আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল চালু রাখা হোক — আটাব এর সাবেক মহাসচিব আব্দুস সালাম আরেফ ।
২০২০ সালে করোনা যখন ইতালি, ফ্রান্সসহ ইউরোপে চরম অবস্থা বিরাজ করছিলো তখন বাংলাদেশে ইউরোপ থেকে ফ্লাইট যথারীতি চালু রেখেছে বেসামরিক বিমান চলাচল কতৃপক্ষ ( বেবিচক) । আবার নতুন করোনা যখন ইংল্যান্ডে দেখা দিলো তখনও বিমানের লন্ডন ফ্লাইট ও অন্যান্য ফ্লাইটে লন্ডনের যাত্রী দেশে আশা যাওয়া করেছে বেবিচকের অনুমতি নিয়েই।
যার ফলে দেশে করোনার বিস্তার ঘটেছে ব্যাপকভাবে। করোনা নিয়ন্ত্রনে প্রয়োজনীয় সময়ে বেবিচক কি যথাযথ ভুমিকা রাখতে পেরেছে?
লকডাউনে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ খাত হচ্ছে এভিয়েশন ও টুরিজম খাত। বর্তমানে ধুকে ধুকে চলা এইখাত বেচে থাকার কঠিন লড়াইয়ে অবতীর্ণ । এরই মধ্যে ১৪ই এপ্রিল থেকে আবার ১ সপ্তাহের জন্য ফ্লাইট বন্ধের ঘোষনা দেয়া হয়েছে।  এই নিষেধাজ্ঞা ২/৩ সপ্তাহ বা তার বেশী সময় ও চলতে পারে।
বর্তমান সময়ে সকল যাত্রীর যাওয়া আশা বা ভ্রমনের ক্ষেত্রে করোনা টেস্টের নেগেটিভ রিপোর্ট বাধ্যতামূলক। সেক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধের মাধ্যমে বেবিচক কি প্রত্যাশা করছে সেটা বোধগম্য নয়। বর্তমান সময়ে অধিকাংশ দেশের সাথেই ফ্লাইট বন্ধ আছে। শুধুমাত্র মধ্য প্রাচ্যের সৌদি আরব, দুবাইসহ কয়েকটি রাষ্ট্রে শ্রমিকদের যাতায়াত চলমান আছে। বাংলাদেশের শ্রমিক গ্রহনে ঐ সকল দেশের কোন নিষেধাজ্ঞা নাই। এ সকল দেশে শ্রমিক যাত্রীরা যদি যেতে না পারে তাহলে অনেক শ্রমিকের ভিসা বাতিল হয়ে যাবে, অনেক পরিবার পথে বসবে।
ভিসা সংগ্রহকারী ম্যানপাওয়ার রিক্রুটিং এজেন্সি ও টিকেট প্রদানকারী ট্রাভেল এজেন্ট, এয়ারলাইন্স, সর্বপরি দেশ, সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। লকডাউনে বিদেশগামী যাত্রীরা কি খুব বেশী সমস্যা করবে নাকি বিদেশগামী এই সব শ্রমিক ভাইয়েরা যেতে না পারলে সমস্যা বা ক্ষতি বেশী হবে ?  আমি মনে করি এই বিষয়টি লকডাউনে আওতার বাহিরে রাখা দরকার। তাই বেবিচক, সিভিল এভিয়েশন মিনিস্ট্রি, সর্বপরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধের সিদ্ধান্ত পুনঃ বিবেচনার আহবান জানাচ্ছি।

আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল চালু রাখা হোক — আটাব এর সাবেক মহাসচিব আব্দুস সালাম আরেফ ।

করোনা কালীন লকডাউনে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট গুলো চালু রেখে বিদেশগামী ও বিদেশ ফেরত যাত্রীদের জন্য এয়ারপোর্টে যাতায়াতের জন্য বিকল্প ব্যবস্থাপনা জরুরী : আটাব ও হাব এর সাবেক মহাসচিব আলহাজ্ব জিন্নুর আহমেদ চৌধুরী দিপু ।

