এক ঝাঁক উদ্যোক্তা পেল পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা
নিজস্ব প্রতিবেদক : আলোকিত উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করা দেশের নির্ভরযোগ্য স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন ।
এই সংগঠনের এর পক্ষ থেকে আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা-২০২৪ পেলো দেশের সুনামধন্য আলোকিত উদ্যোক্তারা।
শনিবার ১৯ অক্টোবর বিকেল ৪ ঘটিকায় রাজধানীর বাংলামটর বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে “দেশের কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে উদ্যোক্তাদের ভূমিকা” শীর্ষক আলোচনা সভায় উদ্যোক্তাদের আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা ও সনদ প্রদান করেছে উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করা স্বেচ্ছাসেবি সংগঠন “পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন”।
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে সংগঠনের চেয়ারম্যানের মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্ব’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ।প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্হিত ছিলেন নজরুল সংগীত শিল্পী ফেরদৌস আরা ।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এটিএন বাংলার উপদেষ্টা সম্প্রচার তাশিক আহমেদ,এসএ টিভির হেড অব নিউজ মাহমুদ আল ফয়সাল ,টুরিস্ট পুলিশ,ঢাকা রিজিয়নের, পুলিশ সুপার মোঃ নাইমুল হক পিপিএম , সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সেলিম মাহমুদ । অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ ইকরামুল হক ভূঁইয়া ও রন্ধন বিশেষজ্ঞ হাসিনা আনছার ।
আরও উপস্হিত ছিলেন সংগঠনের নির্বাহী সদস্য রবিউল ইসলাম রবি, মোঃ মিজানুর রহমান, উম্মে সালমা,মোঃ হৃদয় হোসেন ও এক ঝাঁক নারী উদ্যোক্তাগণ ।
গতানুগতিক প্রথা পরিবর্তন করে উদ্যোক্তাদের কল্যাণে নিবেদিত প্রাণ হয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন।আত্মপ্রকাশের পর থেকেই ফাউন্ডেশনটি তাদের সু-সংগঠিত নানামুখী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সারাদেশে জনপ্রিয়তা কুঁড়াচ্ছে।
এই ফাউন্ডেশনটি সর্বোপরি উদ্যোক্তাদের কল্যাণে কাজ করে ।সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে’ডিজিটাল নলেজ শেয়ারিং ওয়ার্কশপ’ প্রকল্প নামে সারা দেশে কর্মশালার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দিয়েছে শত শত উদ্যোক্তাদের।এ ছাড়াও নানা মুখি উন্নয়নমূলক কাজ করেন নির্যাতিত,নিপীড়ন,নারীদের নিয়ে কাজ করে।পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন থেকে আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা পেলেন যে সাত উদ্যোক্তা
মোঃ রবিউল ইসলাম রবি ( সফল ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক ) , মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক ( সাংবাদিক ), অঞ্জন আইচ (টিভি ও চলচ্চিত্র পরিচালক) ‘মেহেরুন নেসা ( রন্ধন বিশেষজ্ঞ),কুমকুম ফকির ( নারী উদ্যোক্তা),রুমানা রহমান (রন্ধন শিল্প উদ্যোক্তা) ও হাসিনা আনছার (রন্ধন শিল্প উদ্যোক্তা)।
চেয়ারম্যান মনিরুজ্জান অপূর্ব উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন,আমাদের এ ফাউন্ডেশন এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য দেশের শিক্ষিত উদ্যমী তরুণ ও মেধাবী উদ্যোক্তাদের আত্মনির্ভরশীল ভাবে গড়ে তুলতে সব সময় বদ্ধপরিকর।
আমরা এ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে সারা দেশে ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছছি যা এখনও কার্যক্রম চলমান।
ঢাকা সহ ৬৪জেলা এবং উপজেলা গুলোতে পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ ও সার্টিফিকেট প্রদান কার্যক্রম হাতে নিয়ে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছি।আমরা শুধু প্রশিক্ষণ দিয়ে উদ্যোক্তাদের ছেড়ে দেই না,সব সময় তাদের খবরা-খবর রাখি।তাদের বিপদে-আপদে সংগঠনের মাধ্যমে পাশে থাকি।
বর্তমানে দেশে বিভিন্ন নামে বে-নামে ভূইফর সংগঠন গুলো সাধারণ উদ্যোক্তাদের জিম্মী করে রেখেছে।
আমরা ঐ সব উদ্যাক্তাদের কাজ করার জন্য স্বাদরে আমন্ত্রণ জানাই ।
এ ছাড়া সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক সেলিম মাহমুদ বলেন আরো প্রকল্প হাতে নিচ্ছে আমাদের সংগঠনটি। উদ্যোক্তাদের ট্রেনিং এর মাধ্যমে দক্ষ করার পাশাপাশি ব্যবসা বাড়ানোর জন্য ভবিষ্যতে তাদের দিক নির্দেশনা দিয়ে পাশে থাকবেন।
যে সকল নিপীড়িত উদ্যোক্তারা ভূইফোড় সংগঠনের হাতে জিম্মি আছে, তাদের পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আইন প্রশাসনের সহায়তা নিয়ে একজন স্বাধীন উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারে সে ব্যবস্থা করে দিবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
