নিজস্ব প্রতিবেদক : শ্রদ্ধা,ভক্তি,অধ্যবসায় সাহস আর অসীম ধৈর্য্য মানুষকে সাফল্যের স্বর্ণ শিখরে পৌঁছে দেয়,তা আজ কারো অজানা নয়।

তার ব্যতিক্রম ঘটেনি বাংলাদেশ তথা বিশ্বের আলোকিত মুখ,টিভি ও চলচ্চিত্র অঙ্গনের সোনালী নক্ষত্র তুলে ধরছি হানিফ সংকেত এর হাতে গড়া মনিরুজ্জামান অপূর্ব’র সাফল্যের গল্প।

যে ব্যক্তি তার মেধাকে বিকশিত করে লক্ষ্যকে স্থির করে,পরিশ্রমের মাধ্যমে নানা ত্যাগ-তিতিক্ষাকে হাসিমুখে বরণ করে তিনি বাঁধার পাহাড় নিয়েই জয় করেছে এমনি একজন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক মনিরুজ্জামান অপূর্ব।

উদীয়মান এই করমুঠো মানুষটির সাথে কাজ করতে গিয়ে তার সম্পর্কে জানা যায় ।

১৯৯৫ সালে বিটিভির জনপ্রিয় টেলিভিশন ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদি’র পরিচালক হানিফ সংকেতের মাধ্যমে তার বিনোদন জগতে হাতে খড়ি। সেই থেকে হাটি হাটি পা পা করে,প্রতি কদমে কদমে তার মেধার
স্বাক্ষর রেখে তিনি সমাজসেবক ও সাংস্কৃতিককর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

তিনি নিজ কর্ম ও জীবিকার পাশাপাশি সংগঠনের কার্যক্রমও চালাছেন যথারীতি। থাকতে চান অনাথ অবহেলীত পথ শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ মা বাবাদের পাশে ছাঁয়ার মত।

যুব সমাজ কে মাদকের ভয়াল গ্রাস থেকে মাদক মুক্ত করে রাখতে চান।কোনো অনুষ্ঠানিক বা সাজসজ্জায় নয়, বরং নিজ পরিবার পরিজন ও নিকট আত্মীয়দের সহায়তায় পথে পথে গভীর রজনীতে পথশিশু,এবং অসহায়দের শীত,বস্ত্র ও খাদ্য বিতরণ করে যাচ্ছে এখনও।

শুধু মানুষকে নয় ,পশু পাখিদের যত্ন এবং ভালবেসে আজ তার এ দীর্ঘ পথ চলা।একাধিক স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসার উপদেষ্টা হিসাবেও দায়িত্ব পালন করছেন বলে জানা যায়।অপূর্বের হাত ধরেই মিডিয়াতে জায়গা দখল করে নিয়েছে এক ঝাঁক মেধাবী তরুন,তরুনী, যা বিনোদন জগতের জন্য সত্যিই এক আশীর্বাদ স্বরূপ।

সাংগঠনিক কার্যক্রমের জন্য এবং মাদকমুক্ত যুব সমাজ গঠনে ২০০৯ সালে দিয়ামনি মাল্টিমিডিয়া নামে একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন ও ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠা করে পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন।

অল্প সময়ে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের জন্য দেশ ও বিদেশে অনেক সুনাম কুঁড়িয়েছে। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের হয়েও কবি বেগম সুফিয়া কামাল পদক, কবি কাজী নজরুল ইসলাম সম্মাননা, মহত্মাগাান্ধী পিস এ্যাওয়ার্ড সহ পেয়েছেন অসংখ্য সম্মাননা।

তাঁর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও লক্ষ্য,অবহেলীত গরীব দুঃখী, পথ শিশুদের জন্য মসজিদ মাদ্রাসা ও স্কুল নিমার্ণ করাসহ বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ করা ।

এই গুনী ব্যক্তি নিজের মেধার ছাপও সু-স্পষ্ট রেখেছে মিডিয়া জগতে।তার লিখা লিখির হাতও ছিল চমৎকার,চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা এবং অনুসন্ধান মূলক প্রতিবেদন রয়েছে বেশ খ্যাতি।

