গত রবিবার ০৮ মার্চ ২১ ইং  সকাল ৮:৪৫ ঘটিকায় এই ঘটনাটি ঘটে। ভাড়া না দেয়ায় ‘এন মল্লিক’ নামের এক গাড়ি থেকে ছুড়ে ফেলা হয় এক নারীকে, গাড়ি থেকে পরার কারণে তিনি মাথা এবং কোমরে প্রচন্ড আঘাত পান, যারফলে তিনি উঠে দাঁড়াতে পারছিলেন না এবং মাথায় আঘাত পাওয়াতে প্রচন্ড ব্যথা অনুভব করছিলেন। স্থানীয় মানুষজন এগিয়ে এসে সেই ভদ্র মহিলাকে তুলে এবং জিজ্ঞাসা করার অল্প সময়ে মধ্যে বাস টি সেখান থেকে চলে যায়। এমন ঘটনাতে ও ভদ্র মহিলা কোনো কিছু বলেছিলো না। পরে জানা যায় সেই মহিলা কথা বলতে পারে না (বাকপ্রতিবন্ধী)। তবে তিনি শিক্ষিত আর তার পুরো ঘটনা সে পুরো ঘটনা একটি সিরির টাইলস্ এর উপর লিখে সকল মানুষ কে ।
তিনি বলেন, সে কোনাখোলা (কেরানীগঞ্জের একটি স্থান) স্ট্যান্ড থেকে এই বাসে উঠেন, কিছু রাস্তা অতিক্রম করার পর তার কাছে ভাড়া চাওয়া হয়, সে (ভদ্র মহিলা) ভাড়া না দেয়ায় তার সাথে এমন ব্যবহার করা হয়। তিনি (ভদ্র মহিলা) বাসের হেল্পার কে জানিয়েছেন তাকে এন মল্লিকের কোনো এক কর্মকর্তা বিনা ভাড়া তে চলাচলের অনুমতি দিয়েছে, আর তার কাছে কোনো ভাড়া নেই। সে এই কথা কাগজে লিখে জানায়, হেল্পার এই কথা বুঝতে না পেরে তার সাথে এমন ঘটনা ঘটান। ভদ্র মহিলার বাড়ি জয়পাড়া, দোহার, নবাবগঞ্জ, ঢাকা । আর তার সাথে এমন ঘটনা ঘটানো হয় ডা্চ-বাংলা ব্যাংক সংলগ্ন, রামেরকান্দা, রুহিতপুর,  কেরানীগঞ্জ, ঢাকা।
একই দিন বিকেলে ‘এন মল্লিক’ নামের অন্য একটি গাড়ি রোহিতপুর বাজার সানপ্লাজা মার্কেট এর সামনে একজন মোটরসাইকেল চালক কে ধাক্কা দিয়ে খাদে ফেলে দেয় যার পরিচয় – মোঃ শাহ্ আলী খোকন, তিনি একজন থাই ব্যবসায়ী নতুন সোনাকান্দা ( বিসিক) এলাকায় তার দোকান, এতে ওনি ও গুরুতোর আহত হয়ে চিকিৎসা দীন রয়েছে। এলাকাবাসী দাবী ‘এন মল্লিক’ গাড়ির শৃখলা ফিরিয়ে আনা দরকার এবং চালক দের কে আরো সচেতেন হয়ে গাড়ি চালানো দরকার।

গাড়ি থেকে ছুড়ে ফেলা হলো এক বাকপ্রতিবন্ধী নারী কে !

