সাত নক্ষত্রের আলোয় আলোকিত পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাত পাঁচের ধারনা পরিবর্তন করে সময় কে প্রাধান্য দিয়ে যুগোপযোগী আধুনিক বিশ্বের মতাদর্শকে ধারন করে জাগ্রত হউক, সৎ ইচ্ছা শক্তি”এই শ্লোগানকে বুকে ধারন করে মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্ব কে চেয়ারম্যান ও সেলিম মাহমুদ কে মহাসচিব করে পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন নামে ৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি স্বেচ্ছাসেবি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ করেছিল।

ইতিমধ্যে এ সংগঠন টি বাংলাদেশসহ দেশের বাহিরেও তাদের সৎ-ইচ্ছে এবং কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে এক অনন্য সৃষ্টি করেছে।প্রথম থেকেই সংগঠনের সাত নক্ষত্রের আলোয় আলোকিত পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন।তাদের প্রত্যেকের দক্ষতা,বিচক্ষণতা ও বুদ্ধিমত্তার কারনে অল্প দিনেই দেশ বিদেশে সারা ফেলেছে।

পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন টি ইতিমধ্যে একাধিক দরিদ্র মেয়েকে বিয়ে দিয়েছে,বিভিন্ন এতিম বাচ্চাদের শিক্ষা উপকরণ প্রদান করেছে,বাল্যবিবাহ রোধে কাজ করেছে,ঢাকা সহ সারা বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের সুবিধা বঞ্চিত উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল নলেজ শেয়ারিং এন্ড ওয়ার্কশপ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেয়া ও সার্টিফিকেট প্রদান পূর্বক দক্ষ করে তুলেছে শতাধিক উদ্যোক্তাকে।

বন্যার সময় বানভাসিদের কল্যাণে সংগঠনটি তাদের সর্বক্ষমতার মধ্য থেকে সর্বোচ্চটি দিয়ে বানভাসিদের পাশে ছিলেন।

সংগঠনটির একেকজন সদস্য অনন্য বৈশিষ্টের অধিকারী। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্ব একজন সফল ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক। সদস্য সচিব সেলিম মাহমুদ ও একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী,কোষাধ্যক্ষ ইকরামুল হক ভুঁইয়া ব্যবসায়ী,কার্যনির্বাহী সদস্য সাংবাদিক রবিউল ইসলাম রবি ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক , মোঃ খায়রুল ইসলাম হৃদয় হোসেন সংগঠক ও মিজানুর রহমান চাকুরীজীবি সমাজ সেবক , উম্মে সালমা ব্যবসায়ী ও সমাজসেবী।তারা সাতজন সাত নক্ষত্র প্রত্যেকে সু-শিক্ষিত এবং প্রতিষ্ঠিত।

সংগঠনটির চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান অপূর্ব জানান,গেলো শনিবার ১৯ অক্টোবর ঢাকার বাংলা মটর বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ কে প্রধান অতিথি ও প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন নজরুল সংগীত শিল্পী ফেরদৌস আরা এবং টুরিস্ট পুলিশ ঢাকা রিজিয়নের পুলিশ সুপার মোঃ নাইমুল হক পিপিএম,”এটিএন বাংলার উপদেষ্টা সম্পচার তাশিক আহমেদ কে বিশেষ অতিথি করে এ বছর পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন দেশের স্বনামধন্য নির্বাচিত ৬ জন উদ্যোক্তাকে ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা ২০২৪ ও সার্টিফিকেট প্রদান করেছে।

তিনি আরো বলেন,আমরা নাম ফোঁটানোর জন্য ভূঁইফোড় সংগঠন ও ফাউন্ডেশনের মতো না।আমরা সর্বোপরি গতানুগতিক প্রথা ভেঙে সাত সদস্য বিশিষ্ট এ সংগঠন টি তৈরি করেছি।আমাদের এ স্বেচ্ছাসেবি সংগঠনের প্রদান লক্ষ্যই ছিলো গতানুগতিক প্রথা ভেঙে নামে বে-নামে ভূঁইফোড় সংগঠন /ফাউন্ডেশনের এডমিশনদের নিকট বন্দী থাকা সকল উদ্যোক্তাদেরকে মুক্ত আলোর পদ দেখাবো।সে অনুযায়ী আমরা কাজও করে যাচ্ছি।