শিল্পী সমিতির নির্বাচন সভাপতি মিশা ও সাধারণ সম্পাদক ডিপজল
মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্ব : বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪–২০২৬ মেয়াদী নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন মিশা-ডিপজল প্যানেল। সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা এবং বিগত দুই মেয়াদের সফল সভাপতি মিশা সওদাগর (২৬৫)।তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী মাহমুদ কলি ১৭০ ভোট পেয়ে পরাজিত। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল (২২৫)। মাত্র ১৬ ভোট কম পেয়ে পরাজিত হয়েছেন নিপুণ আক্তার (২০৯)। আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটের দিকে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
মিশা-ডিপজল ছাড়াও সহ-সভাপতি পদে জয়লাভ করেছেন মাসুম পারভেজ রুবেল (২৩১) ও ডি এ তায়েব (২৩৪), সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান (২৩৭), সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী (২৫০), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো (২৮৬), দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর (২৪৫), সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন (২৩৫) এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল (২৩১)। কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মিশা-ডিপজল পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ৯ জন।তারা হলেন সুচরিতা (২২৮), রোজিনা (২৪৩), আলীরাজ (২৩৯), সুব্রত(২১৬), দিলারা ইয়াসমিন (২১৮), শাহনূর (২৪৫), নানা শাহ (২১০), রত্না কবির (২৬৩) ও চুন্নু (২৪৮)। কলি-নিপুণ পরিষদ থেকে রিয়ানা পারভিন পলি (২২০) ও সনি রহমান (২৩০) নির্বাচিত।
বিজয়ী হয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ডিপজল বলেন, আমরা সবাই এক সবাই একসঙ্গে কাজ করব।সবাইকে গ্রহণ করে নেন তিনি। ফলাফল ঘোষণার পরেই শুরু হয়েছে জয়ের উল্লাস, আনন্দে মেতেছেন সবাই। উল্লেখ, গতকাল শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে শুরু হয় ভোটগ্রহণ।চলে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত। উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দেন ৪৭৫ জন শিল্পী। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ৫৭০ জন।২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠনের এই নির্বাচনে ছয়জন স্বতন্ত্রসহ দুটি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্যানেলের মধ্যে একটি জোটে ছিলেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের দাপুটে দুই অভিনেতা মিশা ও ডিপজল।আরেক প্যানেল থেকে লড়েন সোনালি দিনের নায়ক মাহমুদ কলি ও নায়িকা নিপুণ আক্তার। এবারের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে ছিলেন খোরশেদ আলম খসরু এবং সদস্য হিসেবে ছিলেন এ জে রানা ও বিএইচ নিশান ।
ট্যুরিজম ডেভেলপার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিডাব)-এর২০২৩-২০২৫ সালের পরিচালনা পর্ষদের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর !
ট্যুরিজম ডেভেলপার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিডাব)- এর২০২৩-২০২৫ সালের নতুন পরিচালনা পর্ষদের কাছে ১৯-১২-২০২৩ ইং বেলা ১২ ঘটিকায় ঢাকা ক্লাব এ টিডাব উপদেষ্ঠা জামিউল আহমেদ এর নেতৃত্বে আনুষ্ঠানিক ভাবে দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়। সভায় ২০২১-২০২৩ সালের বিদায়ি চেয়ারম্যন সৈয়দ হাবিব আলী, ডিরেক্টর অপারেশন কাজী নজরুল ইসলাম সুমন, টিডাব উপদেষ্ঠা জামিউল আহমেদ সহ ২০২১-২০২৩ সালের পরিচালনা পর্ষদের এবং ২০২৩-২০২৫ সালের পরিচালনা পর্ষদের প্রায় সকল সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
ট্যুরিজম ডেভেলপার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিডাব)- এর পরিচালনা পর্ষদ গঠন ২০২৩-২০২৫
দিয়ামনি মাল্টিমিডিয়ার ১ যুগ পূর্তি উপলক্ষে ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভা, গুনিজন সংবর্ধনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ।
০৮ অক্টোবর ২০২৩ ইং রবিবার সন্ধ্যা ৬.০০ টায় দিয়ামনি মাল্টিমিডিয়ার উদ্যোগে ইন্সটিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, আইডিইবি ভবন, মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি মিলনায়তনে, দিয়ামনি মাল্টিমিডিয়ার ১ যুগ পূর্তি উপলক্ষে ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভা, সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য দিয়ামনি মাল্টিমিডিয়া আইডল অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ প্রদান ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
