য একটি উদ্যোক্তার দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানির ক্ষেত্রে পোল্যান্ড এবং জার্মানি হতে পারে আমাদের একটি প্রধান শ্রমবাজার কেননা জার্মানিও ইতোমধ্যে তাদের প্রায় ৬০ হাজার দক্ষ জনশক্তির চাহিদার ঘোষণা দিয়েছে।
সদাশয় সরকার পোল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাসে জনবল বৃদ্ধি ও লেবার কাউন্সিলর নিয়োগ দেয়ার ব্যাপারটি বিবেচনায় নিলে সেখানে আমাদের জনশক্তি রপ্তানির কাজটি সহজ হতে পারে। আর বাংলাদেশে যেহেতু পোল্যান্ডের কোনো দূতাবাস নেই, তাই আমাদের নাগরিকদের ভিসার আবেদনপত্র জমা দিতে যেতে হয় ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে এবং সেখানে প্রায় এক মাস অবস্থান করতে হয়, যা অত্যন্ত ব্যয়সাপেক্ষ। অন্যান্য ইউরোপীয় দেশের মতো পোল্যান্ডের ভিসা আবেদনপত্রও যদি ‘ভিএফএসে’র (ভিসা ফ্যাসিলিটেশন সেন্টার) মাধ্যমে ঢাকায় জমা নেয়ার ব্যবস্থা করা যেত, তাহলে আমাদের নাগরিকদের ভিসা আবেদনের খরচ কমে যেত অনেক এবং তাদের মূল্যবান সময় বেঁচে যেত। আশা করি সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়টি পোলিশ সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে আশু পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে জনশক্তি রপ্তানি সহজীকরণে যথাযোগ্য ভূমিকা পালন করবেন।
ড. মো. মামুন আশরাফী : লেখক : কবি, রাষ্ট্রচিন্তক ও পর্যটন বিশেষজ্ঞ।
বর্ণাঢ্য আয়োজনে দেশের প্রথম ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড-২০২৩’-এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এসোসিয়েশন (বিটিইএ)এর উদ্যোগে বর্ণাঢ্য আয়োজনে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হলো বছরব্যাপী দেশের ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড-২০২৩’। আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ শনিবার সকাল ১০.০০ ঘটিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি অব বিজনেস স্টাডিজ-এর আবদুল্লাহ ফারুক কনফারেন্স হলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইন্দো-ইউরোপিয়ান চেম্বার অব স্মল এন্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজ-এর প্রেসিডেন্ট ও বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা রিসডা বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নূরুজ্জামান মুন্না, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সন্তাষ কুমার দেব, বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদ-এর চেয়ারম্যান লায়ন মো. গনি মিয়া বাবুল, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের প্রফেসর ও সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. জহির উদ্দিন আরিফ এবং এনপিআই ইউনিভার্সিটি অব মানিকগঞ্জ এর পরিচালক ড. মো. ফারুক হোসেন। আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক ড. সোয়েব-উর-রহমান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এসোসিয়েশন (বিটিইএ)-এর চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সংগঠনের পরিচালক (অপারেশন) কিশোর রায়হান। বর্ণাঢ্য এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড-২০২৩’-এর এ্যাম্বাসেডরবৃন্দ, বিটিইএ-এর পরিচালক ও উপদেষ্টাবৃন্দ এবং দেশের বিভিন্ন অঞ্চল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবৃন্দ। অনুষ্ঠানের শুরুতে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড ২০২৩’ এর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন বিটিইএ-এর পরিচালক (অপারেশন) কিশোর রায়হান। উল্লেখ্য, ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড ২০২২ প্রশ্ন ব্যাংক’ নামে একটি তথ্যবহুল বই প্রকাশ করতে যাচ্ছে বিটিইএ। বইটি পড়ার মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ তরুণ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও পর্যটন সম্পর্কে নতুন নতুন জ্ঞান লাভ করতে পারবে। এই বইয়ের মাধ্যমে তারা দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে দেশের দর্শনীয় স্থানগুলো তুলে ধরতে পারবে।