আপনাদের এ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন টি কি কি বিষয় নিয়ে কাজ করবে ?
সাংবাদিকদের এরকম প্রশ্নের জবাবে সংগঠনটির মহাসচিব সেলিম মাহমুদ জানায়,বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় এরকম সকল অপরাধের বিরোধী কাজ করবে। বিশেষ করে নারী ও শিশু মানসিক বিকাশ তাদের মৌলিক অধিকার আদায়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করবে।তাছাড়া সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে দক্ষ উদ্যমী তরুণ উদ্যোক্তা তৈরি প্রশিক্ষণ এবং তাদের প্লাটফর্ম তৈরি করা,শিশু শ্রম বন্ধ,প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত,প্রাকৃতিক দূর্যোগ মোকাবেলা,কৃষি সহায়ক বীচ, সার কিট নাশক প্রদান,মসজিদ,মাদ্রাসা ও এতিম খানা নির্মাণ সহ পথচারীদের পাশে সব সময় সব পরিস্থিতিতে পাশে থাকবে বলে জানায় পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন পরিবার।

সাত নক্ষত্রের আলোয় আলোকিত পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন

এক ঝাঁক উদ্যোক্তা পেল পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা

 

নিজস্ব প্রতিবেদক : আলোকিত উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করা দেশের নির্ভরযোগ্য স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন ।

এই সংগঠনের এর পক্ষ থেকে আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা-২০২৪ পেলো দেশের সুনামধন্য আলোকিত উদ্যোক্তারা।

শনিবার ১৯ অক্টোবর বিকেল ৪ ঘটিকায় রাজধানীর বাংলামটর বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে “দেশের কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে উদ্যোক্তাদের ভূমিকা” শীর্ষক আলোচনা সভায় উদ্যোক্তাদের আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা ও সনদ প্রদান করেছে উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করা স্বেচ্ছাসেবি সংগঠন “পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন”।

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে সংগঠনের চেয়ারম্যানের মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্ব’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ।প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্হিত ছিলেন নজরুল সংগীত শিল্পী ফেরদৌস আরা ।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এটিএন বাংলার উপদেষ্টা সম্প্রচার তাশিক আহমেদ,এসএ টিভির হেড অব নিউজ মাহমুদ আল ফয়সাল ,টুরিস্ট পুলিশ,ঢাকা রিজিয়নের, পুলিশ সুপার মোঃ নাইমুল হক পিপিএম , সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সেলিম মাহমুদ । অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ ইকরামুল হক ভূঁইয়া ও রন্ধন বিশেষজ্ঞ হাসিনা আনছার ।
আরও উপস্হিত ছিলেন সংগঠনের নির্বাহী সদস্য রবিউল ইসলাম রবি, মোঃ মিজানুর রহমান, উম্মে সালমা,মোঃ হৃদয় হোসেন ও এক ঝাঁক নারী উদ্যোক্তাগণ ।

গতানুগতিক প্রথা পরিবর্তন করে উদ্যোক্তাদের কল্যাণে নিবেদিত প্রাণ হয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন।আত্মপ্রকাশের পর থেকেই ফাউন্ডেশনটি তাদের সু-সংগঠিত নানামুখী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সারাদেশে জনপ্রিয়তা কুঁড়াচ্ছে।

এই ফাউন্ডেশনটি সর্বোপরি উদ্যোক্তাদের কল্যাণে কাজ করে ।সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে’ডিজিটাল নলেজ শেয়ারিং ওয়ার্কশপ’ প্রকল্প নামে সারা দেশে কর্মশালার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দিয়েছে শত শত উদ্যোক্তাদের।এ ছাড়াও নানা মুখি উন্নয়নমূলক কাজ করেন নির্যাতিত,নিপীড়ন,নারীদের নিয়ে কাজ করে।পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন থেকে আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা পেলেন যে সাত উদ্যোক্তা

মোঃ রবিউল ইসলাম রবি ( সফল ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক ) , মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক ( সাংবাদিক ), অঞ্জন আইচ (টিভি ও চলচ্চিত্র পরিচালক) ‘মেহেরুন নেসা ( রন্ধন বিশেষজ্ঞ),কুমকুম ফকির ( নারী উদ্যোক্তা),রুমানা রহমান (রন্ধন শিল্প উদ্যোক্তা) ও হাসিনা আনছার (রন্ধন শিল্প উদ্যোক্তা)।

চেয়ারম্যান মনিরুজ্জান অপূর্ব উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন,আমাদের এ ফাউন্ডেশন এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য দেশের শিক্ষিত উদ্যমী তরুণ ও মেধাবী উদ্যোক্তাদের আত্মনির্ভরশীল ভাবে গড়ে তুলতে সব সময় বদ্ধপরিকর।

আমরা এ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে সারা দেশে ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছছি যা এখনও কার্যক্রম চলমান।