দিয়ামনি মাল্টিমিডিয়ার চেয়ারম্যান মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্বর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের মাননীয় ডেপুটি স্পিকার বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ এ্যাড. শামসুল হক টুকু, এমপি। অনুষ্ঠনটি উদ্বোধন করবেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের মামনীয় প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মোঃ এনামুর রহমান, এমপি। বিশেষ অতিথি- বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ কাজী মনিরুল ইসলাম মনু এমপি, নাদিরা ইয়াসমিন জলি এমপি, একেএম হাফিজ আক্তার বিপিএম (বার) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন) ডিএমপি, আসিফ সামস্ রঞ্জন মেয়র, পাবনা বেড়া পৌরসভা, মোঃ শামসুর রহমান, সাধারন সম্পাদক আইডিইবি কেন্দ্রিয় কমিটি।
যাদেরকে সংবর্ধনা প্রদান করা হবে- আজীবন সম্মাননা অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফীন সিদ্দিক (শিক্ষাবিদ), আজীবন সম্মাননা কাজী হায়াত (চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিচালক ও অভিনেতা), আজীবন সম্মাননা রফিকুল আলম (সংগীত শিল্পী) আজীবন সম্মাননা কোহিনূর আক্তার সুচন্দা (চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিচালক ও অভিনেত্রী, ছবি- হাজার বছর ধরে), আজীবন সম্মাননা কনা রেজা, (পরিচালক- চ্যানেল আই, সিইও- পান সুপারী)।
ড. মাহফুজুর রহমান, চেয়ারম্যান, এটিএন বাংলা কনসেপ্ট (ছবি- আমার মা), ওমর সানি ও মৌসুমী- সফল দম্পত্তি, অরুনা বিশ^াস- সফল চলচ্চিত্র অভিনেত্রী, রিনা খান- সফল খল অভিনেত্রী, হাসান মতিউর রহমান- গীতিকার সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক, শ্রেষ্ঠ সুরকার- শওকত আলী ইমন, দিনাত জাহান মুন্নি, শ্রেষ্ঠ সংগীত শিল্পী, রবি চৌধুরী- শ্রেষ্ঠ সংগীত শিল্পী, শবনম পারভীন- অভিনেত্রী, রাজু আলীম- সাংবাদিক সভাপতি বাচসাস, রিমন মাহফুজ- সাংবাদিক সাধারণ সম্পাদক- বাচসাস, দেবাশীষ বিশ^াস (চলচিত্র পরিচালক) শ^শুর বাড়ি জিন্দাবাদ-২, নিপুন (নায়িকা)- সংস্কৃতি ও চলচ্চিত্রে সফল সংগঠক, সাইমন সাদিক (নায়ক) ছবি- লাল শাড়ী – ২০২৩, শাহানূর- চিত্রনায়িকা, সুব্রত চিত্রনায়ক, শাকিল খান + শারমিন হোসেন- সুখী দম্পত্তি, আব্দুস সাত্তার সামির- সিনিয়র চিত্র সাংবাদিক, মোহসেনা শাওন, সিনিয়র নিউজ প্রেজেন্টার-এনটিভি, আমার মা সিনেমার যারা পাচ্ছেন (পরিচালক- শাহরিয়ার নাজিম জয়, প্রযোজক- মাহবুবা শাহরিন, নায়ক- ডি এ তায়েব, নায়িকা-ইয়ামিন হক ববি, শিশু শিল্পী- দেওয়ান জাদি তুসমি তায়েব, মোঃ জাফর হোসেন- প্রশাসন ও জনসাধারণের সেবায়- উপ পুলিশ কমিশনার লালবাগ বিভাগ, ডিএমপি, ঢাকা, শিরীন শিলা-চিত্রনায়িকা, নোলক বাবু- সংগীত শিল্পী, এফ এ সুমন- সংগীত পরিচালক, বারিশ হক- ব্র্যান্ড প্রমোটর, দিঘী- উদিয়মান অভিনেত্রী, সোহেল রহমান- শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালক ক্ল্যাসিক্যাল, আয়েশা আক্তার- চিকিৎসা সেবায়, ডাঃ মোঃ তৌফিকুর রহমান ফারুক- চিকিৎসা সেবায়, সিমরিন লুবাবা- শিশু শিল্পী।
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার বাবলা গ্রামের ‘খোকন চিশতির ‘ লালন ঘরানার পুলকিত আশ্রমে ‘দুষ্কৃতিকারীদের অতর্কিত হামলার প্রতিবাদে এর প্রতিবাদ গানের আর্তনাথ নামে শাহবাগে প্রতিবাদ সভা হয়েছে। খোকন চিশতির আশ্রমে কাউকে না জানিয়ে হটাৎ করে অতর্কিত হামলা চালানো হয় বলে জানা গিয়েছে।
বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র সহ আশ্রমের জিনিসপত্র ভা;চুর কারীদের, দ্রুত চিহ্নিত করে, উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানিয়েছে এলাকা বাসী।এটি খুবি খারাপ কাজ করেছে। এর জন্যই আজ ঢাকায় শাহবাগে সাধু,ফকির,বাউল শিল্পী সব এক সাথে হয়ে পুরু শাহবাগ কাঁপিয়ে দিয়েছেন।গানে গানে তারা আর্তনাথ জানিয়েছেন, বিচার চেয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে।
তারা জানিয়েছেন আর না ভাংগুক যন্ত্র আর না কাদুক কোন বাউল শিল্পী। গান গেয়ে নেচে বাদ্য বাজিয়ে শত শত লোক তাদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানায়।সবাই আশা ব্যক্ত করে অতি তারাতাড়ি আসামীরা সবাই ধরা পরে যাবে।এবং সবার বিচার এই বাংলার মাটিতেই হবে।
গত ৩ এপ্রিল গণভবনে অনুষ্ঠিত প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান সংক্রান্ত জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির দ্বিতীয় বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের চুম্বক অংশটি দেশের সব পত্রিকায় খুবই গুরুত্ব সহকারে প্রকাশিত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত দূরদর্শী ও সময়োপযোগী এ বক্তব্যে বাংলাদেশের রপ্তানিযোগ্য জনশক্তিকে দক্ষতাসম্পন্ন করে গড়ে তোলার ওপর বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এজন্য কূটনীতিকে এখন রাজনৈতিক বলয় থেকে বিস্তৃত করে অর্থনৈতিক স্তরে নিয়ে যাওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