মনিরুজ্জামান অপূর্ব সম্পর্কে জানতে চাইলে,তিনি জানান,আমার শ্রদ্ধেয় গুরু হানিফ সংকেত দাদার উপদেশ মেনে নিজের জীবনের শেষ টুকু কাটাতে চাই।ব্যক্তি কিছু পাওয়া সফলতা নয় সকলের মুখে হাসি ফোটানোই বড় সফলতা।

তাই হানিফ সংকেত দাদার এ আদর্শ বুকে ধারন করে মানুষের কল্যাণে নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাই।বর্তমানে পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন নিয়ে সাধারণ মানুষের কল্যাণে তাদের দুঃখ কষ্ট ভাগাভাগি করে নিতে আমাদের সাত সদস্য বিশিষ্ট পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন দিন রাত নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে।আমাদের এ স্বেচ্ছাসেবি সংগঠনটি সব ধরনের সামাজিক কাজ করে থাকে।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় এরকম সকল অপরাধের বিরোধীদে কাজ করবে।বিশেষ করে নারী ও শিশু মানসিক বিকাশ তাদের মৌলিক অধিকার আদায়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করবে।

তাছাড়া সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে দক্ষ উদ্যমী তরুণ উদ্যোক্তা তৈরি প্রশিক্ষণ এবং তাদের প্লাটফর্ম তৈরি করা,শিশু শ্রম বন্ধ,প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত,প্রকৃতিক দূর্যোগ মোকাবেলা,কৃষি সহায়ক বীচ, সার কিট নাশক প্রদান,দরিদ্র এতিম অসহায় মেয়েদের বিয়ে দেয়া,মসজিদ,মাদ্রাসা ও এতিম খানা নির্মাণ সহ পথচারীদের পাশে সব সময় সব পরিস্থিতিতে পাশে থাকবে বলে জানায় তাদের পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন পরিবার।শেষ জীবন পর্যন্ত সকলের দোয়া, ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে থাকতে চান এই গুণী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক মনিরুজ্জামান অপূর্ব।

সংস্কৃতি ও সমাজসেবা যার নেশা – অপূর্ব

সাত নক্ষত্রের আলোয় আলোকিত পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাত পাঁচের ধারনা পরিবর্তন করে সময় কে প্রাধান্য দিয়ে যুগোপযোগী আধুনিক বিশ্বের মতাদর্শকে ধারন করে জাগ্রত হউক, সৎ ইচ্ছা শক্তি”এই শ্লোগানকে বুকে ধারন করে মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্ব কে চেয়ারম্যান ও সেলিম মাহমুদ কে মহাসচিব করে পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন নামে ৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি স্বেচ্ছাসেবি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ করেছিল।

ইতিমধ্যে এ সংগঠন টি বাংলাদেশসহ দেশের বাহিরেও তাদের সৎ-ইচ্ছে এবং কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে এক অনন্য সৃষ্টি করেছে।প্রথম থেকেই সংগঠনের সাত নক্ষত্রের আলোয় আলোকিত পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন।তাদের প্রত্যেকের দক্ষতা,বিচক্ষণতা ও বুদ্ধিমত্তার কারনে অল্প দিনেই দেশ বিদেশে সারা ফেলেছে।

পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন টি ইতিমধ্যে একাধিক দরিদ্র মেয়েকে বিয়ে দিয়েছে,বিভিন্ন এতিম বাচ্চাদের শিক্ষা উপকরণ প্রদান করেছে,বাল্যবিবাহ রোধে কাজ করেছে,ঢাকা সহ সারা বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের সুবিধা বঞ্চিত উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল নলেজ শেয়ারিং এন্ড ওয়ার্কশপ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেয়া ও সার্টিফিকেট প্রদান পূর্বক দক্ষ করে তুলেছে শতাধিক উদ্যোক্তাকে।

বন্যার সময় বানভাসিদের কল্যাণে সংগঠনটি তাদের সর্বক্ষমতার মধ্য থেকে সর্বোচ্চটি দিয়ে বানভাসিদের পাশে ছিলেন।

