নিজস্ব প্রতিবেদক : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ছিল  যুদ্ধে যাওয়ার মূল নির্দেশ ও অনুপ্রেরণা বলে জানিয়েছেন ঢাকা-৬ আসনের সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন,বঙ্গবন্ধু যখন ৭ মার্চের ভাষণ দিয়েছে তখন আমরা নিশ্চিত হয়ে গেছি ঘরে আর থাকার সময় নেই, যুদ্ধে যেতে হবে। বুধবার ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ আয়োজিত ১৫ আগস্ট  জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর প্রতি দেশের মানুষের ভালোবাসা ও বিশ্বাস ছিল। সেটা বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করেই পাকিস্তানি বন্ধী দসা থেকে বাঙালি জাতিকে মুক্তি করতে জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু যখন ৭ মার্চের ভাষণ দেন তখনি আমরা বুঝতে পেরেছি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের জন্য ডাক এসে গেছে। তখন আমরা ঘরে না থেকে মুক্তিযুদ্ধে চলে গেছি। কিন্তু আমাদের কাছে অস্ত্র ছিল না। তখন আমরা খোঁজ নিয়েছি কার ঘরে লাইসেন্স করা অস্ত্র আছে,তার কাছে অনুরোধ করে বুঝিয়ে শোনিয়ে অস্ত্র নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছি।

 

তিনি বলেন,ভারতের গোয়েন্দা বাহিনী থেকে একজন এসে যখন বঙ্গবন্ধুকে বললো আপনাকে হত্যা করার জন্য  ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তখন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন বাংলাদেশের  বাঙালিরা আমাকে মারবে, এটা বলে তাদের কথায় পাত্তা দেননি তিনি। ঢাকা- ৬ আসনের এমপি বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশের মানুষকে এমন ভালোবাসতে যে তিনি একজন প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরে তিনি বাসায় ওই ধরনের কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখেনি। জাসদের কঠোর সমালোচনা করে জাতীয় পার্টির এই নেতা বলেন, বাংলাদেশ যেদিন জাসদ হয়েছে তারপরের দিন যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করছি আমরা। এ জাসদ মুক্তিযুদ্ধ করছে। তারা আমাদের সঙ্গে যুদ্ধে করে এসে অস্ত্র ভাগ করে আলাদা হয়ে গেলো। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পরে জাসদ ট্যাঙ্কের উপর বসে উল্লাস করছে দুঃখের বিষয়।

আমেরিকার সমালোচনা করে তিনি বলেন, স্বাধীনতার সময়ও বিদেশি ষড়যন্ত্র ছিল। বাংলাদেশ স্বাধীনদেশ, এদেশের ভালো মন্দ দেশের জনগণ ঠিক করবে। এদেশ আমাদের দেশের ভালো মন্দ আমরা ঠিক করবো, কীভাবে নির্বাচন হবে, আমরা ঠিক করবো। কিন্তু এখনো তারা (বিদেশি) ব্যস্ত হয়ে পড়ে, সারাদিন দিন দৌড়াদৌড়ি করে কী করবে। এই তারাই স্বাধীনতার সময় সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল। এই আমেরিকা।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ডা মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন,বঙ্গবন্ধুর হত্যার পরে প্রতিশোধ নিতে মূল অভিষ্ঠ লক্ষে পৌছাতে পারিনি। আমরা কিছু ছাত্রলীগ নেতারা মিছিল নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের বাসায় গেলেও তারা কোনো নির্দেশনা দিতে পারেনি।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে তার কন্যাদের বাংলাদেশে আসতে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছিল কিন্তু সাহসী পিতার সাহসী কন্যা শেখ হাসিনা সকল বাঁধা অপেক্ষা করে মাতৃভূমিতে ফিরে হত্যাকারীদের বিচার করেছেন। বাবার (বঙ্গবন্ধু) মতোই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষকে নিয়ে ভাবেন বলেই জীবন বাঁচি রেখে মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন কাজ করে যাচ্ছেন।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি দেওয়ার জন্য ২১ বছর লড়াই করেছেন। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের মানুষের পালর্স বুঝে কাজ করতেন। শেখ হাসিনা তারই আর্দশের ধারণ করে মানুষের পার্লস বুঝে কাজ করে যাচ্ছেন।

ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো.সামসুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের গভনিংবডি’র চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা কাজী ফিরোজ শরীদ, প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন,
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) এর সভাপতি ডা.মো. জামাল উদ্দিন চৌধুরী,জানাতুল বাকী,সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ন্যাশনাল মেডিক্যাল ইনস্টিটিউটের পরিচালক ব্রি. জে. অব. অধ্যাপক ডা.ইফফতা আরা, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন,ন্যাশনাল মেডিক্যাল ইনস্টিটিউটের গভনিংবডি’র সদস্য ও মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী সারোয়ার হোসেন বাবুসহ অনেকেই।