দেশের জনশক্তি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরাও বহুদিন আগে থেকেই নতুন নতুন শ্রমবাজার খুঁজে সেখানে জনশক্তি রপ্তানি করে বেসরকারি পর্যায়ে তাদের ভূমিকা রেখে চলেছেন। এসব নতুন দেশের অনেকগুলোই ইউরোপ মহাদেশের অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী দেশ।
একজন পর্যটন ব্যবসায়ী হয়েও একই সঙ্গে বাংলাদেশের একটি জনশক্তি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের বৈদেশিক প্রতিনিধি হিসেবে আমি নিজেও ব্যক্তিগত উদ্যোগে পর্যটন ব্যবসার পাশাপাশি বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির জন্য ইউরোপের দেশগুলোতে নতুন বাজারের সন্ধানে গত ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে একুশ দিনের এক দীর্ঘ ব্যবসায়িক সফরে রোমানিয়া, সার্বিয়া, অস্ট্রিয়া, ইতালি ও পোল্যান্ড ভ্রমণ করেছি এবং এসব দেশের বিভিন্ন চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পূর্ব নির্ধারিত অনেকগুলো বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছি। এসব বৈঠকে চাকরিদাতা কোম্পানিগুলোর সঙ্গে পারস্পরিক আলোচনায় যা উঠে এসেছে তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের একটি হচ্ছে সেসব দেশে দক্ষ শ্রমিকের চাহিদা, যা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে গুরুত্বপূর্ণভাবে বিবৃত হয়েছে।
বিভিন্ন বাস্তবিক কারণেই ইউরোপের দেশগুলোতে ক্রমাগতভাবে বেড়ে চলেছে দক্ষ শ্রমিকদের চাহিদা। বিভিন্ন ধরনের হালকা ও ভারি নির্মাণশিল্পের শ্রমিক, বিভিন্ন রকমের কারখানা ও ওয়্যারহাউসের শ্রমিক, রেস্টুরেন্টের শেফ ও ওয়েটার, ভারি যানবাহনের ড্রাইভারসহ বিভিন্ন পেশায় দক্ষ কর্মীদের মধ্যে সর্বাগ্রে রয়েছে দক্ষ ওয়েল্ডার ও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা। এদের চাহিদা যেমন বেশি, তেমনি বেতনও তুলনামূলকভাবে অনেক। পক্ষান্তরে অদক্ষ শ্রমিকদের চাহিদা যেমন কম, তাদের বেতনও অনেক কম।
তাই আমাদের বিদেশ গমনেচ্ছু শ্রমিকদের বর্তমান চাকরি বাজারের উপযুক্ত করতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষ করে গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই। আমরা যদি বিভিন্ন পেশায় প্রয়োজনীয় দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে আমাদের শ্রমিকদের বিদেশে প্রেরণ করতে চাই, তাহলে ইউরোপের দেশগুলো হতে পারে আমাদের জন্য চমৎকার এক শ্রমবাজার। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর তুলনায় ইউরোপের এসব দেশে বেতনের পরিমাণও কয়েকগুণ বেশি এবং সুযোগ-সুবিধাও অনেক। তাছাড়া বিশ্বের উন্নত দেশ হওয়ার কারণে এসব দেশের জীবনযাপনের মানও অনেক উন্নত এবং বেশিরভাগ দেশেই পাঁচ বছর নিয়মমাফিক অবস্থান করলে শর্তসাপেক্ষে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়া যায়।
একটি বাস্তবিক ব্যাপার হলো যে, আমাদের দেশের শ্রমিকদের মধ্যে যাদের ওইসব দেশে স্থায়ী বসবাসের ইচ্ছে রয়েছে, স্ব-স্ব কর্মক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন তাদের জন্য বয়ে আনতে পারে তাদের নিজেদের জীবনমান পরিবর্তনের এক সুবর্ণ সুযোগ। আর এসব দেশে অবস্থান করে চাকরির মাধ্যমে অর্থোপার্জন করে তা দেশে পাঠানোর মাধ্যমে তারা তাদের পরিবারের জীবনমান উন্নয়নে যেমন ভূমিকা রাখতে পারে; তেমনি তাদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রা আমাদের অর্থনীতিতে আনতে পারে এক সোনালি বিপ্লব, যা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামগ্রিক উন্নয়নে অত্যন্ত ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করতে পারে।
তবে ইউরোপে জনশক্তি রপ্তানির ক্ষেত্রে বিপুল এই সম্ভাবনার হাত ধরে একই সঙ্গে চলে এসেছে একটি মারাত্মক বাস্তবিক আশঙ্কাও; যা এই সম্ভাবনাকে হয়তো বা আঁতুড়ঘরেই হত্যা করতে পারে। তাই এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সবাইকেই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
ইউরোপের দেশগুলোতে শ্রমিকদের অভিবাসনের পছন্দের তালিকায় বর্তমানে সবচেয়ে এগিয়ে আছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশ রোমানিয়া; যে দেশটি প্রায় তিন দশক আগে কমিউনিজম শাসন থেকে মুক্তি পেয়েছে এবং বর্তমানে শেঙ্গেন দেশগুলোর জোটে অন্তর্ভুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে। এই দেশটিতে অভিবাসনের প্রত্যাশায় এত বেশি ভিসার আবেদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে যে, রোমানিয়া সরকার এসব আবেদন নিষ্পত্তি করে ভিসা প্রদানের জন্য গত বছর তিন মাসের মেয়াদে একটি কনস্যুলার টিম বাংলাদেশে প্রেরণ করেছিলেন এবং বর্তমান বছরের মার্চ মাস থেকে আবারো তারা ঢাকায় এই কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এটি আমাদের জনশক্তি রপ্তানির জন্য একটি দারুণ ইতিবাচক ব্যাপার।
কিন্তু আমার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা যে আশঙ্কার উদ্রেক করেছে তা অত্যন্ত বাস্তব অভিজ্ঞতাভিত্তিক এবং তা সরকার এবং সংশ্লিষ্ট সকলের ভেবে দেখার দাবি রাখে বৈকি!