সংগঠনটির একেকজন সদস্য অনন্য বৈশিষ্টের অধিকারী। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্ব একজন সফল ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক। সদস্য সচিব সেলিম মাহমুদ ও একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী,কোষাধ্যক্ষ ইকরামুল হক ভুঁইয়া ব্যবসায়ী,কার্যনির্বাহী সদস্য সাংবাদিক রবিউল ইসলাম রবি ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক , মোঃ খায়রুল ইসলাম হৃদয় হোসেন সংগঠক ও মিজানুর রহমান চাকুরীজীবি সমাজ সেবক , উম্মে সালমা ব্যবসায়ী ও সমাজসেবী।তারা সাতজন সাত নক্ষত্র প্রত্যেকে সু-শিক্ষিত এবং প্রতিষ্ঠিত।

সংগঠনটির চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান অপূর্ব জানান,গেলো শনিবার ১৯ অক্টোবর ঢাকার বাংলা মটর বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ কে প্রধান অতিথি ও প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন নজরুল সংগীত শিল্পী ফেরদৌস আরা এবং টুরিস্ট পুলিশ ঢাকা রিজিয়নের পুলিশ সুপার মোঃ নাইমুল হক পিপিএম,”এটিএন বাংলার উপদেষ্টা সম্পচার তাশিক আহমেদ কে বিশেষ অতিথি করে এ বছর পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন দেশের স্বনামধন্য নির্বাচিত ৬ জন উদ্যোক্তাকে ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা ২০২৪ ও সার্টিফিকেট প্রদান করেছে।

তিনি আরো বলেন,আমরা নাম ফোঁটানোর জন্য ভূঁইফোড় সংগঠন ও ফাউন্ডেশনের মতো না।আমরা সর্বোপরি গতানুগতিক প্রথা ভেঙে সাত সদস্য বিশিষ্ট এ সংগঠন টি তৈরি করেছি।আমাদের এ স্বেচ্ছাসেবি সংগঠনের প্রদান লক্ষ্যই ছিলো গতানুগতিক প্রথা ভেঙে নামে বে-নামে ভূঁইফোড় সংগঠন /ফাউন্ডেশনের এডমিশনদের নিকট বন্দী থাকা সকল উদ্যোক্তাদেরকে মুক্ত আলোর পদ দেখাবো।সে অনুযায়ী আমরা কাজও করে যাচ্ছি।

আপনাদের এ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন টি কি কি বিষয় নিয়ে কাজ করবে ?
সাংবাদিকদের এরকম প্রশ্নের জবাবে সংগঠনটির মহাসচিব সেলিম মাহমুদ জানায়,বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় এরকম সকল অপরাধের বিরোধী কাজ করবে। বিশেষ করে নারী ও শিশু মানসিক বিকাশ তাদের মৌলিক অধিকার আদায়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করবে।তাছাড়া সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে দক্ষ উদ্যমী তরুণ উদ্যোক্তা তৈরি প্রশিক্ষণ এবং তাদের প্লাটফর্ম তৈরি করা,শিশু শ্রম বন্ধ,প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত,প্রাকৃতিক দূর্যোগ মোকাবেলা,কৃষি সহায়ক বীচ, সার কিট নাশক প্রদান,মসজিদ,মাদ্রাসা ও এতিম খানা নির্মাণ সহ পথচারীদের পাশে সব সময় সব পরিস্থিতিতে পাশে থাকবে বলে জানায় পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন পরিবার।

সাত নক্ষত্রের আলোয় আলোকিত পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন

এক ঝাঁক উদ্যোক্তা পেল পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা

 

নিজস্ব প্রতিবেদক : আলোকিত উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করা দেশের নির্ভরযোগ্য স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন ।

এই সংগঠনের এর পক্ষ থেকে আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা-২০২৪ পেলো দেশের সুনামধন্য আলোকিত উদ্যোক্তারা।

শনিবার ১৯ অক্টোবর বিকেল ৪ ঘটিকায় রাজধানীর বাংলামটর বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে “দেশের কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে উদ্যোক্তাদের ভূমিকা” শীর্ষক আলোচনা সভায় উদ্যোক্তাদের আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা ও সনদ প্রদান করেছে উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করা স্বেচ্ছাসেবি সংগঠন “পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন”।