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ছিল যুদ্ধে যাওয়ার মূল নির্দেশ : কাজী ফিরোজ রশিদ

 

আজ ২৪ মে রোজ বুধবার ঢাকা-৫ নির্বচনী আসনের যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তার পার্কে দেশব্যাপী দেশবিরোধী বিএনপি-জামাতের নৈরাজ্য ও তান্ডবের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগ। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাকা-৫ নির্বাচনী আসনে দক্ষিণ যুবলীগের পক্ষে প্রধান সমন্বয়ক গাজী সারোয়ার হোসেন বাবুর সভাপতিত্বে ও দপ্তর সম্পাদক এমদাদুল হকের সার্বিক পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক বাবু হরে কৃষ্ণ বৈদ্য, কার্যনির্বাহী সদস্য এ বি এম আরিফুর রহমান।আরো বক্তব্য রাখেন ঢাকা-৫ নির্বাচনী আসনের ডেমরা-যাত্রাবাড়ী থানার আওতাধীন সকল ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ।এছাড়াও প্রত্যেক ওয়ার্ড যুবলীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

সভাপতির বক্তব্যে গাজী সারোয়ার হোসেন বাবু বলেন, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নির্দেশ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে নিয়ে কোন ধরনের ষড়যন্ত্র হলে যুবলীগের নেতাকর্মীরা রাজপথে প্রতিহত করবে। তিনি আরো বলেন পরশ-নিখিলের নির্দেশে রানা-রেজার নেতৃত্বে যুবলীগ সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সর্বদা প্রস্তুত। শেখ হাসিনার প্রশ্নে যুবলীগ আপোষহীন তাই তিনি বলেন শেখ হাসিনাকে কবরে পাঠানোর কথা বলে বিএনপি-জামাতের দোষররা বক্তব্যের মধ্যদিয়ে যে নীল নকশা তৈরী করার চেষ্টায় লিপ্ত আছে তা যুবলীগের একজন নেতাকর্মী বেঁচে থাকতে বাস্তবায়ন করার সুযোগ নেই।

যুবলীগের কর্মীরা তাদের রক্তের বিনিময়ে হলেও পরশ-নিখিলের নেতৃত্বে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধের সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করবে। সমাবেশে বক্তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে রাজশাহীর বিএনপি নেতা আবু সাঈদ চাঁদের দেয়া বক্তব্য ও দেশব্যাপী বিএনপি-জামাতের নৈরাজ্য ও তান্ডবের তীব্র প্রতিবাদ জানান। সমাবেশ শেষে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা থেকে ধোলাইপাড় হয়ে বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিন করে বিক্ষোভ মিছিল সম্পন্ন হয়।

শেখ হাসিনার প্রশ্নে কোন ছাড় দিবেনা যুবলীগ।

মুফতী মাসুম বিল্লাহ : ওলামা লীগের সভাপতি প্রার্থী

আগামী ২৯ এপ্রিল ২০২৩ বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগের জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এই সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি প্রার্থী কয়েকজন। এর মধ্যে রাজনৈতিক কর্মী থেকে উঠে আসা সংখ্যা একেবারেই নেই বললে চলে। ব্যাতিক্রম মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, সাবেক ছাত্রনেতা। পারিবারিক ভাবেই তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করে। বীর চট্রলার উপকূলীয় অঞ্চল প্রকৃতির লীলাভূমি সন্দ্বীপ উপজেলার আসকর আলী বাড়ীর বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম মৌলভী বেলায়েত হোসেন এর পুত্র। মুফতী নাফিয়ী অত্যন্ত মেধাবী, সৎ ও যোগ্য সংগঠক। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রশ্নে সে অটুট। অসম্প্রদায়িকবোধে সকল ধর্মের ধর্মীয় নেতাদের সাথে আছে সুসম্পর্ক।

এছাড়াও সর্বস্তরের আলেম-ওলামা পীর-মাশায়েখদের কাছেও রয়েছে তার গ্রহণ যোগ্যতা। ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে আসা মূফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপকমিটির সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি আহবায়ক কমিটি’র যুগ্ম আহ্বায়ক। এর আগেও ওলামা লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছে। জয় বাংলা মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বঙ্গবন্ধু নাগরিক সংহতি পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু ওলামা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে আওয়ামী লীগ ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

রাজনৈতিক সংগঠন ছাড়াও নানাবিধ সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে সকল সময় নিবেদিত থাকেন তিনি। প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সন্দ্বীপ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ (এনজিও), উপদেষ্টা বাংলাদেশ সচেতন নাগরিক কমিটি, ন্যাশনাল ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি, বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসা শিক্ষক সমিতি, পিডিপি-পথকলি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট, বাংলাদেশ কওমী মাদ্রাসা শিক্ষক সমিতি, কেন্দ্রীয় পরিষদ ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আওতাধীন প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ইমাম সমিতির সাবেক কেন্দ্রীয় আহবায়ক।