রোমানিয়াসহ উল্লেখিত দেশগুলোর প্রায় সবটিতেই অভিবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে একজন শ্রমিককে তাদের দেশে এনে কাজে যোগদান করাতে একজন চাকরিদাতাকে কমবেশি প্রায় ৬ মাস সময় অপেক্ষা করতে হয়। এর জন্য তাদের অর্থকড়িও খরচ করতে হয়। কিন্তু এত অপেক্ষার পর চাকরিদাতারা যেসব শ্রমিককে তাদের দেশে নিয়ে আসেন, তারা কিছুদিন চাকরি করার পর; এমনকি কখনো কখনো সেসব দেশে পদার্পণের পরপরই আরো উন্নত জীবন পাওয়ার আকাক্সক্ষায় তারা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে চলে যান ফ্রান্স, ইতালি কিংবা ইউরোপের অন্যান্য উন্নত দেশে সেখানে অবস্থান করা তাদের আত্মীয়স্বজনের কাছে; যা একজন চাকরিদাতার জন্য এক চরম ক্ষতিকর ব্যাপার। এই ক্ষতি শুধু যে চাকরিদাতার জন্য ক্ষতি তা নয়; এই ক্ষতি পালিয়ে যাওয়া এসব বাংলাদেশি শ্রমিকেরও।
কারণ অবৈধভাবে ভিন্ন দেশে অনুপ্রবেশের কারণে তারা সেসব দেশেও হয়ে পড়েন অবৈধ অভিবাসী এবং তাদের ভবিষ্যৎকে করে তোলেন ঝুঁকিপূর্ণ। যখন তারা তাদের ভুল বুঝতে পারেন, তখন আর সেখানে ফিরে যাওয়ার কোনো উপায় থাকে না। তারা সেসব দেশে যাপন করেন অবর্ণনীয় এক দুঃস্বপ্ন ও দুর্দশাগ্রস্ত জীবন, যা তাদের পরিবারের কাছে তারা লজ্জায় প্রকাশ করেন না; আর আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ তাই তা জানতেও পারেন না।
অপরদিকে এসব পালিয়ে যাওয়া শ্রমিকের কারণে ওইসব দেশের চাকরিদাতাও বাংলাদেশের শ্রমিকদের চাকরি প্রদানে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন। এর ফলে যেসব শ্রমিক ওইসব দেশে অভিবাসনের প্রত্যাশায় দিন গুনছেন, তাদের জন্য সেই সুযোগ ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে; বিনা দোষে কপাল পুড়ছে তাদের। অথচ ভারত, নেপাল ও শ্রীলঙ্কার শ্রমিকরা কিন্তু তাদের চাকরির শর্ত ভঙ্গ করছেন না এবং সুনামের সঙ্গেই তারা ওইসব দেশে কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশের শ্রমিকরা যদি এমন অপরিণামদর্শী না হতেন; তাদের চাকরিদাতাকে বিপদে না ফেলে সেখানেই চাকরি করতেন তবে সেসব দেশে আমরা লাখ লাখ শ্রমিকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারতাম।
আরেকটি ব্যাপারে সদাশয় সরকারের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করে আজকের মতো ইতি টানতে চাই। গত ৬ মার্চ তুষার ঢাকা এক হিমশীতল বিকালে পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশোতে পোলিশ চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানের একজন প্রতিনিধিসহ আমি বাংলাদেশ দূতাবাসের মান্যবর রাষ্ট্রদূতের উষ্ণ আতিথেয়তায় দূতাবাসের অফিসে এক ঘণ্টা স্থায়ী এক বৈঠকে অংশগ্রহণ করি। জনশক্তি রপ্তানির ব্যাপারে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মান্যবর রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আমাদের দুজনের ব্যাপক আলোচনা হয় এবং তিনি বাংলাদেশের শ্রমিকদের চাকরির সুযোগ খোঁজার জন্য আমাকে ধন্যবাদ প্রদান করেন তবে বাংলাদেশি শ্রমিকদের একটি অংশ ভিন্ন দেশে চলে যাওয়ার ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। দক্ষ শ্রমিকদের চাকরির চাহিদার ব্যাপারে তিনিও একমত প্রকাশ করেন এবং আমি তাকে জানাই যে, বৈঠকে উপস্থিত পোলিশ চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি আমার কোম্পানির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে দক্ষ ওয়েল্ডার এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারের (সফটওয়ার ও হার্ডওয়ার) কর্মসংস্থানের জন্য আমাকে একটি চাহিদাপত্র প্রদান করেছেন এবং আমি এই কোম্পানির সব কাগজপত্র এবং উক্ত ওয়েল্ডার ও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মস্থল, কর্মপরিবেশ এবং থাকার জায়গা ইত্যাদি দূতাবাসের মাধ্যমে পরীক্ষা, পরিদর্শন ও সত্যায়িত করাতে চাইলে তিনি তার জনবলের অপ্রতুলতার কথা প্রকাশ করলেও তিনি ব্যাপারটি দেখবেন বলে আমাকে আশ্বস্ত করেন।
এখানে বলা উচিত যে, পোল্যান্ডে প্রায় ১৫ হাজার বাংলাদেশি নাগরিকের বসবাস এবং আশ্চর্য হলেও সত্যি যে, এখানে বাংলাদেশিদের মালিকানায় বাংলাদেশি রেস্টুরেন্টের সংখ্যা বর্তমানে এক হাজারেরও বেশি! আমার মনে হয়েছে সুন্দর এই দেশটি বাংলাদেশিদের জন্য একটি উদ্যোক্তার দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানির ক্ষেত্রে পোল্যান্ড এবং জার্মানি হতে পারে আমাদের একটি প্রধান শ্রমবাজার কেননা জার্মানিও ইতোমধ্যে তাদের প্রায় ৬০ হাজার দক্ষ জনশক্তির চাহিদার ঘোষণা দিয়েছে।