ঢাকা সহ ৬৪জেলা এবং উপজেলা গুলোতে পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ ও সার্টিফিকেট প্রদান কার্যক্রম হাতে নিয়ে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছি।আমরা শুধু প্রশিক্ষণ দিয়ে উদ্যোক্তাদের ছেড়ে দেই না,সব সময় তাদের খবরা-খবর রাখি।তাদের বিপদে-আপদে সংগঠনের মাধ্যমে পাশে থাকি।

বর্তমানে দেশে বিভিন্ন নামে বে-নামে ভূইফর সংগঠন গুলো সাধারণ উদ্যোক্তাদের জিম্মী করে রেখেছে।
আমরা ঐ সব উদ্যাক্তাদের কাজ করার জন্য স্বাদরে আমন্ত্রণ জানাই ।

এ ছাড়া সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক সেলিম মাহমুদ বলেন আরো প্রকল্প হাতে নিচ্ছে আমাদের সংগঠনটি। উদ্যোক্তাদের ট্রেনিং এর মাধ্যমে দক্ষ করার পাশাপাশি ব্যবসা বাড়ানোর জন্য ভবিষ্যতে তাদের দিক নির্দেশনা দিয়ে পাশে থাকবেন।
যে সকল নিপীড়িত উদ্যোক্তারা ভূইফোড় সংগঠনের হাতে জিম্মি আছে, তাদের পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আইন প্রশাসনের সহায়তা নিয়ে একজন স্বাধীন উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারে সে ব্যবস্থা করে দিবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

এক ঝাঁক উদ্যোক্তা পেল পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা।

 

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সাথে তিন বাহিনীর প্রধান ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কারীদের বৈঠকে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের বিষয়ে চুরান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সাথে তিন বাহিনীর প্রধান ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কারীদের বৈঠকে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের বিষয়ে চুরান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

ট্যুরিজম ডেভেলপার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিডাব)-এর২০২৩-২০২৫ সালের পরিচালনা পর্ষদের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর !

 

ট্যুরিজম ডেভেলপার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিডাব)- এর২০২৩-২০২৫ সালের নতুন পরিচালনা পর্ষদের কাছে ১৯-১২-২০২৩ ইং বেলা ১২ ঘটিকায় ঢাকা ক্লাব এ টিডাব উপদেষ্ঠা জামিউল আহমেদ এর নেতৃত্বে আনুষ্ঠানিক ভাবে দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়। সভায় ২০২১-২০২৩ সালের বিদায়ি চেয়ারম্যন সৈয়দ হাবিব আলী, ডিরেক্টর অপারেশন কাজী নজরুল ইসলাম সুমন, টিডাব উপদেষ্ঠা জামিউল আহমেদ সহ ২০২১-২০২৩ সালের পরিচালনা পর্ষদের এবং ২০২৩-২০২৫ সালের পরিচালনা পর্ষদের প্রায় সকল সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

 

‘‘টিডাব’’ ২০২৩-২০২৫ পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান আসলাম খান, ডিরেক্টর অপারেশন লায়ন মুক্তার হোসেন চৌধুরী, ডিরেক্টর ফিন্যান্স মোঃ নুরুজ্জামান (সুমন)সহ সকল পরিচালককে ফুল দিয়ে বরন করা হয়। পরিচালনা পর্ষদের অন্যান্য সদস্যরা হলেন সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রুহুল আমিন (মিন্টু),ভাইস চেয়ারম্যান মোঃইউসুফ আলী,ভাইস চেয়ারম্যান,আলহাজ¦ শরীয়তউল্লাহ (শহীদ),ভাইস চেয়ারম্যান,আবুল কালাম আজাদ,ভাইস চেয়ারম্যান, এফ. এম রফিকুল ইসলাম,ভাইস চেয়ারম্যান,মোহাম্মদ খতিবুর রহমান, ডিরেক্টর মিডিয়া এন্ড কমিউনিকেশন, মোঃ জহিরুল ইসলাম (ডালটন জহির), ডিরেক্টর পলিসি এন্ড পারসুয়েশন গোলাম মাহমুদ ভূঁইয়া মানিক
ডিরেক্টর মেম্বারশিপ ডেভেলপমেন্ট মোঃরবিউল ইসলাম (রবি),ডিরেক্টর রিসার্স এন্ড ডেভেলপমেন্ট মোঃ জুনেদ আলম, ডিরেক্টর লিগ্যাল অ্যাফেয়ার শাব্বির উদ্দিন আহমেদ, ডিরেক্টর বিসনেস ডেভেলপমেন্ট কাজী মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম সুজন,ডিরেক্টর মেম্বার ওয়েলফেয়ার মোঃ মাহমুদুল হাছান সরকার, ডিরেক্টর এ্যাকাউন্ট এন্ড ফিন্যান্স মোঃ সাজ্জাদ হোসেনভূঁইয়া,ডিরেক্টরপ্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন মোঃ নাহিদুল ইসলাম,ডিরেক্টর ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি মাহমুদুন নবী, ডিরেক্টর কালচারাল অ্যাফেয়ারস মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন সরকার,ডিরেক্টর ইভেন্টস এন্ড এক্সিবিশন মমিনুল ইসলাম আসিফ,ডিরেক্টর ইন্টারন্যাশনাল রিলেশানস মোহাম্মদ আতাউর রহমান (অনিক), ডিরেক্টর ইন্ডাস্ট্রি অ্যাফেয়ার্স মোঃআমিনুল ইসলাম (রতন)।