পত্রিকা ও টিভি রিপোর্ট অনুসারে, লকডাউনে বিমানবন্দরে যাতায়াতে দিক বিবেচনায় নিয়ে ১৪ এপ্রিল হতে কঠোর লকডাউনে আওতায় আন্তর্জাতিক ফ্লাইট সমুহ বাতিল করার পরিকল্পনা করেছেন সরকার । উক্ত পরিকল্পনা বাস্থবায়ন কতটুকু সমীচিন হবে ,তা একটু বিবেচনা করা প্রয়োজন ! পরিকল্পনা যদি বাস্তবায়ন হয় তাহলে বাংলাদেশ হতে বিদেশগামী ও দেশমূখী যাত্রীদের জন্য এক বিরাট সংকট সৃস্টি হবে ।

প্রথমত : মধ্যপ্রাচ্য, সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশে নতুন চাকুরীপ্রাপ্ত ও ছুটিতে আসা চাকুরীরত অনেকে যথাসময়ে কর্মস্থলে যোগ দিতে পারবেন না, ফলে নতুনদের যাত্রা অনিশ্চিত ও পুরনোদের চাকুরী হারাবার সমুহ সম্ভাবনা সৃস্টি হবে । এমনকি অনেকের ভিসার মেয়াদও শেষ হয়ে যেতে পারে।

লকডাউনে আপাতত ৭ দিনের ফ্লাইট বাতিল হলেও লকডাউন পরবর্তীতে ফ্লাইট চালু হওয়ার পর যাত্রীদের যে চাপ সৃস্টি হবে সেক্ষেত্রে যাত্রীর ভ্রমনের দিন ও ক্ষণ নির্ধারনে এক মারাত্মক অনিশ্চিত পরিস্থিতির উদ্ভব হবে। পাশাপাশি এয়ারলাইন্স ও ট্র্যাভেল এজেন্টরাও বিশাল চাপের মূখোমূখী হবেন ।

যারা রেমিট্যান্স যোদ্ধা হিসাবে খ্যাত ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিরাট অবদান রেখে চলেছেন, লকডাউনে আন্তর্জাতিক ফাইট বাতিল করা কখনো তাদের ব্যক্তিজীবন ও দেশের জন্য ভালো ফল বয়ে আনবে না ।
এই সব যাত্রীর বাইরে আরো বিরাট অংশের পশ্চিমাবিশ্বগামী যাত্রী আছেন যেমন ছাত্র, গ্রিনকার্ড বা ওয়ার্ক পারমিটধারী ইত্যাদি, যাদের ক্ষেত্রে যথাসময়ে তাদের গন্তব্যে পৌছার বাধ্যবাধকতাও রয়েছে ।

উল্লেখ্য, ১৪ এপ্রিল শুরু হওয়া লকডাউন শুধু বাংলাদেশের আভ্যন্তরিন সিদ্ধান্ত, যার সাথে অন্যান্য দেশের কোন সম্পর্ক নাই। আমাদের দেশের মানুষদের কর্মক্ষেত্রের সেই সকল দেশ আমাদের দেশের সমস্যাকে যে বিশেষ গুরুত্ব দিবে তার কি কোন ন্যূনতম নিশ্চয়তা আছে !

বর্তমান পরিস্থিতিতে লকডাউন প্রয়োজন । তারপরও আমাদের প্রবাসীদের অবদান, তাঁদের ব্যক্তি ও দেশের স্বার্থ বিবেচনায় নিয়ে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটসমূহ বাতিল না করে লকডাউনে বিদেশগামী ও বিদেশফেরত যাত্রীদেরকে এয়ারপোর্টে গমনাগমনের জন্য বিকল্প ব্যবস্থাপনা সরকার ইচ্ছা করলেই করতে পারেন, যা অতি প্রয়োজনীয় ।তাই সরকার ও সিভিল এভিয়েশনকে বিষয়টি বিবেচনা করে নতুন করে সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য অনুরোধ রইল।

করোনা কালীন লকডাউনে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট গুলো চালু রেখে বিদেশগামী ও বিদেশ ফেরত যাত্রীদের জন্য এয়ারপোর্টে যাতায়াতের জন্য বিকল্প ব্যবস্থাপনা জরুরী

 

মিথ্যা বলা মু’মিনের কাজ নয়” যে যারা মিথ্যা বলে সে বা তারা ফাসেক।
—————-মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী

সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ সোবহানাহু তা’য়ালার জন্য যিনি আলম সমূহের প্রতিপালক এবং দরুদ- সালাম নূরনবী হযরতের ওপর যিনি কুলকাইয়্যেনাতের রহমত মানবতার মুক্তির দূত ও পরপারের শাফায়াতের অধিকার প্রাপ্ত।আলোচ্য বিষয় “মিথ্যা বলা মু’মিনের কাজ নয়”মিথ্যা বলা কোনো ক্ষেত্রেই অনুমোদিত নয়। এছাড়াও মিথ্যা বলা অশোভনীয় ও অত্যন্ত ঘৃণিত কাজ। মিথ্যা ভয়াবহ গুনাহ। মিথ্যা থেকে বেঁচে থাকতে ইসলাম দৃঢ়ভাবে মু’মিনদের সতর্ক করেছে। শরিয়তে সত্যকে সর্বত্রই উৎসাহিত করা হয়েছে। প্রকাশ আছে যে, সত্য মুক্তি দেয়, মিথ্যা ধ্বংস আনে। সামাজিক আচরণবিধি সম্পর্কিত মাসয়ালা পাওয়া যায় বিবদমান দু’পক্ষের মধ্যে সমঝোতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং নির্দোষ ব্যক্তির প্রাণ রক্ষার লক্ষ্যে কখনো অপ্রিয় সত্যটি গোপন করা বা অসত্যকে তুলে ধরার শরীয়তের বিধানে অনুমতি রয়েছে। কোনো বৈধ বিষয়কে প্রতিষ্ঠিত করতে বা অধিকার সুরক্ষার জন্য দ্ব্যর্থবোধক বা অস্পষ্ট কথা বলার অনুমতি শরিয়তে রয়েছে। তবে যে কোনো পরিস্থিতিতে সত্য বলাই শরিয়তের মুল দর্শনের দাবি ও তাকওয়াপূর্ণ।

চারিত্রিক স্খলনের কারণে অনেকে মিথ্যায় জড়িয়ে যায়। মনুষ্যত্ববোধ ও রুচিশীলতা লোপ পেলেও অনেকে মিথ্যার বেসাতি তৈরি করে থাকে। কিন্তু সুস্থ ও সঠিক মন-মস্তিষ্ক সম্পূর্ণ ব্যক্তি কোনোক্রমেই মিথ্যা সমর্থন দিতে পারে না।

মিথ্যাবাদীর পরিণাম দুনিয়া ও আখেরাতে খুবই নিন্দনীয়। তবে নির্দিষ্ট কয়েকটি ক্ষেত্রে ও মৌলিক স্বার্থে ইসলামে মিথ্যা বলার অবকাশ রয়েছে। যেমন ১। যুদ্ধে কৌশলের গোপনীয়তায় মিথ্যা বলা বৈধ,২।দু’পক্ষের মাঝে সমঝোতা করার জন্য মিথ্যা বলা বৈধ,৩।স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ভালোবাসা ও মিল তৈরির করার জন্যও মিথ্যা বলা বৈধ।

আল্লাহ তা’য়ালা ইরশাদ করেন, ‘মিথ্যা তো তারাই বানায়, যারা আল্লাহর নিদর্শনসমূহের ওপর ঈমান রাখে না। বস্তুত তারাই মিথ্যুক।(সুরা নাহাল, আয়াত: ১০৫)

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘মুনাফেকদের নিদর্শন তিনটি : কথা বলার সময় মিথ্যা বলা, প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করা এবং আমানতের খেয়ানত করা। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৩৩, মুসলিম, হাদিস নং : ৫৯)

মুসলিম মনীষীরা বলেছেন, সবচেয়ে বড় মিথ্যা হলো আল্লাহ ও তার রাসুল (সা.) এর ওপর মিথ্যারোপ করা। এর শাস্তি অত্যন্ত ভয়াবহ। কেউ কেউ এ জাতীয় মিথ্যুককে কাফের পর্যন্ত বলেছেন। আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘আর তোমাদের জিহ্বা দ্বারা বানানো মিথ্যার ওপর নির্ভর করে বলো না যে, এটা হালাল এবং এটা হারাম, আল্লাহর ওপর মিথ্যা রটানোর জন্য। নিশ্চয় যারা আল্লাহর নামে মিথ্যা রটায়, তারা সফল হবে না। ’ (সুরা নাহাল, আয়াত : ১১৬)