আধ্যাত্মিকতায় সূফী ধারার বিশ্বাসী মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী ভারতের সেরহিন্দ শরিফের খলিফা, সিনিয়র সহ-সভাপতি, হযরত আলী (রঃ) তাছবীদুল কোরআন আদর্শ মাদ্রাসা, আজীবন সদস্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, প্রধান সমন্বয়ক বাংলাদেশ সোস্যাল অ্যাক্টিভিস্ট ফোরাম, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইউনাইটেড ত্বরীকত মিশন বাংলাদেশ, মহা-পরিচালক, আঞ্জুমানে দাওয়াতুদ দ্বীন বাংলাদেশ, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আশিক্কীনে আউলিয়া পরিষদ, অন্যতম উপদেষ্টা ভাড়াটিয়া ঐক্য পরিষদ ও সভাপতি বাংলাদেশ সচেতন প্রগতিশীল আলেম সমাজ। রাজনৈতিক জীবনে স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে বিএনপি-জামাতের অপশাসন ও দু:শাসনের বিরুদ্ধে সকল সময়ই রাজপথে সরবে অবস্থান করেছেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার স্বপক্ষের দেশ-প্রেমিক আলেম-ওলামা, পীর মাশায়েখদের ঐক্যবদ্ধ করে দেশ ও আওয়ামী বিরোধী অপপ্রচার রোধে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিক নায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. মাওলানা ওলিউর রহমানের নেতৃত্বাধীন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী ওলামা পার্টি থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগের প্রতিষ্ঠায় সক্রিয় ভূমিকা (১৯৯৪-১৯৯৬) উল্লেখযোগ্য।

বিএনপি-জামাত ৪ দলীয় জোট সরকারের প্রতিহিংসার শিকার হয়ে বারবার শাররিক নির্যাতন ও একাধিকবার গ্রেফতার হন (২০০১-২০০৬)। ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস বিরোধী শান্তি সমাবেশে বিএনপি-জামাত সরকার কর্তৃক গ্রেনেড হামলায় আহত (২০০৪)হন তিনি। মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী সভাপতি নির্বাচিত হলে অবহেলিত ওলামা লীগের নেতাকর্মীরা মূল্যায়িত হবে এবং সকল ধর্মের ধর্মীয় নেতাদের সমন্বয়ে জাতির পিতার অসম্প্রদায়িক সোনার বাংলা বিনির্মাণে বঙ্গকন্যার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করবে ওলামা লীগ। মেধা ও পরিকল্পনা দিয়ে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ধারা চলমান রাখতে আওয়ামী লীগের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে অধিকাংশ ওলামা লীগের নেতাকর্মীরা মনে করে।

মুফতী মাসুম বিল্লাহ : ওলামা লীগের সভাপতি প্রার্থী

পদ্মা প্রান্তিক জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর উদ্যোগে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ‘মাহে রমজানের সিয়াম সাধনায় মানবজাতির কর্তব্য ও যাকাতের তাৎপর্য’ শীর্ষক আলোচনা সভা,মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ও সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে কোরআন,শরীফ,জায়নামাজ,ঈদবস্ত্র ,ঈদের খাদ্য সামগ্রী, হুইল চেয়ার,সেলাই মেশিন বিতরণ,ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।সোমবার সন্ধ্যায় সেগুন বাগিচাস্হ, বাগিচা রেস্টুরেন্টে পদ্মা প্রান্তিক জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্বর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন সাবেক মন্ত্রী,বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম এমপি ।
আরও উপস্হিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক , ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী , বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক ,জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরীদা ইয়াসমিন,এস এ টিভির বার্তা প্রধান মাহমুদ আল ফয়সাল, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্হাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী বিএম ইউসুফ আলী, ক্যান্সার গবেষক অধ্যক্ষ ডাঃ এসএম সরওয়ার ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রহমান শাহররিয়ার মাহমুদ সুমন ।
ইফতার পূর্ববর্তী সময়ে দোয়া পরিচালনা করেন আলহাজ্ব হাফেজ মাওলানা আবদুল খালেক । ইফতারের পর সংগঠনের নির্বাহী কমিটির সকল সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।
উল্লেখ্য পদ্মা প্রান্তিক জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন হাফিজিয়া মাদ্রাসা,এতিমখানা সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসাবে আর্থিক সহযোগিতা বিষয়ক কার্যক্রম পরিচালনা করা আসছে।