ট্যুরিজম ডেভেলপার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিডাব)-এর২০২৩-২০২৫ সালের পরিচালনা পর্ষদের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর !

ট্যুরিজম ডেভেলপার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিডাব)- এর পরিচালনা পর্ষদ গঠন ২০২৩-২০২৫

চেয়ারম্যান আসলাম খান, ডিরেক্টর অপারেশন লায়ন মুক্তার হোসেন চৌধুরী ট্যুরিজম ডেভেলপার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিডাব)- এর ২০২৩-২০২৫ সালের নতুন পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত। ২০২৩-২০২৫ সালের ‘‘টিডাব’’ চেয়ারম্যান আসলাম খান, ডিরেক্টর অপারেশন লায়ন মুক্তার হোসেন চৌধুরী, ডিরেক্টর ফিন্যান্স মোঃ নুরুজ্জামান (সুমন) নির্বাচিত হয়েছেন।
গত ২৫ নভেম্বর ২০২৩ইং তারিখে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন, রুফটপ রেস্টুরেন্ট, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭ এ ‘‘টিডাব’’ এর বার্ষিক সাধারণ সভায় পরিচালনা পর্ষদ ২০২৩-২০২৫ইং এর ‘‘টিডাব’’ এর ২৩ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদ গঠন করা হয় । ‘‘টিডাব” নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান জামিউল আহমেদ, পরিচালনা পরিষদ উপস্থাপন করেন। পরিচালনা পর্ষদের অন্যান্য সদস্যরা হলেন সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রুহুল আমিন (মিন্টু), ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ ইউসুফ আলী, ভাইস চেয়ারম্যান, আলহাজ¦ শরীয়ত উল্লাহ (শহীদ), ভাইস চেয়ারম্যান, আবুল কালাম আজাদ, ভাইস চেয়ারম্যান, এফ. এম রফিকুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান, মোহাম্মদ খতিবুর রহমান, ডিরেক্টর মিডিয়া এন্ড কমিউনিকেশন, মোঃ জহিরুল ইসলাম ডালটন জহির, ডিরেক্টর পলিসি এন্ড পারসুয়েশন গোলাম মাহমুদ ভূঁইয়া মানিক,
ডিরেক্টর মেম্বারশিপ ডেভেলপমেন্ট মোঃ রবিউল ইসলাম (রবি), ডিরেক্টর রিসার্স এন্ড ডেভেলপমেন্ট মোঃ জুনেদ আলম, ডিরেক্টর লিগ্যাল অ্যাফেয়ার শাব্বির উদ্দিন আহমেদ, ডিরেক্টর বিসনেস ডেভেলপমেন্ট কাজী মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম সুজন, ডিরেক্টর মেম্বার ওয়েলফেয়ার মোঃ মাহমুদুল হাছান সরকার, ডিরেক্টর এ্যাকাউন্ট এন্ড ফিন্যান্স মোঃ সাজ্জাদ হোসেন ভূঁইয়া, ডিরেক্টর প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন মোঃ নাহিদুল ইসলাম, ডিরেক্টর ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি মাহমুদুন নবী, ডিরেক্টর কালচারাল অ্যাফেয়ারস মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন সরকার, ডিরেক্টর ইভেন্টস এন্ড এক্সিবিশন মমিনুল ইসলাম আসিফ, ডিরেক্টর ইন্টারন্যাশনাল রিলেশানস মোহাম্মদ আতাউর রহমান (অনিক), ডিরেক্টর ইন্ডাস্ট্রি অ্যাফেয়ার্স মোঃ আমিনুল ইসলাম (রতন)।
Tourism Developers Association of Bangladesh (TDAB) NEW BOD: 2023-2025
Aslam Khan (Chairman), Muktar Hossain Chowdhury (Director Operation) Aslam Khan has been Elected as the Chairman of Tourism Developers Association of Bangladesh, while, Muktar Hossain Chowdhury was appointed as the Director Operation & Md. Nooruzzaman Director Finance & Mohammad Zahirul Islam (Dalton Zahir) Elected as a Director Media & Communication For 2023-2025, And 23-member board of directors of the TDAB has been elected also. Said a press release.
Other board of directors are Mohammed Ruhul Amin (Mintu) Senior Vice Chairman. Md Yousuf Ali, Vice Chairman. Alhaj Shariat Ullah Shahid, Vice Chairman. Abul Kalam Azad, Vice Chairman. F. M. Rafiqul Islam Vice Chairman. Mohammed Khotibur Rahman Vice Chairman. Golam Mahmud Bhuiyan Manik Director Policy & Persuasion.
Md. Robiul islam Robi Director Membership Development. Md Juned Alam Director research & Development. Shabbir Uddin Ahmed Director Legal Affair. Kazi Muhammad Zahirul Islam Sujan Director Business Development. Md Mahmudul Hasan Sarker Director member Welfare. Md. Sajjad Hossain Bhuiyan Director Accounts & Finance. Md Nahidul Islam Director Printing & Publication, Mahmudun Nobi Director Information & Communication Technology, Mohammad Tofazzal Hossain Sarkar Director Cultural Affairs, Mominul Islam Asif Director Events & Exhibition. Muhammad Ataur Rahman Director International Relations, Md. Aminul Islam (Ratan) Director Industry Affairs.
Tourism Developers Association of Bangladesh (TDAB), was formed in the year of 1997. (TDAB), was established for development of Tourism in Bangladesh, Our organization working with government for development of the tourism sector in Bangladesh. Our organization as an Industry Association Suggest Govt. For Act, rules regulations guidelines and many more. Last 26 Years supporting to the Industry for the developing tourism industry.