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে সংগঠনের চেয়ারম্যানের মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্ব’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ।প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্হিত ছিলেন নজরুল সংগীত শিল্পী ফেরদৌস আরা ।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এটিএন বাংলার উপদেষ্টা সম্প্রচার তাশিক আহমেদ,এসএ টিভির হেড অব নিউজ মাহমুদ আল ফয়সাল ,টুরিস্ট পুলিশ,ঢাকা রিজিয়নের, পুলিশ সুপার মোঃ নাইমুল হক পিপিএম , সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সেলিম মাহমুদ । অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ ইকরামুল হক ভূঁইয়া ও রন্ধন বিশেষজ্ঞ হাসিনা আনছার ।
আরও উপস্হিত ছিলেন সংগঠনের নির্বাহী সদস্য রবিউল ইসলাম রবি, মোঃ মিজানুর রহমান, উম্মে সালমা,মোঃ হৃদয় হোসেন ও এক ঝাঁক নারী উদ্যোক্তাগণ ।

গতানুগতিক প্রথা পরিবর্তন করে উদ্যোক্তাদের কল্যাণে নিবেদিত প্রাণ হয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন।আত্মপ্রকাশের পর থেকেই ফাউন্ডেশনটি তাদের সু-সংগঠিত নানামুখী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সারাদেশে জনপ্রিয়তা কুঁড়াচ্ছে।

এই ফাউন্ডেশনটি সর্বোপরি উদ্যোক্তাদের কল্যাণে কাজ করে ।সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে’ডিজিটাল নলেজ শেয়ারিং ওয়ার্কশপ’ প্রকল্প নামে সারা দেশে কর্মশালার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দিয়েছে শত শত উদ্যোক্তাদের।এ ছাড়াও নানা মুখি উন্নয়নমূলক কাজ করেন নির্যাতিত,নিপীড়ন,নারীদের নিয়ে কাজ করে।পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন থেকে আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা পেলেন যে সাত উদ্যোক্তা

মোঃ রবিউল ইসলাম রবি ( সফল ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক ) , মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক ( সাংবাদিক ), অঞ্জন আইচ (টিভি ও চলচ্চিত্র পরিচালক) ‘মেহেরুন নেসা ( রন্ধন বিশেষজ্ঞ),কুমকুম ফকির ( নারী উদ্যোক্তা),রুমানা রহমান (রন্ধন শিল্প উদ্যোক্তা) ও হাসিনা আনছার (রন্ধন শিল্প উদ্যোক্তা)।

চেয়ারম্যান মনিরুজ্জান অপূর্ব উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন,আমাদের এ ফাউন্ডেশন এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য দেশের শিক্ষিত উদ্যমী তরুণ ও মেধাবী উদ্যোক্তাদের আত্মনির্ভরশীল ভাবে গড়ে তুলতে সব সময় বদ্ধপরিকর।

আমরা এ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে সারা দেশে ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছছি যা এখনও কার্যক্রম চলমান।

ঢাকা সহ ৬৪জেলা এবং উপজেলা গুলোতে পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ ও সার্টিফিকেট প্রদান কার্যক্রম হাতে নিয়ে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছি।আমরা শুধু প্রশিক্ষণ দিয়ে উদ্যোক্তাদের ছেড়ে দেই না,সব সময় তাদের খবরা-খবর রাখি।তাদের বিপদে-আপদে সংগঠনের মাধ্যমে পাশে থাকি।

বর্তমানে দেশে বিভিন্ন নামে বে-নামে ভূইফর সংগঠন গুলো সাধারণ উদ্যোক্তাদের জিম্মী করে রেখেছে।
আমরা ঐ সব উদ্যাক্তাদের কাজ করার জন্য স্বাদরে আমন্ত্রণ জানাই ।

এ ছাড়া সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক সেলিম মাহমুদ বলেন আরো প্রকল্প হাতে নিচ্ছে আমাদের সংগঠনটি। উদ্যোক্তাদের ট্রেনিং এর মাধ্যমে দক্ষ করার পাশাপাশি ব্যবসা বাড়ানোর জন্য ভবিষ্যতে তাদের দিক নির্দেশনা দিয়ে পাশে থাকবেন।
যে সকল নিপীড়িত উদ্যোক্তারা ভূইফোড় সংগঠনের হাতে জিম্মি আছে, তাদের পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আইন প্রশাসনের সহায়তা নিয়ে একজন স্বাধীন উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারে সে ব্যবস্থা করে দিবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