আলী (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা আমার ওপর মিথ্যা বলবে না, যে আমার ওপর মিথ্যা বলবে, সে যেন জাহান্নামে প্রবেশ করে। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ১০৬)

ইবনুল কায়্যিম (রহ.) বলেন, ‘এর অর্থ হচ্ছে যে রাসূল সা. এর ওপর মিথ্যা বলবে সে যেন নিজ স্থায়ী ঠিকানা জাহান্নাম বানিয়ে নেয়। ’ (তারিকুল হিজরাতাইন : ১৬৯)

আল্লাহ তা’য়ালা ইরশাদ করেন, ‘হে মু’মিনরা! তোমরা আল্লাহর জন্য ন্যায়ের সঙ্গে সাক্ষ্যদানকারী হিসেবে সদা দণ্ডায়মান হও। কোনো কওমের প্রতি শত্রুতা যেন তোমাদেরকে কোনোভাবে প্ররোচিত না করে যে, তোমরা ইনসাফ করবে না। তোমরা ইনসাফ করো, তা তাকওয়ার নিকটতর। ’ (সুরা মায়েদা, আয়াত : ৮)

ইমাম নববি (রহ.) বলেন, ‘এ সব হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয়, যা যা শোনা যায় তার সব কিছু বলা নিষেধ। কারণ, প্রতিনিয়ত সত্য-মিথ্যা অনেক কিছুই শোনা যায়, অতএব যে ব্যক্তি সব কিছু বলে বেড়াবে—তার দ্বারা মিথ্যা প্রচারিত হওয়াই স্বাভাবিক, যার সঙ্গে বাস্তবতার কোনো সম্পর্ক থাকবে না। আর এটাই হচ্ছে মিথ্যা, মিথ্যার জন্য ইচ্ছা-অনিচ্ছার কোনো দখল নেই। হ্যাঁ, গোনাহগার হওয়ার ইচ্ছা শর্ত। আল্লাই ভাল জানেন। ’ (শরহু মুসলিম : ১/৭৫)

উম্মে কুলসুম (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.) কে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি দুই জনের মাঝে সমঝোতা করার জন্য ভালো কথার আদান-প্রদানকালে মিথ্যা বলে—সে মিথ্যুক নয়। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ২৫৪৬; মুসলিম, হাদিস নং : ২৬০৫)

আসমা বিনতে ইয়াজিদ বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তিন জায়গা ব্যতীত মিথ্যা বলা বৈধ নয়। স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করার জন্য মিথ্যা বলা, যুদ্ধে মিথ্যা বলা এবং দু’জনের মাঝে সমঝোতা করার জন্য মিথ্যা বলা বৈধ। (তিরমিজি, হাদিস নং : ১৯৩৯; সহিহ আল-জামে : ৭৭২৩)

উল্লেখ্য কওমী হেফাজতীনেতা মামুনুল হক কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে তার দ্বারায় সংগঠিত ঘটনার পেইজের লাইভে বক্তিতায় সার্বিক পরিস্থিতি ও অবস্থার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে মিথ্যার বলার ব্যাপারে ইসলামের বিধিবিধানের যে অপব্যাখ্যা করলেন। উপরে উল্লেখিত দলিল মতে প্রমাণিত হয় যে, সে একজন প্রতারক ও ধোঁকাবাজ এবং চরম মিথ্যাবাদী। এ বক্তিতার পর ইসলাম নিয়ে কথা বলার তার কোন নৈতিক অধিকার নাই। যে শয়তানের অনুসারী হয়ে নফসের তারণায় অপকর্ম লিপ্ত হয় এবং অপকর্ম বৈধ করার অপচেষ্টায় ইসলামের অপব্যাখ্যা করে। সে নিঃসন্দেহে জালেম ও পথভ্রষ্ঠ। সুতরাং দেশপ্রেমিক জনতা এপ্রতারকের বিভ্রান্তিমূলক কথার দিকে কান না দিয়ে ইসলামের মৌলিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ঈমান আকিদা সুরক্ষায় ব্রতী হবেন বলে প্রত্যাশা করি-ফি-আমানিল্লাহ।

মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী
প্রধান সমন্বয়ক,
বাংলাদেশ সোস্যাল অ্যাক্টিভিস্ট ফোরাম।

“মিথ্যা বলা মু’মিনের কাজ নয়” যে যারা মিথ্যা বলে সে বা তারা ফাসেক। মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী

ঢাকা-১৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি জননেতা আসলামুল হক (এম.পি) স্টোক করে ইন্তেকাল করেছেন।

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন।

ঢাকা-১৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি জননেতা আসলামুল হক (এম.পি) স্টোক করে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন।

শাল্লা উপজেলার নোয়াগাঁও  ও পাশের কয়েকটি গ্রামে হিন্দু ধর্মালম্বীদের ওপর হেফাজত অনুসারীদের সাম্প্রদায়িক হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনার তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ জানিয়ে গণমাধ্যমে এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ সোস্যাল অ্যাক্টভিস্ট ফোরামের প্রধান সমন্বয়ক মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী শাল্লায় হিন্দু ধর্মালম্বীদের ওপর হামলায় জড়িতদের দ্রুত দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানান।
২০ মার্চ ২০২১ শনিবার গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে এই নেতা বলেন, ১৫ মার্চ সোমবার সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায় হেফাজতে ইসলাম আয়োজিত সম্মেলনে যান হেফাজতে ইসলামের আমির জুনায়েদ বাবুনগরী ও যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকসহ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা। সম্মেলনে মামুনুল হকের দেওয়া বক্তব্যের সমালোচনা করে স্থানীয় এক হিন্দু যুবক ফেইসবুকে একটি পোস্ট দেন বলে জানা যায়। “ওই ঘটনাকে ধর্মীয় উসকানি আখ্যায়িত করে ওই এলাকার মামুনুল হকের অনুসারীরা মঙ্গলবার রাতে বিক্ষোভ মিছিল করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ সেই রাতেই ওই যুবককে আটক করে। বিষয় হলো শাল্লায় ১৭ মার্চ ২০২১ বুধবার সকালেই কাশিপুর, নাচনী ও চণ্ডিপুরসহ কয়েকটি গ্রামের হেফাজত নেতা মামুনুল হকের কয়েক হাজার অনুসারী কথিত হেফাজত ইসলাম সমর্থিত পরিচয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে নোয়াগাও ও পাশের কয়েক গ্রামে হিন্দু ধর্মালম্বাদীর ওপর হামলা চালায়। মানবতাবিরোধী নৃশংস তাণ্ডবের তীব্রতায় হাজার হাজার নিরহ মানুষ জীবন রক্ষায় গ্রাম ছাড়তে বাধ্য হয়। এমনকি হেফাজত নেতার অনুসারীরা ব্যাপক আকারে বাড়িঘর ভাঙচুর চালায় এবং টাকাপয়সাসহ জিনিসপত্রও লুটপাট করে।
তিনি আরো বলেন,প্রকৃতির অপূর্ব লীলাভূমির জনপদ সম্প্রীতির বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের সুনামগঞ্জে রয়েছে সম্প্রীতির মরমি ব্যক্তিত্ব হাসন রাজা, শাহ আব্দুর রাজ্জাক কালাশাহ, রাধা রমণ, দুর্বিন শাহ, বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম ও বাউল কবি ক্বারি আমির উদ্দিন। বিশেষ করে দিরাইর শাল্লায় রয়েছে প্রগতিশীল রাজনৈতিক বরুণ রায়, গুলজার আহমেদ, অক্ষয়কুমার দাশ, আব্দুস সামাদ আজাদ ও সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের অমর স্মৃতি। তাছাড়াও রয়েছে প্রগতিশীল রাজনৈতিক গুণীজনের মানবিক মূল্যবোধের স্মৃতিজড়িত শতবছরের সম্প্রীতির ইতিহাস। এ হামলার মধ্য দিয়ে কথিত হেফাজত ইসলাম  আবারো প্রমাণ করলো তারা সম্প্রীতিতে বিশ্বাস করেনা। দাঙ্গা-হাঙ্গামা উগ্রবাদী সাম্প্রদায়িক তাণ্ডবই তাদের মূল কাজ।মানবতাবিরোধী নৃশংস এ যজ্ঞ সংগঠিত করে তারা বাংলাদেশের সম্প্রীতির ইতিহাসের ওপর করেছে কলঙ্ক লেপন।
নাফিয়ী আরো বলেন,আমাদেরকে নতুন করে ভাবতে হবে ১৭ মার্চ ২০২১ বুধবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জম্মশতবর্ষিকীর উৎসবের দিনে সুনামগঞ্জের দিরাইর শাল্লায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হেফাজত ইসলাম সমর্থকগোষ্ঠী পরিচয়ে কাদের উসকানি ও প্রেরণায় এই আক্রমণ হলো এবং তাদের মূল পরিচয় কী? আমরা কিন্তু শাপলা চত্বরে হেফাজতের দেশ ও সরকারবিরোধী সে ষড়যন্ত্র ও তাণ্ডব কথা ভুলে যায়নি। তাই এদেরকে আর ছাড় নয়, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর মাহেন্দ্রক্ষণে এ হামলার রহস্য কী তা দ্রুত বের করে অপরাধীদেরকে আইনের মধ্য দিয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। যাতে করে তারা ভবিষ্যতে সাম্প্রদায়িক বীজ রোপন করতে না পারে।

মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী বলেন উল্লেখ্য যে, ওয়াজ মাহফিলে বরাবরই হেফাজত নেতারা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে বাবুনগরী ও মামুনুল হকের বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ছুঁড়ে ফেলার ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য। সেই মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ফেসবুকে লিখেছিল এক হিন্দু যুবক। হেফাজতের অনুসারীরা এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। হামলার আগের রাতে আপত্তিকর লেখার অভিযোগে যুবককে সোপর্দ করা হয় পুলিশের কাছে। তবুও, ১৭ মার্চ বুধবার সকালে দিরাই-শাল্লা উপজেলার নাচনী, চণ্ডিপুর, সন্তোষপুর, কাশিপুর, সরমঙ্গলসহ আশপাশের কয়েকটি গ্রাম থেকে কয়েক হাজার হেফাজত অনুসারীরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সংঘবদ্ধভাবে শাল্লার হিন্দু অধ্যুষিত গ্রাম নোয়াগাঁওয়ে হামলা চালায়। এসময় তারা ঘরবাড়ি ভাঙচুর, ব্যাপক লুটপাট করে। এতে নিরীহ ও ভীত সন্ত্রস্ত মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, নারী ও যুবককে মারধরের অভিযোগও উঠেছে। এমন দৃশ্য ১৯৪৭ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা আর একাত্তরে পাকিস্তানী হায়নাদের তাণ্ডবের কথাই মনে করিয়ে দেয়।
বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন,পরিতাপের বিষয় হলো হেফাজতের নেতারা প্রতিনিয়ত সারাদেশে মাহফিলের দ্বারায় তাদের রাজনৈতিক এজেণ্ডা সহজ-সরল শান্তিপ্রিয় মানুষের মধ্যে দিনের পর দিন উসকানির মাধ্যমে বুঝিয়ে উত্তেজিত করছে। পাশাপাশি প্রগতিশীল লেখক, শিল্পী, সংস্কৃতি কর্মী ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়সহ সরকারের বিরুদ্ধেও। এমনকি মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশের সংবিধানের মূল নীতির বিষয়েও তাদের পরিকল্পিত প্রশিক্ষিত বক্তৃতার কারণে সাধারণ জনমনে নিয়মিত ঘৃণা এবং বিদ্বেষ ছড়ানো হয়। যারা সুনামগঞ্জের শত বছরের সম্প্রীতির সুনাম নষ্ট করেছে তাদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিও দেখে দোষীদের দ্রুত চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হোক। যাতে ভবিষ্যতে কখনো কেউ এমন আক্রমণের দুঃসাহস না দেখায়। রামু, রংপুর, নাসিরনগর, ভোলা ও শাল্লার সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। এই ঘটনাগুলো একই সূত্রেগাঁতা। আমাদের মনে রাখতে হবে এই দেশ অসম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ। “ধর্ম যার যার প্রিয় বাংলাদেশ সবার।” এই দেশে ধর্ম নিয়ে সাম্প্রদায়িকতার বীজ রোপন করা চলবেনা। বাংলাদেশে দেশে সকল ধর্ম বিশ্বাসী নাগরিকের অধিকার সমান। আমাদের মহান সংবিধানেও সকল ধর্ম ও ধর্মাবলম্বীদের সমাধিকার সুনিশ্চিত করা হয়েছে। সুতারং আর কালক্ষেপণ নয়, দেশের শান্তি, সম্প্রীতি, স্থিতিশীল পরিবেশ ও উন্নয়নের অগ্রযাত্রার স্বার্থে এইসমস্ত উগ্রবাদী সাম্প্রদায়িক বক্তাদের ওয়াজের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ রাখা উচিৎ।