ট্যুরিজম ডেভেলপার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিডাব)- এর পরিচালনা পর্ষদ গঠন ২০২৩-২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ছিল  যুদ্ধে যাওয়ার মূল নির্দেশ ও অনুপ্রেরণা বলে জানিয়েছেন ঢাকা-৬ আসনের সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন,বঙ্গবন্ধু যখন ৭ মার্চের ভাষণ দিয়েছে তখন আমরা নিশ্চিত হয়ে গেছি ঘরে আর থাকার সময় নেই, যুদ্ধে যেতে হবে। বুধবার ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ আয়োজিত ১৫ আগস্ট  জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর প্রতি দেশের মানুষের ভালোবাসা ও বিশ্বাস ছিল। সেটা বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করেই পাকিস্তানি বন্ধী দসা থেকে বাঙালি জাতিকে মুক্তি করতে জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু যখন ৭ মার্চের ভাষণ দেন তখনি আমরা বুঝতে পেরেছি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের জন্য ডাক এসে গেছে। তখন আমরা ঘরে না থেকে মুক্তিযুদ্ধে চলে গেছি। কিন্তু আমাদের কাছে অস্ত্র ছিল না। তখন আমরা খোঁজ নিয়েছি কার ঘরে লাইসেন্স করা অস্ত্র আছে,তার কাছে অনুরোধ করে বুঝিয়ে শোনিয়ে অস্ত্র নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছি।

 

তিনি বলেন,ভারতের গোয়েন্দা বাহিনী থেকে একজন এসে যখন বঙ্গবন্ধুকে বললো আপনাকে হত্যা করার জন্য  ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তখন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন বাংলাদেশের  বাঙালিরা আমাকে মারবে, এটা বলে তাদের কথায় পাত্তা দেননি তিনি। ঢাকা- ৬ আসনের এমপি বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশের মানুষকে এমন ভালোবাসতে যে তিনি একজন প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরে তিনি বাসায় ওই ধরনের কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখেনি। জাসদের কঠোর সমালোচনা করে জাতীয় পার্টির এই নেতা বলেন, বাংলাদেশ যেদিন জাসদ হয়েছে তারপরের দিন যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করছি আমরা। এ জাসদ মুক্তিযুদ্ধ করছে। তারা আমাদের সঙ্গে যুদ্ধে করে এসে অস্ত্র ভাগ করে আলাদা হয়ে গেলো। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পরে জাসদ ট্যাঙ্কের উপর বসে উল্লাস করছে দুঃখের বিষয়।