এক ঝাঁক উদ্যোক্তা পেল পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন আলোকিত উদ্যোক্তা সম্মাননা।

শিল্পী সমিতির নির্বাচন সভাপতি মিশা ও সাধারণ সম্পাদক ডিপজল

 মোঃ মনিরুজ্জামান অপূর্ব : বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪–২০২৬ মেয়াদী নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন মিশা-ডিপজল প্যানেল। সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা এবং বিগত দুই মেয়াদের সফল সভাপতি মিশা সওদাগর (২৬৫)।তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী মাহমুদ কলি ১৭০ ভোট পেয়ে পরাজিত। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল (২২৫)। মাত্র ১৬ ভোট কম পেয়ে পরাজিত হয়েছেন নিপুণ আক্তার (২০৯)। আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটের দিকে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

মিশা-ডিপজল ছাড়াও সহ-সভাপতি পদে জয়লাভ করেছেন মাসুম পারভেজ রুবেল (২৩১) ও ডি এ তায়েব (২৩৪), সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান (২৩৭), সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী (২৫০), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো (২৮৬), দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর (২৪৫), সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন (২৩৫) এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল (২৩১)। কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মিশা-ডিপজল পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ৯ জন।তারা হলেন সুচরিতা (২২৮), রোজিনা (২৪৩), আলীরাজ (২৩৯), সুব্রত(২১৬), দিলারা ইয়াসমিন (২১৮), শাহনূর (২৪৫), নানা শাহ (২১০), রত্না কবির (২৬৩) ও চুন্নু (২৪৮)। কলি-নিপুণ পরিষদ থেকে রিয়ানা পারভিন পলি (২২০) ও সনি রহমান (২৩০) নির্বাচিত।

বিজয়ী হয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ডিপজল বলেন, আমরা সবাই এক সবাই একসঙ্গে কাজ করব।সবাইকে গ্রহণ করে নেন তিনি। ফলাফল ঘোষণার পরেই শুরু হয়েছে জয়ের উল্লাস, আনন্দে মেতেছেন সবাই। উল্লেখ, গতকাল শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে শুরু হয় ভোটগ্রহণ।চলে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত। উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দেন ৪৭৫ জন শিল্পী। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ৫৭০ জন।২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠনের এই নির্বাচনে ছয়জন স্বতন্ত্রসহ দুটি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্যানেলের মধ্যে একটি জোটে ছিলেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের দাপুটে দুই অভিনেতা মিশা ও ডিপজল।আরেক প্যানেল থেকে লড়েন সোনালি দিনের নায়ক মাহমুদ কলি ও নায়িকা নিপুণ আক্তার। এবারের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে ছিলেন খোরশেদ আলম খসরু এবং সদস্য হিসেবে ছিলেন এ জে রানা ও বিএইচ নিশান ।

শিল্পী সমিতির নির্বাচন সভাপতি মিশা ও সাধারণ সম্পাদক ডিপজল

নরসিংদীর বেলাব উপজেলার বাবলা গ্রামের ‘খোকন চিশতির ‘ লালন ঘরানার পুলকিত আশ্রমে ‘দুষ্কৃতিকারীদের অতর্কিত হামলার প্রতিবাদে  এর প্রতিবাদ গানের আর্তনাথ নামে শাহবাগে প্রতিবাদ সভা হয়েছে। খোকন চিশতির আশ্রমে কাউকে না জানিয়ে হটাৎ করে অতর্কিত হামলা চালানো হয় বলে জানা গিয়েছে।

বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র সহ আশ্রমের জিনিসপত্র ভা;চুর কারীদের, দ্রুত চিহ্নিত করে, উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানিয়েছে এলাকা বাসী।এটি খুবি খারাপ কাজ করেছে। এর জন্যই আজ ঢাকায় শাহবাগে সাধু,ফকির,বাউল শিল্পী সব এক সাথে হয়ে পুরু শাহবাগ কাঁপিয়ে দিয়েছেন।গানে গানে তারা আর্তনাথ জানিয়েছেন, বিচার চেয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে।