শাল্লায় হিন্দু ধর্মালম্বীদের ওপর হামলায় জড়িতদের দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি – মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী

গত রবিবার ০৮ মার্চ ২১ ইং  সকাল ৮:৪৫ ঘটিকায় এই ঘটনাটি ঘটে। ভাড়া না দেয়ায় ‘এন মল্লিক’ নামের এক গাড়ি থেকে ছুড়ে ফেলা হয় এক নারীকে, গাড়ি থেকে পরার কারণে তিনি মাথা এবং কোমরে প্রচন্ড আঘাত পান, যারফলে তিনি উঠে দাঁড়াতে পারছিলেন না এবং মাথায় আঘাত পাওয়াতে প্রচন্ড ব্যথা অনুভব করছিলেন। স্থানীয় মানুষজন এগিয়ে এসে সেই ভদ্র মহিলাকে তুলে এবং জিজ্ঞাসা করার অল্প সময়ে মধ্যে বাস টি সেখান থেকে চলে যায়। এমন ঘটনাতে ও ভদ্র মহিলা কোনো কিছু বলেছিলো না। পরে জানা যায় সেই মহিলা কথা বলতে পারে না (বাকপ্রতিবন্ধী)। তবে তিনি শিক্ষিত আর তার পুরো ঘটনা সে পুরো ঘটনা একটি সিরির টাইলস্ এর উপর লিখে সকল মানুষ কে ।
তিনি বলেন, সে কোনাখোলা (কেরানীগঞ্জের একটি স্থান) স্ট্যান্ড থেকে এই বাসে উঠেন, কিছু রাস্তা অতিক্রম করার পর তার কাছে ভাড়া চাওয়া হয়, সে (ভদ্র মহিলা) ভাড়া না দেয়ায় তার সাথে এমন ব্যবহার করা হয়। তিনি (ভদ্র মহিলা) বাসের হেল্পার কে জানিয়েছেন তাকে এন মল্লিকের কোনো এক কর্মকর্তা বিনা ভাড়া তে চলাচলের অনুমতি দিয়েছে, আর তার কাছে কোনো ভাড়া নেই। সে এই কথা কাগজে লিখে জানায়, হেল্পার এই কথা বুঝতে না পেরে তার সাথে এমন ঘটনা ঘটান। ভদ্র মহিলার বাড়ি জয়পাড়া, দোহার, নবাবগঞ্জ, ঢাকা । আর তার সাথে এমন ঘটনা ঘটানো হয় ডা্চ-বাংলা ব্যাংক সংলগ্ন, রামেরকান্দা, রুহিতপুর,  কেরানীগঞ্জ, ঢাকা।
একই দিন বিকেলে ‘এন মল্লিক’ নামের অন্য একটি গাড়ি রোহিতপুর বাজার সানপ্লাজা মার্কেট এর সামনে একজন মোটরসাইকেল চালক কে ধাক্কা দিয়ে খাদে ফেলে দেয় যার পরিচয় – মোঃ শাহ্ আলী খোকন, তিনি একজন থাই ব্যবসায়ী নতুন সোনাকান্দা ( বিসিক) এলাকায় তার দোকান, এতে ওনি ও গুরুতোর আহত হয়ে চিকিৎসা দীন রয়েছে। এলাকাবাসী দাবী ‘এন মল্লিক’ গাড়ির শৃখলা ফিরিয়ে আনা দরকার এবং চালক দের কে আরো সচেতেন হয়ে গাড়ি চালানো দরকার।

গাড়ি থেকে ছুড়ে ফেলা হলো এক বাকপ্রতিবন্ধী নারী কে !