আমেরিকার সমালোচনা করে তিনি বলেন, স্বাধীনতার সময়ও বিদেশি ষড়যন্ত্র ছিল। বাংলাদেশ স্বাধীনদেশ, এদেশের ভালো মন্দ দেশের জনগণ ঠিক করবে। এদেশ আমাদের দেশের ভালো মন্দ আমরা ঠিক করবো, কীভাবে নির্বাচন হবে, আমরা ঠিক করবো। কিন্তু এখনো তারা (বিদেশি) ব্যস্ত হয়ে পড়ে, সারাদিন দিন দৌড়াদৌড়ি করে কী করবে। এই তারাই স্বাধীনতার সময় সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল। এই আমেরিকা।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ডা মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন,বঙ্গবন্ধুর হত্যার পরে প্রতিশোধ নিতে মূল অভিষ্ঠ লক্ষে পৌছাতে পারিনি। আমরা কিছু ছাত্রলীগ নেতারা মিছিল নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের বাসায় গেলেও তারা কোনো নির্দেশনা দিতে পারেনি।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে তার কন্যাদের বাংলাদেশে আসতে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছিল কিন্তু সাহসী পিতার সাহসী কন্যা শেখ হাসিনা সকল বাঁধা অপেক্ষা করে মাতৃভূমিতে ফিরে হত্যাকারীদের বিচার করেছেন। বাবার (বঙ্গবন্ধু) মতোই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষকে নিয়ে ভাবেন বলেই জীবন বাঁচি রেখে মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন কাজ করে যাচ্ছেন।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি দেওয়ার জন্য ২১ বছর লড়াই করেছেন। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের মানুষের পালর্স বুঝে কাজ করতেন। শেখ হাসিনা তারই আর্দশের ধারণ করে মানুষের পার্লস বুঝে কাজ করে যাচ্ছেন।

ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো.সামসুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের গভনিংবডি’র চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা কাজী ফিরোজ শরীদ, প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন,
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) এর সভাপতি ডা.মো. জামাল উদ্দিন চৌধুরী,জানাতুল বাকী,সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ন্যাশনাল মেডিক্যাল ইনস্টিটিউটের পরিচালক ব্রি. জে. অব. অধ্যাপক ডা.ইফফতা আরা, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন,ন্যাশনাল মেডিক্যাল ইনস্টিটিউটের গভনিংবডি’র সদস্য ও মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী সারোয়ার হোসেন বাবুসহ অনেকেই।

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ছিল যুদ্ধে যাওয়ার মূল নির্দেশ : কাজী ফিরোজ রশিদ

 

আজ ২৪ মে রোজ বুধবার ঢাকা-৫ নির্বচনী আসনের যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তার পার্কে দেশব্যাপী দেশবিরোধী বিএনপি-জামাতের নৈরাজ্য ও তান্ডবের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগ। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাকা-৫ নির্বাচনী আসনে দক্ষিণ যুবলীগের পক্ষে প্রধান সমন্বয়ক গাজী সারোয়ার হোসেন বাবুর সভাপতিত্বে ও দপ্তর সম্পাদক এমদাদুল হকের সার্বিক পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক বাবু হরে কৃষ্ণ বৈদ্য, কার্যনির্বাহী সদস্য এ বি এম আরিফুর রহমান।আরো বক্তব্য রাখেন ঢাকা-৫ নির্বাচনী আসনের ডেমরা-যাত্রাবাড়ী থানার আওতাধীন সকল ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ।এছাড়াও প্রত্যেক ওয়ার্ড যুবলীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

সভাপতির বক্তব্যে গাজী সারোয়ার হোসেন বাবু বলেন, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নির্দেশ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে নিয়ে কোন ধরনের ষড়যন্ত্র হলে যুবলীগের নেতাকর্মীরা রাজপথে প্রতিহত করবে। তিনি আরো বলেন পরশ-নিখিলের নির্দেশে রানা-রেজার নেতৃত্বে যুবলীগ সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সর্বদা প্রস্তুত। শেখ হাসিনার প্রশ্নে যুবলীগ আপোষহীন তাই তিনি বলেন শেখ হাসিনাকে কবরে পাঠানোর কথা বলে বিএনপি-জামাতের দোষররা বক্তব্যের মধ্যদিয়ে যে নীল নকশা তৈরী করার চেষ্টায় লিপ্ত আছে তা যুবলীগের একজন নেতাকর্মী বেঁচে থাকতে বাস্তবায়ন করার সুযোগ নেই।

যুবলীগের কর্মীরা তাদের রক্তের বিনিময়ে হলেও পরশ-নিখিলের নেতৃত্বে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধের সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করবে। সমাবেশে বক্তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে রাজশাহীর বিএনপি নেতা আবু সাঈদ চাঁদের দেয়া বক্তব্য ও দেশব্যাপী বিএনপি-জামাতের নৈরাজ্য ও তান্ডবের তীব্র প্রতিবাদ জানান। সমাবেশ শেষে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা থেকে ধোলাইপাড় হয়ে বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিন করে বিক্ষোভ মিছিল সম্পন্ন হয়।