পদ্মা প্রান্তিক জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নির্দেশে দক্ষিন যুবলীগের অন্তর্গত ঢাকা ৫ আসনের তৃনমুলকে আরও শক্তিশালী, গতিশীল ও সুসংগঠিত করতে ১৪টি ওয়ার্ডে ১৪৩টি কেন্দ্রভিত্তিক কমিটি গঠনের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার বিকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ  মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাকা ৫ আসন যুবলীগের প্রধান সমন্বয়ক গাজী সারোয়ার হোসেন বাবু সভাপতিত্বে  এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। দক্ষিন যুবলীগের অন্তর্গত ঢাকা ৫ আসনের যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানার অন্তর্গত (৪৮,৪৯,৫০,৬০,৬১,৬২,৬৩,৬৪,৬৫,৬৬,৬৭,৬৮,৬৯,৭০) মোট ১৪টি ওয়ার্ডের ১৪৩টি কেন্দ্রভিত্তিক ইউনিট কমিটি করার লক্ষে এ সভায় হয়।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিরে সাংগঠনিক সম্পাদক ডা: হেলাল উদ্দিন হেলাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিন যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইনুদ্দিন রানা  ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজা।

এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হরে কৃষ্ণ বৈদা,মহানগর দক্ষিনের অর্থ সম্পাদক ফিরোজ উদ্দিন সাইমন, কার্যকরী সদস্য গোলাম মোস্তফা ও ডেমরা যাত্রাবাড়ী থানার অন্তর্ভুক্ত যুবলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ। সভায় উপস্থিত থাকা বক্তারা বলেন, আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান লিখিল সংগঠনকে আর শক্তিশালী করতে ইউনিট কমিটি করতে নিদের্শনা দিয়েছেন।

সেই অনুযায়ী আমরা কাজ করে যাচ্ছি। যারা জনপ্রিয় দক্ষ ও দলের মধ্যে সক্রিয় এমন নেতাদের যাচাই-বাছাই করে কমিটিতে জায়গা দেওয়া হবে। এসময় ওয়ার্ড ও ইউনিট নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে মানবিক হয়ে মানুষ পাশে থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা উন্নয়ন তুলে ধরার পাশাপাশি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার আহবান জানান বক্তারা।

মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের  অন্তর্গত ১৪টি ওয়ার্ডে ১৪৩টি কেন্দ্রভিত্তিক কমিটি গঠনের প্রস্তুতি সভা

নির্বাচনে খেলা হবে ভোট চুরির বিরুদ্ধে, হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে। এমন মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সোমবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি । এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির সমাবেশে কোনো বাধা দেয়া হচ্ছে না, এটাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বড় উদারতা। নির্বাচনে খেলা হবে ভোট চুরির বিরুদ্ধে, হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে।

খেলা হবে ভোট চুরির বিরুদ্ধে, হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে: কাদের

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (২৮ নভেম্বর) সকালে ইন্টারন্যাশনাল উইমেন পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি (ডব্লিউপিএস) সেমিনার-২০২২ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, আমরা আর যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই। যুদ্ধের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা আমাদের আছে। এখনই ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ বন্ধ করুন।
তিনি বলেন, জাতিসংঘ পরিচালিত বিশ্ব শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের নারী সদস্যরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। নারীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কারণে আমরা গর্বিত।
সরকারপ্রধান বলেন, শান্তিরক্ষা মিশনে নারীদের বিশেষ ভূমিকা বাংলাদেশের ভার্বমূতি সারা বিশ্বে উজ্জ্বল করছে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করুন, বিশ্বনেতাদের প্রধানমন্ত্রী

কক্সবাজারের মাতারবাড়িতে ৪০০ মেগাওয়াট সোলার বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে সিঙ্গাপুরের একটি কোম্পানির সঙ্গে শিগগির সমাঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হতে হতে পারে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এমনটিই জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের আরও টেকসই অবস্থা নিশ্চিত করতে কাজ করছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সিঙ্গাপুরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চাই।

সিঙ্গাপুরের কোম্পানির সঙ্গে শিগগির সমঝোতা হতে পারে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এমনটিই জানিয়েছেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার (১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২) সকালে যুক্তরাজ্যের উদ্দেশ্যে হযরত শাহজালাল (রাঃ) আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।
মন্ত্রীপরিষদ সদস্য, মন্ত্রীপরিষদ সচিব, কূটনৈতিকবৃন্দ, তিন বাহিনীর প্রধানসহ সমারিক-বেসামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার (১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২) সকালে যুক্তরাজ্যের উদ্দেশ্যে হযরত শাহজালাল (রাঃ) আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।

জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী আর নেই। রোববার রাত ১১টা ৪০ মিনিটে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর।
সাজেদা চৌধুরী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক। তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী আর নেই

https://www.facebook.com/bm24tvofficialpage