মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থায়েও বাংলা ভাষার চর্চা গৌণ : ওলামা লীগ স্টাফ করেসপন্ডেন্ট স্কুল-কলেজের পাশাপাশি মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থায়েও বাংলা ভাষার চর্চা গৌণ বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগের নেতারা৷ রবিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় মসজিদ বায়তুল মেকাররমে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে ভাষাশহীদ ও ভাষাযোদ্ধাদের জন্য বিশেষ দোয়ার পূর্বে বক্তারা এসব কথা বলেন। যোহর নামাজের পর ভাষাশহিদদের জন্য বিশেষ দোয়া করা হয়। ওলামা লীগের নেতারা বলেন, মাতৃভাষা আল্লাহ সোবহানাহু তা’য়ালার একটি নিয়ামত। ভাষা। ইসলামেও ভাষা শিক্ষা, ভাষার ব্যবহার ও মাতৃভাষায় ইসলাম চর্চা করার বেশ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মূল লক্ষ্য সর্বস্তরে বাংলা ভাষার প্রবর্তন, তা আজও পূরণ হয়নি। সরকারি কাজকর্মে বাংলা চালু থাকলেও ব্যবসা-বাণিজ্য, উচ্চশিক্ষা, গবেষণাসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে ইংরেজির প্রাধান্য লক্ষণীয়। ইংরেজি ভিনদেশী ভাষা। বাংলায় আইন প্রণীত হলেও উচ্চ আদালতে এখনো বাংলা চালু হয়নি। শিক্ষিত তরুণ-তরুণীদের একাংশ মাতৃভাষা বাংলার পরিবর্তে ইংরেজি রপ্ত করতেই বেশি আগ্রহী। শিশুদের শিক্ষাক্ষেত্রে ইংরেজি মাধ্যমের প্রসার ঘটে চলেছে, সাধারণ বিদ্যালয়েও বাংলা অবহেলিত। মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থায়েও বাংলা ভাষার চর্চা গৌণ। ওলামা লীগের সভাপতি মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী বলেন, ভাষাশহীদ ও ভাষাযোদ্ধারা আমাদের অন্তহীন প্রেরণার উৎস। মাতৃভাষার দাবিতে বাঙালি তরুণদের সেদিনের আত্মদান শুধু ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি, ক্রমেই একটি গণতান্ত্রিক ও ন্যায়ভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার স্বপ্ন ও অঙ্গীকার দানা বেঁধেছিল। সে স্বপ্নই স্বাধীনতাসংগ্রাম, সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধসহ ইতিহাসের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে আমাদের পথ দেখিয়েছে। ভাষা আন্দোলন আজ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বীকৃত। দিবসটি এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসও বটে। মাতৃভাষা বাংলার জন্য বাঙালির আত্মত্যাগের মহিমা ছড়িয়ে পড়েছে পৃথিবীর পরিমণ্ডলে। বিশ্বের প্রতিটি জনগোষ্ঠীর নিজ নিজ মাতৃভাষা সংরক্ষণ ও বিকাশের বিষয়টি তাদের রাজনৈতিক অধিকারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচিত। ওলামা লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসাইন জুয়েল বলেন, মাতৃভাষাযোদ্ধাদের একসাগর রক্তের মধ্য দিয়ে অর্জিত অমর একুশে ফেব্রুয়ারি। প্রাণপ্রিয় মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষার মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করার আন্দোলনে পাকিস্তানী স্বৈরাচারী সরকারের পুলিশের গুলিতে সেই দিন শহীদ হন সালাম, রফিক, জব্বার, বরকত ও শফিকসহ অনেকে। পরিতাপের বিষয় হলো আজ বিদেশী ভাষার আগ্রাসনে বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষা হচ্ছে না। তাই সর্বস্তরে বাংলা ভাষা চালুর জন্য মহান ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা আন্দোলনের চেতনাকে সামাজিক আন্দোলনে রূপান্তরিত করতে হবে। আর তা করতে পারলেই সর্বক্ষেত্রে বাংলাভাষার ব্যবহার সুনিশ্চিত করা যাবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। দোয়া ও মুনাজাত পরিচালনা করেন জাতীয় মসজিদের ইমাম মুফতী হাফেজ মাওলানা মুহিব উল্লাহ হিল বাকী। মুনাজাতে ভাষাশহীদ ও ভাষাযোদ্ধাদের রুহের মাগফিরাত কামনাসহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৫ আগষ্ট যারা শাহাদাৎ বরণ করেছেন তাদের এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও জাতীয় চার নেতারও রুহের মাগফিরা কামনা করা হয়। এছাড়াও মুনাজাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘায়ু কামনার পাশাপাশি করা হয়। দোয়া মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন, সাবেক সচিব সিরাজ উদ্দীন আহমেদ, জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপ-কমিটির সদস্য জননেতা বেলাল নূরী বাংলাদেশ কার্যকরী সভাপতি মাওলানা আনোয়ার শাহ, সিনিয়র সহ-, হাফেজ মাওলানা ইদ্রিচ আলম আল কাদেরী, মুফতী আব্দুল আলিম বিজয়নগরী, হাফেজ মাওলানা শামসুল আলম জাহাঙ্গীর নূরানী হুজুর, হাফেজ মাওলানা সাঈফুল ইসলাম, মাওলানা মোঃ আব্দুল মুবিন আখন্দ, হাফেজ মাওলানা মাহবুবুর রহনান, নাফি উদ্দিন উদয়, শাফি উদ্দিন বিনয় প্রমুুখ।

মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থায়েও বাংলা ভাষার চর্চা গৌণ

সিনহা হত্যা: বরখাস্ত ওসি প্রদীপ, ইন্সপেক্টর লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড । ১৫ আসামির উপস্থিতিতে রায় ঘোষণা করেন বিচারক , ১৯ মাস পর চাঞ্চল্যকর এ মামলার রায় ঘোষণা হলো, পরিদর্শক লিয়াকতের গুলিতে নিহত হন মেজর (অব.) সিনহা ৩ এপিবিএন সদস্যসহ ৭ জনকে বেকসুর খালাস দেন আদালত ।

সিনহা হত্যা: বরখাস্ত ওসি প্রদীপ, ইন্সপেক্টর লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড ।

জালালাবাদ মাদরাসায় আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে ।  মাদরাসার আয়োজিত মাহফিলে সভাপতিত্ব ও দোয়া পরিচালনা করেন অত্র জালালাবাদ মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা দেশবরেণ্য হাফেজ বিশিষ্ট ইসলামিক চিন্তাবিদ আলহাজ্ব হাফেজ মুহাম্মদ তৈয়ব, প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ওলামা লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী, ওলামা লীগের কেন্দ্রীয় নেতা হাফেজ মাওলানা ইদ্রিস, মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা মুহাম্মদ মুশতাক, চট্রগ্রাম ওলামা লীগ নেতা মাওলানা আব্দুর রহীম ও হাফেজ মাওলানা নেজাম প্রমুখ। দোয়া পূর্ব মাহফিলে প্রধান অতিথি মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী বলেন, আপনারা আজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া-মাহফিলের আয়োজন করেছেন এতে আমি অনেক আনন্দিত। কেননা আপনারা দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছেন। বঙ্গকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা কওমী মাদরাসার শিক্ষা সনদের এমএ সমমানের স্বীকৃতি দিয়ে আপনাদেরকে যে সম্মানিত করে মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন তারই কৃতজ্ঞতায় এই দোয়া-মাহফিল। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ইসলামের মূল শিক্ষার প্রতি আন্তরিক এবং শ্রদ্ধাশীল। তিনি ইতিমধ্যে কওমী সনদের স্বীকৃতি, আরবী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ও পাঁচশত ৬০টি মডেল মসজিদ প্রতিষ্ঠাসহ পঁচাত্তর হাজার কোরআন শিক্ষা কেন্দ্র স্থাপন করে তা প্রমাণ করেছেন। মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও ইসলামের প্রচার-প্রসারের জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠাসহ ইসলামের খেদমতে বহুমুখী অবদান রেখেছেন। কৃতজ্ঞতার দোয়া-মাহফিল চার দালানের ভিতর সীমাবদ্ধ রাখলে চলবেনা। শেখ হাসিনা ইসলামের জন্য বহুমুখী যে খেদমত করে যাচ্ছে তা মসজিদ মাদরাসার বাহিরেও ওয়াজ মাহফিলের মাধ্যমে জনগণের মাঝে তুলে ধরবেন। তাহলেই কৃতজ্ঞতার প্রকৃত হক আদায় হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আওয়ামী লীগের ধর্ম উপকমিটির সদস্য বলেন, ইসলামের অপব্যাখা করে একশ্রেণীর ক্ষমতালোভী স্বাধীনতাবিরোধী চক্র আওয়ামী লীগ তথা সরকারের বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা তাদের চক্রান্ত বাস্তবায়নে সরলমনা আলেম-ওলামাদেরকে মিথ্যাচারের মাধ্যমে উস্কানি দিয়ে বিভ্রান্ত করে অতীতের ন্যায় মাঠে নামানোর অপচেষ্টাও করতে পারে। আশা করি আপনারা সে চক্রান্তে পা না দিয়ে চলমান উন্নয়ন অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখার স্বার্থে ও দেশের