তারা জানিয়েছেন আর না ভাংগুক যন্ত্র আর না কাদুক কোন বাউল শিল্পী। গান গেয়ে নেচে বাদ্য বাজিয়ে শত শত লোক তাদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানায়।সবাই আশা ব্যক্ত করে অতি তারাতাড়ি আসামীরা সবাই ধরা পরে যাবে।এবং সবার বিচার এই বাংলার মাটিতেই হবে।

লালন ঘরানার পুলকিত আশ্রমে ‘দুষ্কৃতিকারীদের অতর্কিত হামলার প্রতিবাদে  এর প্রতিবাদ গানের আর্তনাথ নামে শাহবাগে প্রতিবাদ সভা বাদ্যযন্ত্র সহ আশ্রমের জিনিসপত্র ভা;চুর

জমকালো আয়োজনে ২য় ‘ময়ূরপঙ্খী স্টার অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠিত

 

স্ব স্ব ক্ষেত্রে অবদান রাখা তারকাদের নিয়ে জমকালো আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো ২য় ‘ময়ূরপঙ্খী স্টার অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ অনুষ্ঠান। শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) রাতে রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে ময়ূরপঙ্খী ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে ও ময়ূরপঙ্খী ইন্টারন্যাশনাল এর ইভেন্ট ব্যবস্থাপনায় ‘ময়ূরপঙ্খী স্টার অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠিত হয়।

মাননীয় সংসদ সদস্য এড. খোদেজা নাসরিন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ সম্মাননা তুলে দেন । গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফরাজী হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডাঃ আনোয়ার ফরাজী ইমন, ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের জেনারাল ম্যানেজার মো কামরুল ইসলাম, বাচসাস এর সাধারণ সম্পাদক রিমন মাহফুজ, বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন নুহা অ্যান্ড ব্রাদার্সের চেয়ারম্যান খুরশীদ আলম, বাগদাদ গ্রুপের চেয়ারম্যান ফেরদৌস খান আলমগীর, ডিএসসিসির ২৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাসিবুর রহমান মানিক, নাট্য প্রযোজক ও শিল্পপতি আতাউর রহমান আতা, ম্যাকয়ের ফাউন্ডার মেজবাউল আলম সাজু, উদ্যোক্তা আয়াত শিরিন।

অনুষ্ঠানের মূল কো-অর্ডিনেটর ও সঞ্চালনায় ছিলেন ময়ূরপঙ্খীর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান রুহিত সুমন। অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে রুহিত সুমন বলেন, মিডিয়া ও সামাজিক অঙ্গনের গুণীদের নিয়ে এই অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানটি সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ‘ময়ূরপঙ্খী স্টার অ্যাওয়ার্ড’-এ সহযোগিতাকারী সকল স্পন্সর, পার্টনার ও সদস্যদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আশা করি ময়ূরপঙ্খীর সামনের ইভেন্টগুলোতেও সবার সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই সম্মানিত সকল অতিথি, শিল্পী, কলা-কুশলী, সাংবাদিক, গণমাধ্যম-কর্মী ও দর্শকদের যাদের উপস্থিতি আমাদের এই অনুষ্ঠানকে আলোকিত করেছে। অনুষ্ঠানে অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন চিত্রনায়ক ইমন, চিত্রনায়িকা শিরিন শিলা, অভিনেতা সজল, অভিনেত্রী রুনা খান, সংগীত শিল্পী ইকবাল-বিন আনোয়ার ডন, কোনাল, পুজা, আশিকুজ্জামান বনি, কথা, সুপার মডেল পিয়া জান্নাতুল, বারিশ হক, ক্রিকেটার মোহাম্মদ আশরাফুল,