বিশেষ প্রতিনিধিঃ ৭ মার্চ ২০২১(রবিবার) সকালে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা উপ-কমিটির চেয়ারম্যান ও অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ডঃ মশিউর রহমান ও সদস্য সচিব,অর্থ ও পরিকল্পনা সম্পাদক চট্রলার গর্ব ওয়াসিকা আয়শা খান এমপি সহ সদস্যবৃন্দরা। বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি শেষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ অর্থ ও পরিকল্পনা উপ কমিটির চেয়ারম্যান ও অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ডঃ মশিউর রহমান বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষন জাতির স্বাধীনতার দিকনির্দেশনা মূলমন্ত্র। যে মন্ত্রের মন্ত্রিত মু্ক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আজ আমরা স্বাধীন জাতি হিসাবে বাংলাদেশ পেয়েছি। তরুণ প্রজন্মকে এই ভাষণের প্রচার করতে হবে যাতে সবাই জানতে পারবেন। সদস্য সচিব ও অর্থ ও পরিকল্পনা সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান এমপি বলেন, এই ভাষন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ভাষনের অন্যতম। এই ভাষণের জন্য আজ আমরা গর্বিত। এই ভাষণের প্রতিটি অক্ষর জাতির পিতা অত্যন্ত সুচারুভাবে জাতির নিকট উপস্থাপন করেন যা পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশ গঠন হয়। এই ভাষন ছিল বাঙ্গালি জাতির মুক্তির মাইলফলক এবং স্বাধীনতার বীজ রোপণ।

ঐতিহাসিক ৭মার্চ উপলক্ষে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা উপ কমিটি

ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন দক্ষিণ রামেরকান্দা ( কার্মাতা) এলাকায় আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহবুদ্দিন শাহার গ্রামের বাড়ীতে এক ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটে।


৩ মার্চ বুধবার দিবাগত রাত আনুমানিক ২:৪৫ মিনিট থেকে ৪:৩০ মিনিট পর্যন্ত প্রায় ২ ঘণ্টা ধরে ডাকাতরা ডাকাতি করে থাকে । ডাকাত দলের সদস্যরা বাড়ীর পিছনের দিক দিয়ে কিচেন রুমের জানালার গ্রিল কেটে ভিতরে প্রবেশ করেন। অনেক সময় নিয়ে ডাকাত রা ডাকাতি করে থাকে।

বাড়ীর মালিক বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহবুদ্দিন শাহা সাহেব বলেন অনুমান করা হচ্ছে পূর্ব পরিকল্পনা করে ডাকাত দল ডাকাতি করেছেন, সুক্ষ ভাবে ডাকাতি করেন । ডাকাতির সময় ডাকাত দল আমার স্ত্রী, মেয়ে, ছেলে কে দেশীয় অস্রের মুখে জিম্মি করে প্রায় ৩৫-৪০ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ ১২-১৩ লক্ষ টাকা, ৩-৪ শত ডলার ও দুটি দামী ঘড়ি এবং আরো দামী জিনিস পত্র নিয়ে যায় এবং ডাকাত দল আমাদের শারীরিক কোন ক্ষতি করে নি ।

বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহবুদ্দিন শাহা বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর প্রতিষ্ঠা কালীন সদস্য এবং বর্তমানে ঢাকা মহানগর দক্ষিন আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য ও কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামীলী এর একজন প্রভাবশালী নেতা।

কেরানীগঞ্জে আওয়ামীলীগ নেতা শাহাবুদ্দিন শাহার বাড়িতে ভয়াবহ ডাকাতি

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা জনাব এইচ টি ইমাম গত কাল রাত ১.১৫ টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা জনাব এইচ টি ইমাম গত কাল রাত ১.১৫ টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন।

“যুব উদ্যোক্তা সম্মেলন ও কর্মসংস্থান মেলা কর্মসূচি পালন করবে যুবলীগ”
শেখ ফজলে শামস পরশ
চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ।

“যুব উদ্যোক্তা সম্মেলন ও কর্মসংস্থান মেলা কর্মসূচি পালন করবে যুবলীগ”

https://www.facebook.com/bm24tvofficialpage