বিশেষ প্রতিনিধিঃ ৭ মার্চ ২০২১(রবিবার) সকালে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা উপ-কমিটির চেয়ারম্যান ও অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ডঃ মশিউর রহমান ও সদস্য সচিব,অর্থ ও পরিকল্পনা সম্পাদক চট্রলার গর্ব ওয়াসিকা আয়শা খান এমপি সহ সদস্যবৃন্দরা। বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি শেষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ অর্থ ও পরিকল্পনা উপ কমিটির চেয়ারম্যান ও অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ডঃ মশিউর রহমান বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষন জাতির স্বাধীনতার দিকনির্দেশনা মূলমন্ত্র। যে মন্ত্রের মন্ত্রিত মু্ক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আজ আমরা স্বাধীন জাতি হিসাবে বাংলাদেশ পেয়েছি। তরুণ প্রজন্মকে এই ভাষণের প্রচার করতে হবে যাতে সবাই জানতে পারবেন। সদস্য সচিব ও অর্থ ও পরিকল্পনা সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান এমপি বলেন, এই ভাষন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ভাষনের অন্যতম। এই ভাষণের জন্য আজ আমরা গর্বিত। এই ভাষণের প্রতিটি অক্ষর জাতির পিতা অত্যন্ত সুচারুভাবে জাতির নিকট উপস্থাপন করেন যা পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশ গঠন হয়। এই ভাষন ছিল বাঙ্গালি জাতির মুক্তির মাইলফলক এবং স্বাধীনতার বীজ রোপণ।

ঐতিহাসিক ৭মার্চ উপলক্ষে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা উপ কমিটি

ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন দক্ষিণ রামেরকান্দা ( কার্মাতা) এলাকায় আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহবুদ্দিন শাহার গ্রামের বাড়ীতে এক ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটে।


৩ মার্চ বুধবার দিবাগত রাত আনুমানিক ২:৪৫ মিনিট থেকে ৪:৩০ মিনিট পর্যন্ত প্রায় ২ ঘণ্টা ধরে ডাকাতরা ডাকাতি করে থাকে । ডাকাত দলের সদস্যরা বাড়ীর পিছনের দিক দিয়ে কিচেন রুমের জানালার গ্রিল কেটে ভিতরে প্রবেশ করেন। অনেক সময় নিয়ে ডাকাত রা ডাকাতি করে থাকে।

বাড়ীর মালিক বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহবুদ্দিন শাহা সাহেব বলেন অনুমান করা হচ্ছে পূর্ব পরিকল্পনা করে ডাকাত দল ডাকাতি করেছেন, সুক্ষ ভাবে ডাকাতি করেন । ডাকাতির সময় ডাকাত দল আমার স্ত্রী, মেয়ে, ছেলে কে দেশীয় অস্রের মুখে জিম্মি করে প্রায় ৩৫-৪০ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ ১২-১৩ লক্ষ টাকা, ৩-৪ শত ডলার ও দুটি দামী ঘড়ি এবং আরো দামী জিনিস পত্র নিয়ে যায় এবং ডাকাত দল আমাদের শারীরিক কোন ক্ষতি করে নি ।

বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহবুদ্দিন শাহা বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর প্রতিষ্ঠা কালীন সদস্য এবং বর্তমানে ঢাকা মহানগর দক্ষিন আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য ও কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামীলী এর একজন প্রভাবশালী নেতা।

কেরানীগঞ্জে আওয়ামীলীগ নেতা শাহাবুদ্দিন শাহার বাড়িতে ভয়াবহ ডাকাতি

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা জনাব এইচ টি ইমাম গত কাল রাত ১.১৫ টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা জনাব এইচ টি ইমাম গত কাল রাত ১.১৫ টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন।

“যুব উদ্যোক্তা সম্মেলন ও কর্মসংস্থান মেলা কর্মসূচি পালন করবে যুবলীগ”
শেখ ফজলে শামস পরশ
চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ।

“যুব উদ্যোক্তা সম্মেলন ও কর্মসংস্থান মেলা কর্মসূচি পালন করবে যুবলীগ”