শান্তি-সম্প্রীতি রক্ষায় নাগরিকের দায়িত্ববোধে সজাগ থেকে দায়িত্ব পালন করে যাবেন ইনশাআল্লাহ। ধর্ম যারযার রাষ্ট্র সবার সম্মানিত আলেম সমাজকে এই বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। আমরা চাই আগামীতে বীর চট্রলায় সর্বজনশ্রদ্ধীয় হুজুর হাফেজ তৈয়ব সাহেবের নেতৃত্ব দেশপ্রেমিক আলেম সমাজের এক অটুট ঐক্য গড়ুক। যে নেতৃত্বের মাধ্যমে গড়ে উঠবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ তরুণ আলেম সমাজের বহর। যারা অন্যায়ের প্রতিবাদে ভূমিকা রাখবে সাইয়্যেদানা উমর ইবনে খাত্তাব রাঃ ন্যায় আর অধিকার আদায়ে ভুমিকা রাখবে বিশ্বে শোষিত গণমানুষের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো। হাফেজ মুহাম্মদ তৈয়ব দোয়ায় আল্লাহ সোবহানাহু তা’য়ালার দরবারে প্রধানমন্ত্রী’র সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা ছাড়াও সকল শহীদ মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধুসহ পঁচাত্তরের শাহাদাতবরণ কারী সকল শহীদ ও জাতীয় চারনেতা এবং একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত নারী নেত্রী আইভী রহমানসহ সকল শহীদদের রুহের শান্তি কামনা করেন। এছাড়াও মুনীজাতে দেশের শান্তি, উন্নয়ন-অগ্রগতিকে স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের সকল দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গের কথা উল্লেখ করা হয়।

চট্রগ্রামের জালালাবাদ মাদরাসায় প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিশেষ দোয়া

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সদস্য, ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, ফেনী-২ আসন থেকে ৩ বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন হাজারী গতকাল বিকেল ৫ঃ৩০ মিনিটে রাজধানীর ল্যাব এইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন, ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মরহুমের রুহের মাগফেরাত ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি বিএম ২৪ টিভির পক্ষ থেকে গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।

ফেনী-২ আসন থেকে ৩ বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন হাজারী ইন্তেকাল করেছেন

প্রস্তুত ঢাকা নগর পরিবহন

গণপরিবহনে বিশৃঙ্খলা দূর করতে বাস রুট রেশনালাইজেশন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চালু হচ্ছে ঢাকা নগর পরিবহন। রোববার (২৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে এর উদ্বোধন করা হবে। কেরানীগঞ্জের ঘাটারচর থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত প্রায় ২১ কিলোমিটারের রুটে বিআরটিসির বাসের পাশাপাশি সবুজ রঙের বাস নিয়ে ঢাকা নগর পরিবহন যাত্রা শুরু করছে। এরইমধ্যে বাসগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে। ফুল দিয়ে সাজানোও হয়েছে। বাসগুলো যেখানে রাখা হয়েছে, তার পাশেই তৈরি করা হয়েছে বিশাল উদ্বোধনী মঞ্চ। জানা গেছে, ২১ কিলোমিটারের এ রুটে ঢাকা নগর পরিবহনের ৫০টি বাস নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রেশনালাইজেশন কার্যক্রম শুরু হবে। এ রুটে কিলোমিটারপ্রতি ভাড়া পড়বে দুই টাকা ২০ পয়সা। জানা গেছে, প্রথমে ৫০টি বাস নিয়ে যাত্রা শুরু হলেও কিছু দিনের মধ্যে এ রুটে মোট ১০০টি বাস চলাচল করবে।