শেখ হাসিনার প্রশ্নে কোন ছাড় দিবেনা যুবলীগ।

মুফতী মাসুম বিল্লাহ : ওলামা লীগের সভাপতি প্রার্থী

আগামী ২৯ এপ্রিল ২০২৩ বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগের জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এই সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি প্রার্থী কয়েকজন। এর মধ্যে রাজনৈতিক কর্মী থেকে উঠে আসা সংখ্যা একেবারেই নেই বললে চলে। ব্যাতিক্রম মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, সাবেক ছাত্রনেতা। পারিবারিক ভাবেই তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করে। বীর চট্রলার উপকূলীয় অঞ্চল প্রকৃতির লীলাভূমি সন্দ্বীপ উপজেলার আসকর আলী বাড়ীর বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম মৌলভী বেলায়েত হোসেন এর পুত্র। মুফতী নাফিয়ী অত্যন্ত মেধাবী, সৎ ও যোগ্য সংগঠক। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রশ্নে সে অটুট। অসম্প্রদায়িকবোধে সকল ধর্মের ধর্মীয় নেতাদের সাথে আছে সুসম্পর্ক।

এছাড়াও সর্বস্তরের আলেম-ওলামা পীর-মাশায়েখদের কাছেও রয়েছে তার গ্রহণ যোগ্যতা। ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে আসা মূফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপকমিটির সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি আহবায়ক কমিটি’র যুগ্ম আহ্বায়ক। এর আগেও ওলামা লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছে। জয় বাংলা মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বঙ্গবন্ধু নাগরিক সংহতি পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু ওলামা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে আওয়ামী লীগ ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

রাজনৈতিক সংগঠন ছাড়াও নানাবিধ সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে সকল সময় নিবেদিত থাকেন তিনি। প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সন্দ্বীপ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ (এনজিও), উপদেষ্টা বাংলাদেশ সচেতন নাগরিক কমিটি, ন্যাশনাল ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি, বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসা শিক্ষক সমিতি, পিডিপি-পথকলি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট, বাংলাদেশ কওমী মাদ্রাসা শিক্ষক সমিতি, কেন্দ্রীয় পরিষদ ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আওতাধীন প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ইমাম সমিতির সাবেক কেন্দ্রীয় আহবায়ক।

আধ্যাত্মিকতায় সূফী ধারার বিশ্বাসী মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী ভারতের সেরহিন্দ শরিফের খলিফা, সিনিয়র সহ-সভাপতি, হযরত আলী (রঃ) তাছবীদুল কোরআন আদর্শ মাদ্রাসা, আজীবন সদস্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, প্রধান সমন্বয়ক বাংলাদেশ সোস্যাল অ্যাক্টিভিস্ট ফোরাম, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইউনাইটেড ত্বরীকত মিশন বাংলাদেশ, মহা-পরিচালক, আঞ্জুমানে দাওয়াতুদ দ্বীন বাংলাদেশ, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আশিক্কীনে আউলিয়া পরিষদ, অন্যতম উপদেষ্টা ভাড়াটিয়া ঐক্য পরিষদ ও সভাপতি বাংলাদেশ সচেতন প্রগতিশীল আলেম সমাজ। রাজনৈতিক জীবনে স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে বিএনপি-জামাতের অপশাসন ও দু:শাসনের বিরুদ্ধে সকল সময়ই রাজপথে সরবে অবস্থান করেছেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার স্বপক্ষের দেশ-প্রেমিক আলেম-ওলামা, পীর মাশায়েখদের ঐক্যবদ্ধ করে দেশ ও আওয়ামী বিরোধী অপপ্রচার রোধে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিক নায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. মাওলানা ওলিউর রহমানের নেতৃত্বাধীন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী ওলামা পার্টি থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগের প্রতিষ্ঠায় সক্রিয় ভূমিকা (১৯৯৪-১৯৯৬) উল্লেখযোগ্য।

বিএনপি-জামাত ৪ দলীয় জোট সরকারের প্রতিহিংসার শিকার হয়ে বারবার শাররিক নির্যাতন ও একাধিকবার গ্রেফতার হন (২০০১-২০০৬)। ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস বিরোধী শান্তি সমাবেশে বিএনপি-জামাত সরকার কর্তৃক গ্রেনেড হামলায় আহত (২০০৪)হন তিনি। মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী সভাপতি নির্বাচিত হলে অবহেলিত ওলামা লীগের নেতাকর্মীরা মূল্যায়িত হবে এবং সকল ধর্মের ধর্মীয় নেতাদের সমন্বয়ে জাতির পিতার অসম্প্রদায়িক সোনার বাংলা বিনির্মাণে বঙ্গকন্যার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করবে ওলামা লীগ। মেধা ও পরিকল্পনা দিয়ে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ধারা চলমান রাখতে আওয়ামী লীগের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে অধিকাংশ ওলামা লীগের নেতাকর্মীরা মনে করে।