ট্রাভেল এন্ড ট্যুরিজম ব্যবসায় অবদানের জন্য বিএম ট্রাভেলস্ এন্ড ট্যুরিজম এর স্বত্বাধিকারী মোঃ রবিউল ইসলাম রবি,  রন্ধন শিল্পী আফরোজা নাজরীন সুমি, উপস্থাপক শ্রাবণ্য তৌহিদা, সমাজকর্মী ইঞ্জিঃ মোঃ সাকীল খান, বিজ্ঞাপন নির্মাতা বাপি সাহা, শিক্ষায় ইসমত ফারজানা, প্রফেসর শাহরিয়ার পারভেজ, পারভিন আক্তার, কর্পোরেটে মোঃ মোজাম্মেল হক, আব্দুল হক হামীম, উদ্যোক্তা তানজিলা ইসলাম মিতা, ডাঃ রাইসুল হাসান, মোঃ তৌকির আহমেদ, খন্দকার আকিব, রোমানা আফরোজা রিমঝিম, কামরান তালুকদার, ফটোগ্রাফিতে মোঃ সাইফুল ইসলাম, ড্রীম স্কয়ার রিসোর্ট । চলচ্চিত্র, নাটক, সংগীত, নৃত্য, ফ্যাশন, রূপসজ্জা, বিজ্ঞাপন, খেলাধুলা, রাজনীতি, আইন-শৃঙ্খলা, উদ্যোক্তা, চিকিৎসা, সমাজসেবা, শিক্ষা, রন্ধনসহ বিভিন্ন সেক্টরের তারকা বন্ধুদের এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।

জমকালো আয়োজনে ২য় ‘ময়ূরপঙ্খী স্টার অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠিত

৩৫ রন্ধনশিল্পী পেলেন ‘বিটিইএ বর্ষসেরা রন্ধনশিল্পী সম্মাননা-২০২২

রন্ধনশিল্পীরা নিজেদেরকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করে গড়ে তোলার মাধ্যমে পর্যটন শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে পারে ……র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, এমপি বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জনাব র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, এমপি বলেছেন, রন্ধনশিল্পীরা নিজেদেরকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করে গড়ে গড়ে তোলার মাধ্যমে পর্যটন শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে পারে। আর পর্যটন শিল্প সমৃদ্ধ হলে দেশের অর্থনীতি আরো সমৃদ্ধি অর্জন করবে। তিনি দেশীয় রন্ধনশিল্পকে আরো শক্তিশালী করতে শেফ ও রন্ধন উদ্যোক্তাদেরকে বর্তমান প্রেক্ষাপটের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও যুগোপযোগি করে গড়ে তুলতে সংশ্লিষ্টদের পরামর্শ দেন।

বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এসোসিয়েশন (বিটিইএ)-এর উদ্যোগে আজ ২২ অক্টোবর ২০২২, শনিবার সকাল ১০টায় শাহবাগস্থ বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বেগম সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক শেফ ডে উপলক্ষ্যে ‘বিটিইএ বর্ষসেরা রন্ধনশিল্পী সম্মাননা-২০২২ এবং আলোচনা সভা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এসোসিয়েশন (বিটিইএ)-এর চেয়ারম্যান জনাব শহিদুল ইসলাম সাগরের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই-এর পরিচালক এম.জি.আর. নাসির মজমদার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ল্ড ট্রাভেলার্স ক্লাবের সভাপতি তৌহিদা সুলতানা রুনু, টোয়াবের পরিচালক জনাব বিল্লাল হোসেন সুমন, আইএসসি (ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট)-এর পরিচালক এস. এম. সাহাব উদ্দিন, বিশিষ্ট কালিনারি এক্সপার্ট ও বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের সাবেক জেনারেল ম্যানেজার শাহিন আফরোজ এবং ইন্ডিপেন্ডেন্ট রিচসার্চ হাব এর সিইও প্রফেসর শাহরিয়ার পারভেজ।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এসোসিয়েশন (বিটিইএ)-এর ভাইস চেয়ারম্যান মাসুদুল হাসান জায়েদী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সংগঠনের পরিচালক (অপারেশন) মাহবুব আলী খান (কিশোর)। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৩৫ রন্ধনশিল্পীকে ‘বিটিইএ বর্ষসেরা রন্ধনশিল্পী সম্মাননা-২০২২ প্রদান করা হয়। সবশেষে ফারদিন এ্যান্ড ফ্রেন্ডস ইন্টারন্যাশনাল মিউজিক্যাল ব্যন্ড-এর মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