প্রস্তুত ঢাকা নগর পরিবহন

বাঙ্গালী জাতিকে মেধাশূন্য করতে চেয়েছিল পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ১৪ ডিসেম্বর ২০২১ মঙ্গলবার রাজশাহীতে বাংলাদেশ সোস্যাল অ্যাক্টিভিস্ট ফোরাম রাজশাহী শাখা কর্তৃক শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষ্যে শহরের বিভিন্ন সড়কে মোটরবাইক র্যালী, পথসভা ও মহান শহীদের স্মরণে রাজশাহী শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করা করে। দিনব্যাপী এই কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ সোস্যাল অ্যাক্টিভিস্ট ফোরামের কেন্দ্রীয় প্রধান সমন্বয়ক মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী,দুর্গাপুর উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি মুহাম্মদ রোকনুজ্জামান রোকন, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল লতিফ, রাজশাহী বাংলাদেশ সোস্যাল অ্যাক্টিভিস্ট ফোরামের সমন্বয়ক আখতারউজ্জামান অভি,যুবলীগ নেতা হাবিব, মৎসজীবী লীগ নেতা শওনসহ ফোরামের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ। পথসভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বিজয়ের পূর্বক্ষণে বুদ্ধিজীবী হত্যার মধ্য দিয়ে বাঙ্গালী জাতিকে মেধাশূন্য করতে চেয়েছিল পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী। পাক হায়ানারা বুঝতে পেরেছিল বাঙ্গালি জাতিকে আর ধমিয়ে রাখা যাবেনা। কারণ মুজিব বাহিনীর নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে হয়েছে ভারতের মৈত্রী বাহিনী বন্ধ করা হয়েছে ভারতের আকাশ পথ। তাই তারা বাঙ্গালির জাতির স্বাধীনতা ও বিজয় সুনিশ্চিত জেনেই এই গণহত্যা সংঘটিত করেছিল। নৃশংস গণহত্যার শিকার হন শিক্ষক,সাহিত্যিক, সংস্কৃতিব্যক্তিত্ব ও সাংবাদিকসহ গুণীজন। নেতারা আরো বলেন, পাকিস্তান আজও বুদ্ধিজীবী হত্যার দায় স্বীকার করে বাঙ্গালি জাতির কাছে ক্ষমা চায়নি। তাই বাংলাদেশকে ভাবতে হবে পাকিস্তানের সাথে আমাদের সম্পর্ক রাখাটা কতটুকু যৌক্তিক? পাকিস্তান বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তাদের পরাজয়ের প্রতিশোধে এখনো গভীর ষড়যন্ত্র লিপ্ত। এমনকি তাদের পেতাত্মাদেরকে দিয়ে বিভিন্ন নামে বেনামে সংগঠন সৃষ্টি করে বাঙ্গালিদের মধ্যে বিভাজন করার অপচেষ্টা করছে প্রতিনিয়ত। ধর্মের নামে করছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা এবং জঙ্গী তৎপরতা। নেতারা পাকিদের এইসমস্ত অপতৎপরতার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। সংগঠনটি শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল শহীদ মুক্তিযোদ্ধা এবং সম্ভ্রম হারানো পাঁচ লক্ষাধিক মা-বোন ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রুহের শান্তি কামনার মাধ্যমে পথসভাসহ কর্মসূচীর ইতি করে।

বাঙ্গালী জাতিকে মেধাশূন্য করতে চেয়েছিল পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী

আ. লীগের কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটি’র সদস্য হলেন মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটি’র সদস্য নির্বাচিত হলেন, সাবেক ছাত্রনেতা বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন ইসলামিক চিন্তাবিদ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আপোষহীন ব্যক্তিত্ব ও সামাজিক সংগঠন বাংলাদেশ সোস্যাল অ্যাক্টিভিস্ট ফোরামের প্রধান সমন্বয়ক, মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী। পুনরায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটি’র সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় ভক্ত, অনুরাগী ও শুভাকাঙ্খিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী। এক বার্তায় মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী বলেন, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহর অশেষ রহমতে পুনরায় সদস্য নির্বাচিত হয়েছি। সুহৃদ বন্ধুবর সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী-“জয় বাংলা জয়।