সদাশয় সরকার পোল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাসে জনবল বৃদ্ধি ও লেবার কাউন্সিলর নিয়োগ দেয়ার ব্যাপারটি বিবেচনায় নিলে সেখানে আমাদের জনশক্তি রপ্তানির কাজটি সহজ হতে পারে। আর বাংলাদেশে যেহেতু পোল্যান্ডের কোনো দূতাবাস নেই, তাই আমাদের নাগরিকদের ভিসার আবেদনপত্র জমা দিতে যেতে হয় ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে এবং সেখানে প্রায় এক মাস অবস্থান করতে হয়, যা অত্যন্ত ব্যয়সাপেক্ষ। অন্যান্য ইউরোপীয় দেশের মতো পোল্যান্ডের ভিসা আবেদনপত্রও যদি ‘ভিএফএসে’র (ভিসা ফ্যাসিলিটেশন সেন্টার) মাধ্যমে ঢাকায় জমা নেয়ার ব্যবস্থা করা যেত, তাহলে আমাদের নাগরিকদের ভিসা আবেদনের খরচ কমে যেত অনেক এবং তাদের মূল্যবান সময় বেঁচে যেত। আশা করি সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়টি পোলিশ সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে আশু পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে জনশক্তি রপ্তানি সহজীকরণে যথাযোগ্য ভূমিকা পালন করবেন।
ড. মো. মামুন আশরাফী : লেখক : কবি, রাষ্ট্রচিন্তক ও পর্যটন বিশেষজ্ঞ।
নিজস্ব প্রতিবেদক : পায়ে-পায়ে ছন্দ আর আনন্দে দিন কাটাতে তরুণ-তরুণীসহ সব বয়সী মানুষের জন্য উদ্ধোধন হল গাজী বাবু ইউনিক কালেকশন। আজ রোববার বিকালে রাজধানীর সদরঘাটের গ্রেটওয়াল শপিং সেন্টারের ৪র্থ তলায় গাজী বাবু ইউনিক কালেকশনের ২য় শো-রুমটি উদ্ধোধন করা হয়।
উদ্ধোধন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সফল মন্ত্রী বর্তমান ঢাকা-৬ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা এডঃ কাজী ফিরোজ রশিদ। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান পবন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইনুদ্দীন রানা ,ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম, ৩৭ নং ওয়ার্ড,ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কাউন্সিলর আব্দুর রহমান মিয়াজী ২৫নং ওয়ার্ড, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর এবং ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের সহ-সভাপতি আনোয়ার ইকবাল সান্টু,বিক্রমপুর গার্ডেন সিটি ব্যবসায়ী সমিতির প্রধান উপদেষ্টা আলহাজ্ব হাজী মো: কামাল হোসেন,পাটুয়াটুলি মসজিদের কমিটির সাধারণ সম্পাদক দবির খান, ২২ মার্কেট এক্সেসরিজ সমিতির উপদেষ্টা ইউসুফ খান, ২২ মার্কেট এক্সেসরিজ সমিতির সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর, গ্রেট ওয়াল শপিং সেন্টার ব্যাবসায়ী সমিতির সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক সহ ব্যাবসায়ী বৃন্দ এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের ও আওয়াতধিন বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ।
জানতে চাইলে “গাজী বাবু ইউনিক কালেকশনের “স্বত্বাধিকারী ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী সারোয়ার হোসেন বাবু বলেন, ঈদের উৎসবকে রঙিন ও আনন্দমুখর করে তুলতে প্রয়োজন নতুন পোশাকের। ইতোমধ্যে মার্কেটগুলোতে ঈদের কেনাকাটার জন্য বিশেষ আয়োজন শুরু হয়ে গেছে। সব বয়সী মানুষের কথা মাথায় রেখে নতুন নতুন ডিজাইনের পোশাক বাজারে নিয়ে এসেছে “গাজী বাবু ইউনিক কালেকশন”। এছাড়া মানুষকে আরও বেশি সুন্দর ও স্মার্ট করে তুলতে জুতার কোনো বিকল্প নেই। আগের দিনে মানুষ জুতা ব্যবহার করতো শুধুমাত্র নিজের পা-কে ধূলোবালি থেকে নিরাপদ রাখার জন্য। কিন্তু সময়ের ক্রমনানুসারে এখন মানুষ পায়ের নিরাপত্তার পাশা পাশি নিজেকে অন্যের চেয়ে একধাপ বেশি স্মার্ট করে উপস্থাপন করতে জুতা ব্যবহার করে থাকে। নতুন এই শো-রুমে আপনার বিভিন্ন বয়সের মানুষের জুতা-স্যান্ডেল পাবে। আমাদের এখানে বিভিন্ন ডিজাইনের জুতার কালেকশন রয়েছে।