মুফতী মাসুম বিল্লাহ : ওলামা লীগের সভাপতি প্রার্থী

পদ্মা প্রান্তিক জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর উদ্যোগে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ‘মাহে রমজানের সিয়াম সাধনায় মানবজাতির কর্তব্য ও যাকাতের তাৎপর্য’ শীর্ষক আলোচনা সভা,মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ও সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে কোরআন,শরীফ,জায়নামাজ,ঈদবস্ত্র ,ঈদের খাদ্য সামগ্রী, হুইল চেয়ার,সেলাই মেশিন বিতরণ,ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।সোমবার সন্ধ্যায় সেগুন বাগিচাস্হ, বাগিচা রেস্টুরেন্টে পদ্মা প্রান্তিক জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্বর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন সাবেক মন্ত্রী,বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম এমপি ।
আরও উপস্হিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক , ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী , বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক ,জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরীদা ইয়াসমিন,এস এ টিভির বার্তা প্রধান মাহমুদ আল ফয়সাল, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্হাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী বিএম ইউসুফ আলী, ক্যান্সার গবেষক অধ্যক্ষ ডাঃ এসএম সরওয়ার ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রহমান শাহররিয়ার মাহমুদ সুমন ।
ইফতার পূর্ববর্তী সময়ে দোয়া পরিচালনা করেন আলহাজ্ব হাফেজ মাওলানা আবদুল খালেক । ইফতারের পর সংগঠনের নির্বাহী কমিটির সকল সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।
উল্লেখ্য পদ্মা প্রান্তিক জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন হাফিজিয়া মাদ্রাসা,এতিমখানা সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসাবে আর্থিক সহযোগিতা বিষয়ক কার্যক্রম পরিচালনা করা আসছে।

পদ্মা প্রান্তিক জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নির্দেশে দক্ষিন যুবলীগের অন্তর্গত ঢাকা ৫ আসনের তৃনমুলকে আরও শক্তিশালী, গতিশীল ও সুসংগঠিত করতে ১৪টি ওয়ার্ডে ১৪৩টি কেন্দ্রভিত্তিক কমিটি গঠনের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার বিকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ  মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাকা ৫ আসন যুবলীগের প্রধান সমন্বয়ক গাজী সারোয়ার হোসেন বাবু সভাপতিত্বে  এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। দক্ষিন যুবলীগের অন্তর্গত ঢাকা ৫ আসনের যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানার অন্তর্গত (৪৮,৪৯,৫০,৬০,৬১,৬২,৬৩,৬৪,৬৫,৬৬,৬৭,৬৮,৬৯,৭০) মোট ১৪টি ওয়ার্ডের ১৪৩টি কেন্দ্রভিত্তিক ইউনিট কমিটি করার লক্ষে এ সভায় হয়।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিরে সাংগঠনিক সম্পাদক ডা: হেলাল উদ্দিন হেলাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিন যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইনুদ্দিন রানা  ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজা।

এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হরে কৃষ্ণ বৈদা,মহানগর দক্ষিনের অর্থ সম্পাদক ফিরোজ উদ্দিন সাইমন, কার্যকরী সদস্য গোলাম মোস্তফা ও ডেমরা যাত্রাবাড়ী থানার অন্তর্ভুক্ত যুবলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ। সভায় উপস্থিত থাকা বক্তারা বলেন, আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান লিখিল সংগঠনকে আর শক্তিশালী করতে ইউনিট কমিটি করতে নিদের্শনা দিয়েছেন।

সেই অনুযায়ী আমরা কাজ করে যাচ্ছি। যারা জনপ্রিয় দক্ষ ও দলের মধ্যে সক্রিয় এমন নেতাদের যাচাই-বাছাই করে কমিটিতে জায়গা দেওয়া হবে। এসময় ওয়ার্ড ও ইউনিট নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে মানবিক হয়ে মানুষ পাশে থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা উন্নয়ন তুলে ধরার পাশাপাশি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার আহবান জানান বক্তারা।

মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের  অন্তর্গত ১৪টি ওয়ার্ডে ১৪৩টি কেন্দ্রভিত্তিক কমিটি গঠনের প্রস্তুতি সভা

https://www.facebook.com/bm24tvofficialpage