আ. লীগের কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটি’র সদস্য হলেন মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী

“ময়ূরপঙ্খী উদ্যোক্তা সামিট” অনুষ্ঠিত দেশের বিভিন্ন প্রান্তের উদ্যোক্তা ও ময়ূরপঙ্খী পরিবারের সদস্যদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হলো “ময়ূরপঙ্খী উদ্যোক্তা সামিট ও মেম্বার মিটআপ” অনুষ্ঠান । ময়ূরপঙ্খী ফাউন্ডেশন (গভঃ রেজিঃ নং: ঢ-০৯৫৮৭) ও ময়ূরপঙ্খী উদ্যোক্তা ফোরাম এর আয়োজনে ও ময়ূরপঙ্খী ইন্টারন্যাশনাল এর ইভেন্ট ব্যবস্থাপনায় ফরাজী হাসপাতাল প্রেজেন্টস “ময়ূরপঙ্খী উদ্যোক্তা সামিট ও মেম্বার মিটআপ” ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান রাজধানীর মিরপুরে অর্কিড সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয় । যুব ও নারী উদ্যোক্তা, রন্ধন শিল্পী, বিভিন্ন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানের স্বত্ত্বাধিকারীগণ এই সামিটে অংশগ্রহণ করেন । মূলত নতুন উদ্যোক্তাদের উৎসাহ প্রদানে এবং সফল উদ্যোক্তাদের বিশেষ সেশনের সমন্বয়ে আয়োজন করা হয়েছে এই অনুষ্ঠানটি । অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ফরাজী হাসপাতাল ও ফরাজী ডেন্টাল ও রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান স্বাস্থ্যবন্ধু ডাঃ আনোয়ার ফরাজী ইমন । বিশেষ অতিথি হিসেবে নুহা এন্ড ব্রাদার্সের চেয়ারম্যান খুরশীদ আলম, বিশেষ অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ফোরামের প্রেসিডেন্ট আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, বিএম ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরিজমের সিইও রবিউল ইসলাম রবি উপস্থিত ছিলেন । সভাপতিত্ব করেন ময়ূরপঙ্খীর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান রুহিত সুমন । সামিটে আগত উদ্যোক্তাদের মধ্য থেকে দশজনকে ময়ূরপঙ্খী পুরস্কার প্রদান করা হয় ।

সম্মাননা পেয়েছেন মোঃ মোজাম্মেল হক, সাইমন খান, মোহাম্মদ এস. আলম, রেহানা সিদ্দিকী লিজা, রবিউল ইসলাম রবি, শহিদুল ইসলাম, ডাঃ এম. ইয়াসিন আলী, আফরোজা নাজনীন, নিপা রাজ্জাক, মৌনতা আলম । উদ্যোক্তাদের ট্রেনিং সেশনে ট্রেনার ছিলেন ওরিওন টি কোম্পানির হেড অফ মার্কেটিং মেহেদী হাসান, বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ফোরামের প্রেসিডেন্ট আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, ইফাদের ম্যানেজার-এক্সপোর্ট মৃত্যুঞ্জয় নাথ, ড্যানিসের ম্যানেজার-এক্সপোর্ট ফয়সাল আহমেদ । গেষ্ট স্পীকারদের সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয় । এছাড়া জমকালো সাংস্কৃতিক আয়োজন ও কেক কাটা পর্ব আগত অতিথি ও দর্শকবৃন্দ উপভোগ করেন । আগত উদ্যোক্তা ও সদস্যদের মেডেল, সার্টিফিকেট ও গিফট হ্যাম্পার প্রদান করা হয় । আরো ছিল কুইজ ও পুরস্কার প্রদান, মেহেদী উৎসব, ম্যাজিক, সংগীত ও ডিজে পারফর্মেন্স । অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে রুহিত সুমন বলেন- আমাদের স্পন্সর ও পার্টনারদের সহযোগিায় অনুষ্ঠানটি সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে ।