প্রশ্ন ব্যাংক বইটিতে বঙ্গবন্ধুর উপর ১০০ প্রশ্ন, দেশীয় পর্যটন ও ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে ৩০০ প্রশ্ন এবং আন্তর্জাতিক ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে ১০০ প্রশ্ন স্থান পেয়েছে। এই বইটি পড়ার মাধ্যমে সংশ্লিষ্টরা পর্যটন শিল্পের প্রতি আকৃষ্ট হবে এবং ২৩ সালের বছরব্যাপী কর্মকাণ্ডের কারণে ২৪ সালে নতুন করে ডোমেস্টিক পর্যটনে ১ কোটির বেশি পর্যটক বাড়বে যা অর্থনীতিতে বিপুল পরিমাণ পরিবর্তন আসবে বলে মনে করছে বিটিইএ। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড ২০২৩ প্রশ্ন ব্যাংক’ শীর্ষক বইটির প্রশংসা করে বলেন, প্রায় ৮৬ লক্ষ শিক্ষার্থীর মাঝে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে নতুনভাবে তুলে ধরতে সহায়তা করবে বলে আমার ধারণা। তিনি ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড ২০২৩’ এর আয়োজন করায় বিটিইএ-কে ধন্যবাদ জানান এবং অলিম্পিয়াডের সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এসোসিয়েশন (বিটিইএ)এর চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড ২০২৩’ এর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড’ স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষার সাথে সম্পৃক্ত শিক্ষার্তীদেরকে পর্যটন সম্পর্কে অবহিত করতে সহায়তা করবে এবং এর সাথে যুক্ত করার মাধ্যমে দেশপ্রেমের নতুন দৃষ্টিভঙ্গিও সূচনা হবে। নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ এই চার শ্রেণীতে প্রায় ৮৬ লাখের বেশি শিক্ষার্তী রয়েছে। প্রতিটি শিক্ষার্থীর পরিবারে ৫জন করে সদস্য থাকলে মোট দেড় কোটির বেশি মানুষ সরাসরি বঙ্গবন্ধু ও পর্যটন শিল্প সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবেন।
এছাড়া স্বেচ্ছাসেবক, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংস্কৃতিক কর্মী, সাংবাদিক ও সমাজসেবক সহ আরও প্রায় দেড় কোটি মানুষ মিলে মোট তিন কোটিরও অধিক মানুষ বঙ্গবন্ধু ও পর্যটন শিল্প সম্পর্কে নতুন করে ধারণা পাবে। তিনি ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড ২০২৩’ এর সফল বাস্তবায়নে সরকার, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংস্কৃতিক কর্মী, সাংবাদিক ও সমাজসেবক সহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
৩৫ রন্ধনশিল্পী পেলেন ‘বিটিইএ বর্ষসেরা রন্ধনশিল্পী সম্মাননা-২০২২
রন্ধনশিল্পীরা নিজেদেরকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করে গড়ে তোলার মাধ্যমে পর্যটন শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে পারে ……র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, এমপি বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জনাব র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, এমপি বলেছেন, রন্ধনশিল্পীরা নিজেদেরকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করে গড়ে গড়ে তোলার মাধ্যমে পর্যটন শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে পারে। আর পর্যটন শিল্প সমৃদ্ধ হলে দেশের অর্থনীতি আরো সমৃদ্ধি অর্জন করবে। তিনি দেশীয় রন্ধনশিল্পকে আরো শক্তিশালী করতে শেফ ও রন্ধন উদ্যোক্তাদেরকে বর্তমান প্রেক্ষাপটের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও যুগোপযোগি করে গড়ে তুলতে সংশ্লিষ্টদের পরামর্শ দেন।
বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এসোসিয়েশন (বিটিইএ)-এর উদ্যোগে আজ ২২ অক্টোবর ২০২২, শনিবার সকাল ১০টায় শাহবাগস্থ বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বেগম সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক শেফ ডে উপলক্ষ্যে ‘বিটিইএ বর্ষসেরা রন্ধনশিল্পী সম্মাননা-২০২২ এবং আলোচনা সভা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এসোসিয়েশন (বিটিইএ)-এর চেয়ারম্যান জনাব শহিদুল ইসলাম সাগরের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই-এর পরিচালক এম.জি.