বাংলাদেশী নাগরিকদের উপর জারিকৃত ভিসা নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো দক্ষিণ কোরিয়া : গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নিরবচ্ছিন্ন কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ফলস্বরুপ দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার সম্প্রতি বাংলাদেশের নাগরিকদের উপর আরোপিত ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঢাকাস্থ দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাস আজ এক কূটনৈতিক পত্রের মাধ্যমে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে এই বিষয়ে অবহিত করে। এর ফলে ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখ হতে পুনরায় প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে কোরিয়া গমনেচ্ছু বাংলাদেশী নাগরিকগণ ঢাকাস্থ দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাসের মাধ্যমে ভিসার আবেদন করতে পারবেন। ইতোপূর্বে বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারি ছড়িয়ে পড়ার প্রেক্ষাপটে দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার বাংলাদেশ সহ কতিপয় দেশের নাগরিকদের সেদেশে প্রবেশের উপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করে। এতে করে কোরিয়া গমনেচ্ছু বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রী ও কর্মীর শিক্ষা ও কর্মজীবন হুমকির মুখে পড়ে। এমতাবস্থায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সিউলস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস শুরু থেকেই এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়ে দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ শুরু করে। মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী জনাব ডঃ এ. কে. আব্দুল মোমেন ব্যক্তিগতভাবে তাঁর সাথে দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রীর টেলিফোন আলাপকালে বাংলাদেশী নাগরিকদের উপর আরোপিত এ ভিসা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্যে বিশেষ অনুরোধ জানান। পররাষ্ট্র সচিব জনাব মাসুদ বিন মোমেন একাধিকবার ঢাকায় নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার মান্যবর রাষ্ট্রদূত জনাব লি জেন কিউন-এর সাথে বৈঠক করে বিষয়টি সমাধানের তাগিদ দেন। পাশাপাশি, দক্ষিণ কোরিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের মান্যবর রাষ্ট্রদূত জনাব আবিদা ইসলাম সেদেশের যথাযথ কর্তৃপক্ষের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করে ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সর্বোপরি, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্ব এশিয়া ও প্রশান্ত অনুবিভাগ এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা চলমান সময়ে একদিকে কোরিয়া গমনেচ্ছু বিপুল সংখ্যক উদ্বিগ্ন বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রী ও কর্মীদের সাথে এবং অন্যদিকে সিউলস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ও ঢাকাস্থ দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাসের সাথে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষার মাধ্যমে ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়াটি ত্বরান্বিত করতে প্রভাবকের ভুমিকা পালন করে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলেই আজ দক্ষিণ কোরিয়ায় বাংলাদেশের নাগরিকদের প্রবেশের উপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সুখবরটি এল। তথাপি, ভবিষ্যতে এই ধরণের ভ্রমন নিষেধাজ্ঞার পুনরাবৃত্তি এড়াতে দক্ষিণ কোরিয়া সহ অন্য যেকোন দেশে ভ্রমনেচ্ছু বাংলাদেশী নাগরিকগণ ও সংশ্লিষ্ট সকলের দায়িত্বশীল আচরণ একান্তভাবে কাম্য। এই উদ্দেশ্যে অবশ্য পালনীয় স্বাস্থ্য ও ভ্রমনবিধি সমূহ যথাযথ ভাবে মেনে ভ্রমন করার জন্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সকলকে সনির্বন্ধ অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।

বাংলাদেশী নাগরিকদের উপর জারিকৃত ভিসা নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো দক্ষিণ কোরিয়া

নব-নিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত সেনাপ্রধান  এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ (শফিক)

নব-নিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ (শফিক)

সিকদার গ্রুপ ও ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ এর চেয়ারম্যান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজসেবক, শিক্ষানুরাগী বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নুল হক সিকদার ইন্তেকাল করেছেন ।

(ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন) ।  তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক হারালো, বাংলাদেশে তাঁর অভাব অপূরনীয়।

বি এম ২৪ টিভির পক্ষ থেকে শোকার্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি  ।

সিকদার গ্রপ ও ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ এর চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নুল হক সিকদার ইন্তেকাল করেছেন।