“ময়ূরপঙ্খী উদ্যোক্তা সামিট” এ সহযোগিতাকারী সকল স্পন্সর, পার্টনার ও মেম্বারদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি । আশা করি ময়ূরপঙ্খীর সামনের ইভেন্টগুলোতেও সবার সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে । বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই ফরাজী হাসপাতালের চেয়ারম্যান স্বাস্থ্যবন্ধু ডাঃ আনোয়ার ফরাজী ইমন ভাই, লিজান গ্রুপের চেয়ারম্যান তানিয়া হক আপু, ফরাজী হাসপাতালের হেড অব কর্পোরেট মোঃ মোজাম্মেল হক ভাইসহ সম্মানিত সকল অতিথি, উদ্যোক্তা, ট্রেইনার, সাংবাদিক, গণমাধ্যমকর্মী ও দর্শকদের যাদের উপস্থিতি আমাদের এই অনুষ্ঠান কে আলোকিত করেছে । সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন- সাথী খান, মোঃ হৃদয় রহমান, নিশাত, মিকাইল হোসেন, সালাউদ্দিন স্বপন, ফারজানা ফেরদৌস, স্বপন ডিনার, ডিজে সুমি, সাব্বির চৌধুরী ।

“ময়ূরপঙ্খী উদ্যোক্তা সামিট” অনুষ্ঠিত দেশের বিভিন্ন প্রান্তের উদ্যোক্তা ও ময়ূরপঙ্খী পরিবারের সদস্যদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হলো “ময়ূরপঙ্খী উদ্যোক্তা সামিট ও মেম্বার মিটআপ” অনুষ্ঠান

বাংলাদেশে খেলতে এসে শুরুটা দুঃস্বপ্নের মতো হলো সফরকারী নিউজিল্যান্ডের। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বুধবার (১ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশের বোলারদের বিপক্ষে ব্যাট হাতে পুরোপুরি ব্যর্থ কিউই ব্যাটসম্যানরা। সাকিব-মেহেদীদের ঘূর্ণিতে শুরু থেকেই ম্যাচের নাটাই টিম টাইগার্সের হাতের মুঠোয় ছিল। ধুঁকতে ধুঁকতে শেষ পর্যন্ত কিউইদের ইনিংস থামে মাত্র ৬০ রানে।

এদিকে, ব্যাটিং বিপর্যয়ে নিজেদের সর্বনিম্ন রানের রেকর্ড স্পর্শ করেছে কিউইরা। এর আগে ২০১৪ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেও ৬০ রানে অলআউট হয়েছিল টম লাথামরা। এদিন বাংলাদেশের বোলাররা আবারো নিউজিল্যান্ডকে সেই লজ্জায় ডোবাল।

বাংলাদেশের বোলাররা ব্যাটসম্যানদের জন্য কাজটা সহজই করে দিলো। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম জয়ের স্বাদ পেতে হলে করতে হবে ৬১ রান।