বর্ণাঢ্য আয়োজনে দেশের প্রথম ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড-২০২৩’-এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এসোসিয়েশন (বিটিইএ)এর উদ্যোগে বর্ণাঢ্য আয়োজনে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হলো বছরব্যাপী দেশের ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড-২০২৩’। আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ শনিবার সকাল ১০.০০ ঘটিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি অব বিজনেস স্টাডিজ-এর আবদুল্লাহ ফারুক কনফারেন্স হলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইন্দো-ইউরোপিয়ান চেম্বার অব স্মল এন্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজ-এর প্রেসিডেন্ট ও বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা রিসডা বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নূরুজ্জামান মুন্না, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সন্তাষ কুমার দেব, বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদ-এর চেয়ারম্যান লায়ন মো. গনি মিয়া বাবুল, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের প্রফেসর ও সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. জহির উদ্দিন আরিফ এবং এনপিআই ইউনিভার্সিটি অব মানিকগঞ্জ এর পরিচালক ড. মো. ফারুক হোসেন। আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক ড. সোয়েব-উর-রহমান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এসোসিয়েশন (বিটিইএ)-এর চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সংগঠনের পরিচালক (অপারেশন) কিশোর রায়হান। বর্ণাঢ্য এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড-২০২৩’-এর এ্যাম্বাসেডরবৃন্দ, বিটিইএ-এর পরিচালক ও উপদেষ্টাবৃন্দ এবং দেশের বিভিন্ন অঞ্চল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবৃন্দ। অনুষ্ঠানের শুরুতে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড ২০২৩’ এর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন বিটিইএ-এর পরিচালক (অপারেশন) কিশোর রায়হান। উল্লেখ্য, ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড ২০২২ প্রশ্ন ব্যাংক’ নামে একটি তথ্যবহুল বই প্রকাশ করতে যাচ্ছে বিটিইএ। বইটি পড়ার মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ তরুণ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও পর্যটন সম্পর্কে নতুন নতুন জ্ঞান লাভ করতে পারবে। এই বইয়ের মাধ্যমে তারা দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে দেশের দর্শনীয় স্থানগুলো তুলে ধরতে পারবে।
প্রশ্ন ব্যাংক বইটিতে বঙ্গবন্ধুর উপর ১০০ প্রশ্ন, দেশীয় পর্যটন ও ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে ৩০০ প্রশ্ন এবং আন্তর্জাতিক ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে ১০০ প্রশ্ন স্থান পেয়েছে। এই বইটি পড়ার মাধ্যমে সংশ্লিষ্টরা পর্যটন শিল্পের প্রতি আকৃষ্ট হবে এবং ২৩ সালের বছরব্যাপী কর্মকাণ্ডের কারণে ২৪ সালে নতুন করে ডোমেস্টিক পর্যটনে ১ কোটির বেশি পর্যটক বাড়বে যা অর্থনীতিতে বিপুল পরিমাণ পরিবর্তন আসবে বলে মনে করছে বিটিইএ। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড ২০২৩ প্রশ্ন ব্যাংক’ শীর্ষক বইটির প্রশংসা করে বলেন, প্রায় ৮৬ লক্ষ শিক্ষার্থীর মাঝে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে নতুনভাবে তুলে ধরতে সহায়তা করবে বলে আমার ধারণা। তিনি ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড ২০২৩’ এর আয়োজন করায় বিটিইএ-কে ধন্যবাদ জানান এবং অলিম্পিয়াডের সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এসোসিয়েশন (বিটিইএ)এর চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড ২০২৩’ এর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড’ স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষার সাথে সম্পৃক্ত শিক্ষার্তীদেরকে পর্যটন সম্পর্কে অবহিত করতে সহায়তা করবে এবং এর সাথে যুক্ত করার মাধ্যমে দেশপ্রেমের নতুন দৃষ্টিভঙ্গিও সূচনা হবে। নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ এই চার শ্রেণীতে প্রায় ৮৬ লাখের বেশি শিক্ষার্তী রয়েছে। প্রতিটি শিক্ষার্থীর পরিবারে ৫জন করে সদস্য থাকলে মোট দেড় কোটির বেশি মানুষ সরাসরি বঙ্গবন্ধু ও পর্যটন শিল্প সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবেন।