সময়কাল ১৯৭৪ ইং
নাটোরের উত্তরা গণভবনে পুত্র ও কন্যসহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। 

পুত্র ও কন্যসহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।

 

বিশ্বের অনেক উন্নত দেশগুলোকে পিছনে ফেলে করোনার ভ্যাক্সিন বাংলাদেশ কিভাবে পেল,
সে বিশ্লেষনে একটু করা যাক।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় যখন করোনা ভ্যাক্সিন তৈরিতে গবেষণার ঘোষণা দিয়েছে, তখনি বাংলাদেশ সরকার ১০০ মিলিয়ন ডলার গবেষণা বিনিয়োগ করেছে। অক্সফোর্ড ভ্যাক্সিন বানাতে সফল না হলে পুরো টাকাটাই জলে যেত। বেক্সিমকো সেখানে আরো ২৮ মিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ করেছে প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান হিসাবে।

এই যে ভ্যাক্সিন তৈরির আগেই একটি বিশাল ঝুঁকি সরকার ও বেক্সিমকো নিয়েছে, সে কারণেই বাংলাদেশ সরকার ৬ কোটি ডোজ ভ্যাক্সিন পাচ্ছে। সরকার যেহেতু জনগণের টাকায় ঝুঁকিটা নিয়েছে, সে কারণে সকল ডোজ সরকার জনগণকে ফ্রি তে দিয়ে দিচ্ছে। এটাই একটি “Welfare state” এর বৈশিষ্ট্য। আর বেক্সিমকো ন্যুনতম মুনাফা রেখে একটি নির্ধারিত মূল্যে ভ্যাক্সিন বিক্রি করবে সামর্থ্যবান ব্যক্তিদের কাছে। কারণ তারা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।

সরকারের কাছ থেকে ভ্যাক্সিন ফ্রি তে পাওয়ার এটাই মূল কারণ। কিন্তু ১০০ মিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ ঝুঁকিটা না নিলে এই ভ্যাক্সিন পাইতেন বিশ্বের ২০০ দেশের মধ্যে হয়তো সবার শেষে। আর এখন পেলেন বিশ্বের প্রথম ২৩টি দেশের সাথে যারা বাংলাদেশের মত বিনিয়োগ ঝুঁকি নিয়েছিল। তারপরও সরকারকে ধন্যবাদ আমরা দিব না, কারণ আমরা হইলাম অকৃতজ্ঞ জাতি। আমরা ব্যস্ত আছি কোন্ এক টাউট বাটপারে আরেক বাটপারের কাছে বলছে যে সে প্রধানমন্ত্রীর লোক- সেই ইস্যু নিয়া।

গত দেড় বছরে করোনা প্যানডেমিকের মধ্যেও রাষ্ট্রবিরোধীরা জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে ব্যস্ত ছিল সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে, এটা তারই প্রমাণ।

ভাবুন একবার, বিএনপি জামাত সরকার যদি ক্ষমতায় থাকত, যারা কোনো বিনিয়োগ ঝুঁকি ছাড়াই ফ্রি তে দিলেও প্রথম সাবমেরিন কেবলে যুক্ত হয়নি (দেশের তথ্য পাচার হয়ে যাবে এই অজুহাতে দেশকে তথ্যপ্রযুক্তিতে ২০ বছর পিছিয়ে দিয়েছে), তারা কি ১০০ মিলিয়ন ডলার খরচ করে বিনিয়োগ ঝুঁকি নিয়ে বাঙালির জন্য ফ্রি ভ্যাক্সিন আনতো?

সরকারের কাছে ৬ কোটি ডোজ আছে। সময় থাকতে ফ্রি তে ভ্যাক্সিন নিন, পরে ট্যাকা দিয়াও টিকা পাইবেন না।

লিখেছেনঃ Saif M Ishtiak Hossain

বিশ্বের অনেক উন্নত দেশগুলোকে পিছনে ফেলে করোনার ভ্যাক্সিন বাংলাদেশে

https://www.facebook.com/bm24tvofficialpage