কিউইদের সর্বনিম্ন রানের লজ্জায় ডোবাল টাইগাররা ইনিংস থামে মাত্র ৬০ রানে

‘তালেবান ও ইসলাম’ সমার্থক নয় : সৈয়দ আনোয়ার

 প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ বঙ্গবন্ধু চেয়ারের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ তালেবান জঙ্গিদের থাবা থেকে মুক্ত নয়। তালেবান ও ইসলাম সমার্থক নয়। জঙ্গিবাদ নিয়ে আমাদের শংকার কারন রয়েছে। আমি ভেবেছিলাম ১৫ আগস্টের পর বাংলাদেশের সুশীল সমাজ তালেবানদের বিরুদ্ধে সরব হয়ে উঠবেন। আলোচনা করবেন, লিখনী লিখবেন। কেউ কোথাও কিছু করেননি। শনিবার (২৮ আগস্ট) জাতীয় প্রেসক্লাব জহুর হোসেন হলে বাংলাদেশ সোস্যাল অ্যাক্টিভিস্ট ফোরামের উদ্যোগে আয়োজিত ‘আফগানিস্তানে জঙ্গি উত্থান বিশ্বের অশুভ সংকেত’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন । ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, আমার দুইটা লক্ষ একটা ইসলামকে যথার্থ ভাবে অনুসরণ করি। আরেকটা জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ করা। আমরা এখনই সচেতনতা হই, সর্তক হই। বাংলাদেশ মানুষের দেশ হিসে গড়ে তুলবো অসাম্প্রদায়িক। এখানে ধর্ম থাকবে, ধর্মান্ধতা থাকবে না। ধার্মিক থাকবে কিন্তু জঙ্গি থাকবে না। এই প্রতিজ্ঞা আজ আমাদের করতে হবে। আফগানদের ধর্মচর্চা নিয়েও কথা বলেন ইতিহাসবিদ ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, আফগানরা ইসলাম গ্রহণ করতে চায় নি। অনেক চেষ্টা তদবির করে ইরানী সুফি সাধকরা ক্রমাগত ভাবে আফগানে ইসলাম নিয়ে এসেছেন। আফগানরা যখন ইসলাম গ্রহণ করেছে, নিজেদের মত করে গ্রহণ করেছে। গোত্রভিত্তিক ইসলামি চেতনা লালন করেছে। আফগানরা গোত্র চেতনায় এক গোত্র আরেক গোত্রের সঙ্গে নামাজও পড়ে না, খায়ও না তবে যুদ্ধ করে এক সঙ্গে। তালেবানদের সমালোচনা করে তিনি আরও বলেন, তালেবানদের বিরুদ্ধে আফগান নারীরা পুরানো আমলের পতাকা নিয়ে বেরিয়ে এসেছে, এ ছবিও আমরা দেখেছি। একজন নারীর বোরকা ছিলো না, গুলি করে মেরেছে তালেবান। কোরআন-হাদিসের কোথায় নির্দেশ আছে, হিজাব-নিকাব, বোরকা পরতে হবে; শালীনতার বাহিরে। আমাদের জাতীয় কবি নজরুল বলেছ, ‘ইসলাম সেতো পরশ মণি, কে পেয়েছে খুঁজে’। আজকে পর্যন্ত কেউ খুঁজে পায় নি। ইসলামকে তালেবানরা খুঁজে পাবে না। আলোচনা সভায় সাবেক রাষ্ট্রদূত ড. নিম চন্দ্র ভৌমিক বলেন, ধর্মকে ব্যবহার করে কোনো সম্প্রদায়কে বিভেদ সৃষ্টি করতে দেবো না। দেশের যেকোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী কোনো কিছু থাকতে পারে না। জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের বিশেষ গোষ্ঠী বা বিশেষ ব্যক্তির প্রাধান্য যাতে সেখানে না পায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। জঙ্গি-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এসময় অন্যন্য বক্তারা বলেন, পাকিস্তান-চীন আজকে তালেবান-জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতা করছে। অর্থনৈতিক সাম্রাজ্যবাদীরা তালেবানদের মত অপশক্তিকে ব্যবহার করছে। জঙ্গি-তালেবানদের বিরুদ্ধে আমাদের আদর্শিক সংগ্রাম অব্যাহত রাখতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে সামজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। তালেবানরা স্বাভাবিক মানুষ নয়। বক্তারা আরও বলেন, আফগানিস্তানে তালেবানদের উত্থাপন আমাদের জন্য অশুভ সংকেত। আমাদের দেশের উগ্র মৌলবাদীরা সুরসুরি পাচ্ছে। তালেবানরা ইসলামের নামে সন্ত্রাববাদ করছে এতে ইসলাম ধর্মের ক্ষতি হচ্ছে। ইসলাম শান্তির ধর্ম এখনে জঙ্গিবাদের জায়গা নেই। ধর্মের নাম দিয়ে ইসলামের উপরে কালিমা লেপন করা হচ্ছে। জোরজবরদস্তির করার জায়গা নেই। তালেবান, জঙ্গিরা জোরজবরদস্তির করছে। তালেবানদের অত্যাচারে আফগান মুসলিমরা দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে। এটা কোনো ভাবেই ইসলামের বিজয় নয়। বাংলাদেশ সোস্যাল অ্যাক্টিভিস্টি ফোরামের প্রধান সমন্বয়কারী মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ীর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূইয়া, বিশিষ্টি ইসলামি চিন্তা বিদ আল্লামা এটিএম ফরহাদ, মাওলানা মহিউদ্দিন খান ফারুকী, আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাড. আব্দুল আজিজ, তসলিম উদ্দিন রানা, সন্তুষ দাস গুপ্ত, বাংলাদেশ সোস্যাল অ্যাক্টিভিস্টি ফোরামের সমন্বয়ক শেখ জনি ইসলাম, সাংবাদিক গণবন্ধু রাহাত হুসাইন প্রমুখ।

‘তালেবান ও ইসলাম’ সমার্থক নয় : সৈয়দ আনোয়ার

https://www.facebook.com/bm24tvofficialpage