এছাড়া স্বেচ্ছাসেবক, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংস্কৃতিক কর্মী, সাংবাদিক ও সমাজসেবক সহ আরও প্রায় দেড় কোটি মানুষ মিলে মোট তিন কোটিরও অধিক মানুষ বঙ্গবন্ধু ও পর্যটন শিল্প সম্পর্কে নতুন করে ধারণা পাবে। তিনি ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুরিজম অলিম্পিয়াড ২০২৩’ এর সফল বাস্তবায়নে সরকার, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংস্কৃতিক কর্মী, সাংবাদিক ও সমাজসেবক সহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
জমকালো আয়োজনে ২য় ‘ময়ূরপঙ্খী স্টার অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠিত
স্ব স্ব ক্ষেত্রে অবদান রাখা তারকাদের নিয়ে জমকালো আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো ২য় ‘ময়ূরপঙ্খী স্টার অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ অনুষ্ঠান। শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) রাতে রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে ময়ূরপঙ্খী ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে ও ময়ূরপঙ্খী ইন্টারন্যাশনাল এর ইভেন্ট ব্যবস্থাপনায় ‘ময়ূরপঙ্খী স্টার অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠিত হয়।
মাননীয় সংসদ সদস্য এড. খোদেজা নাসরিন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ সম্মাননা তুলে দেন । গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফরাজী হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডাঃ আনোয়ার ফরাজী ইমন, ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের জেনারাল ম্যানেজার মো কামরুল ইসলাম, বাচসাস এর সাধারণ সম্পাদক রিমন মাহফুজ, বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন নুহা অ্যান্ড ব্রাদার্সের চেয়ারম্যান খুরশীদ আলম, বাগদাদ গ্রুপের চেয়ারম্যান ফেরদৌস খান আলমগীর, ডিএসসিসির ২৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাসিবুর রহমান মানিক, নাট্য প্রযোজক ও শিল্পপতি আতাউর রহমান আতা, ম্যাকয়ের ফাউন্ডার মেজবাউল আলম সাজু, উদ্যোক্তা আয়াত শিরিন।
অনুষ্ঠানের মূল কো-অর্ডিনেটর ও সঞ্চালনায় ছিলেন ময়ূরপঙ্খীর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান রুহিত সুমন। অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে রুহিত সুমন বলেন, মিডিয়া ও সামাজিক অঙ্গনের গুণীদের নিয়ে এই অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানটি সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ‘ময়ূরপঙ্খী স্টার অ্যাওয়ার্ড’-এ সহযোগিতাকারী সকল স্পন্সর, পার্টনার ও সদস্যদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আশা করি ময়ূরপঙ্খীর সামনের ইভেন্টগুলোতেও সবার সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই সম্মানিত সকল অতিথি, শিল্পী, কলা-কুশলী, সাংবাদিক, গণমাধ্যম-কর্মী ও দর্শকদের যাদের উপস্থিতি আমাদের এই অনুষ্ঠানকে আলোকিত করেছে। অনুষ্ঠানে অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন চিত্রনায়ক ইমন, চিত্রনায়িকা শিরিন শিলা, অভিনেতা সজল, অভিনেত্রী রুনা খান, সংগীত শিল্পী ইকবাল-বিন আনোয়ার ডন, কোনাল, পুজা, আশিকুজ্জামান বনি, কথা, সুপার মডেল পিয়া জান্নাতুল, বারিশ হক, ক্রিকেটার মোহাম্মদ আশরাফুল,
ট্রাভেল এন্ড ট্যুরিজম ব্যবসায় অবদানের জন্য বিএম ট্রাভেলস্ এন্ড ট্যুরিজম এর স্বত্বাধিকারী মোঃ রবিউল ইসলাম রবি, রন্ধন শিল্পী আফরোজা নাজরীন সুমি, উপস্থাপক শ্রাবণ্য তৌহিদা, সমাজকর্মী ইঞ্জিঃ মোঃ সাকীল খান, বিজ্ঞাপন নির্মাতা বাপি সাহা, শিক্ষায় ইসমত ফারজানা, প্রফেসর শাহরিয়ার পারভেজ, পারভিন আক্তার, কর্পোরেটে মোঃ মোজাম্মেল হক, আব্দুল হক হামীম, উদ্যোক্তা তানজিলা ইসলাম মিতা, ডাঃ রাইসুল হাসান, মোঃ তৌকির আহমেদ, খন্দকার আকিব, রোমানা আফরোজা রিমঝিম, কামরান তালুকদার, ফটোগ্রাফিতে মোঃ সাইফুল ইসলাম, ড্রীম স্কয়ার রিসোর্ট । চলচ্চিত্র, নাটক, সংগীত, নৃত্য, ফ্যাশন, রূপসজ্জা, বিজ্ঞাপন, খেলাধুলা, রাজনীতি, আইন-শৃঙ্খলা, উদ্যোক্তা, চিকিৎসা, সমাজসেবা, শিক্ষা, রন্ধনসহ বিভিন্ন সেক্টরের তারকা বন্ধুদের এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।