আর. নাসির মজমদার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ল্ড ট্রাভেলার্স ক্লাবের সভাপতি তৌহিদা সুলতানা রুনু, টোয়াবের পরিচালক জনাব বিল্লাল হোসেন সুমন, আইএসসি (ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট)-এর পরিচালক এস. এম. সাহাব উদ্দিন, বিশিষ্ট কালিনারি এক্সপার্ট ও বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের সাবেক জেনারেল ম্যানেজার শাহিন আফরোজ এবং ইন্ডিপেন্ডেন্ট রিচসার্চ হাব এর সিইও প্রফেসর শাহরিয়ার পারভেজ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এসোসিয়েশন (বিটিইএ)-এর ভাইস চেয়ারম্যান মাসুদুল হাসান জায়েদী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সংগঠনের পরিচালক (অপারেশন) মাহবুব আলী খান (কিশোর)। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৩৫ রন্ধনশিল্পীকে ‘বিটিইএ বর্ষসেরা রন্ধনশিল্পী সম্মাননা-২০২২ প্রদান করা হয়। সবশেষে ফারদিন এ্যান্ড ফ্রেন্ডস ইন্টারন্যাশনাল মিউজিক্যাল ব্যন্ড-এর মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।
বাংলাদেশের ভ্রমণ ও পর্যটন খাতকে এগিয়ে নিতে এসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব) ৪৫ বছর যাবৎ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় আটাব Bangladesh International Travel and Tourism Expo (BITTE) নামক পর্যটন মেলার আয়োজন করতে যাচ্ছে। মেলা উপলক্ষ্যে ০৫ জুলাই ২০২২ হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে একটি সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে BITTE এর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আটাবের সফল সভাপতি জনাব এস. এন. মঞ্জুর মোর্শেদ (মাহবুব)। তিনি তাঁর আলোচনায় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সাথে সম্পৃক্ত কিছু কার্যক্রম যেমন-প্রোডাক্ট ব্রান্ডিং, বিদেশি মুদ্রা অর্জনে দেশের পর্যটন সেবার মান উন্নয়ন ও বিক্রির বাজার সৃষ্টি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ফ্যাম ট্যুর, পর্যটন শিল্পের প্রচার-প্রসার, ঐতিহ্যবাহী খাদ্য প্রদর্শন, বিভিন্ন দেশের এ্যাম্বাসী, হাইকমিশনগুলোর সাথে সু-সম্পর্ক স্থাপন, ট্রাভেল এজেন্সি, ট্যুর অপারেটর, এয়ারলাইন্সগুলোর মধ্যে দৃঢ় ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে তোলা, দেশের পর্যটন সচেতনতা বৃদ্ধি, বিভিন্ন সেমিনার, গোল টেবিল আলোচনা, কর্মশালা, বিটুবি সেশন, পর্যটন সেবাগুলো দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের কাছে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগী হিসেবে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের ট্রাভেল এন্ড ট্যুরিজম প্রদর্শনীর পরিকল্পনার কথা উপস্থাপন করেন। তিনি জানান আগামী ০১ থেকে ০৩ ডিসেম্বর ২০২২ ইং তারিখে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আটাব কর্তৃক Bangladesh International Travel and Tourism Expo (BITTE) আয়োজিত হতে যাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড, এসএমই ফাউন্ডেশন, প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তর, এফবিসিসিআই, বাংলাদেশ ট্যুরিষ্ট পুলিশ, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি, ভুটান এ্যাম্বেসীসহ অন্যান্য এ্যাম্বেসী, সৌদি এয়ারলাইন্স, শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স, এমিরেটস, কাতার, এয়ার এরাবিয়া, ইউএসবাংলা, নভোএয়ার এবং জাজিরা এয়ারওয়েজ সহ অন্যান্য এয়ারলাইন্স এর প্রতিনিধি, বিভিন্ন জিডিএস-অ্যামাডিউস, গ্যালিলিও, ছেবার, টোয়াব, বিডি ইনবাউন্ড, ট্রিয়াব, টিডাব সংগঠনের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আটাবের সম্মানিত মহাসচিব জনাব আবদুস সালাম আরেফ, সহ-সভাপতি জনাবা আফসিয়া জান্নাত সালেহ, অর্থসচিব জনাব আব্দুর রাজ্জাক, পাবলিক রিলেশন সেক্রেটারি আতিকুর রহমান, কালচারাল সেক্রেটারি জনাব তোয়াহা চৌধুরী সহ আটাবের নেতৃবৃন্দ ও আটাব সদস্যবৃন্দ। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ইলেট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক ভাইদের ধন্যবাদ জানানো হয়। তাদের লিখনী ও প্রচারের মাধ্যমে আটাবের কার্যক্রম ও BITTE মেলার প্রচারণার আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আটাব সদস্যদের সম্মানে ইন্টারকন্টিনেন্টালের সাথে এসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব) এর একটি সমঝোতা স্বাক্ষর (Memorandum of Understanding) করে। যার ফলে সম্মানিত আটাব সদস্যবৃন্দ ইন্টারকন্টিনেন্টাল এর সার্ভিসে বিশেষ সুবিধা ভোগ করবেন।
আবদুস সালাম আরেফ
মহাসচিব, আটাব।