৩৫ রন্ধনশিল্পী পেলেন ‘বিটিইএ বর্ষসেরা রন্ধনশিল্পী সম্মাননা-২০২২

বাংলাদেশের কিংবদন্তী গীতিকবি, চিত্র পরিচালক, চলচ্চিত্র প্রযোজক, লেখক, সফল সংগঠক গাজী মাজহারুল আনোয়ার আর নেই। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
আজ সকাল ৭ঃ৫৫ মিনিটে ইউনাইটেড হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি না ফেরার দেশে চলে যান।

বাংলাদেশের কিংবদন্তী গীতিকবি, চিত্র পরিচালক, চলচ্চিত্র প্রযোজক, লেখক, সফল সংগঠক গাজী মাজহারুল আনোয়ার আর নেই।

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস

চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহানে স্থানীয়ভাবে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়াতে শুরু করার পর নতুন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শহর কর্তৃপক্ষ আজ মঙ্গলবার বলেছে, শহরের সবার করোনা পরীক্ষা করবে তারা। খবর এএফপি ও রয়টার্সের।

২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে করোনার সংক্রমণ ছড়িয়েছিল এই উহান থেকেই। এরপর বিশ্বের সব প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে সেই সংক্রমণ। এখনো অনেক দেশ এই ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ আনতে না পারলেও চীন তা নিয়ন্ত্রণে এনেছে। যদিও সম্প্রতি আবারও সেখানে সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে।

চীনের ন্যাশনাল হেলথ কমিশন আজ জানিয়েছে, দেশটির মূল ভূখণ্ডে নতুন করে আরও ৯০ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর আগের দিন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিল ৯৮ জন।

ন্যাশনাল হেলথ কমিশন জানিয়েছে, নতুন আক্রান্ত ৯০ জনের মধ্যে স্থানীয়ভাবে সংক্রমিত হয়েছেন ৬১ জন। এর আগের দিন এই সংখ্যা ছিল ৫১। এ ছাড়া যাঁরা আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৪৫ জন জিয়ানসু প্রদেশের। এ ছাড়া ৫ জন নানজিং ও ৪০ জন ইয়াংঝু শহরের। তবে উহানে আজ কোনো সংক্রমণ শনাক্ত হয়নি। কিন্তু গতকাল সোমবার সেখানে সাতজনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। তাঁরা স্থানীয়ভাবে সংক্রমিত হয়েছেন। এই সাতজনই মূলত পরিযায়ী শ্রমিক। এরপর আজ উহান শহরের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা লি তাও বলেন, এই শহরের সবার নিউক্লিক অ্যাসিড পরীক্ষা করা হবে।

উহানের সবার করোনা পরীক্ষা করা হবে শহরের সবার করোনা পরীক্ষা করবে তারা

পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট গরু (রানি)

গরুর কথা উঠলেই কার গরু কতটা বড়, কত বেশি ওজন, কত বেশি দুধ দেয়- এ সব থাকে আলোচনায়। কোরবানির ঈদের আগে পত্রিকায় দেখতে পাওয়া যায় বড় বড় গরুর খবর। সেই সব গরুর বাহারি নাম দেওয়া হয়।

তবে সাভারের একটি গরুর নাম আলোচনায় এসেছে ভিন্ন কারণে। সবচেয়ে দামি কিংবা ওজনের জন্য নয়, এই গরুর নাম ছড়িয়েছে সবচেয়ে ছোট হওয়ার কারণে। নাম দেওয়া হয়েছে রানি। সাভারের আশুলিয়ার একটি খামারে পালন করা হচ্ছে রানিকে।

বিশ্বের সবচেয়ে ছোট গরুর রেকর্ড ছিল ভারতের কেরেলা রাজ্যের ৪ বছর বয়সী লাল রঙের মানিকিয়াম নামের এক গরুর। তবে সেটাকে পেছনে ফেলে দিয়েছে আশুলিয়ার চারিগ্রামের রানি। মাত্র ২০ ইঞ্চি উচ্চতার ২ বছর বয়সী ‘বক্সার ভূট্টি’ জাতের এই গরুটির ওজন মাত্র ২৬ কেজি।

গরুর মালিক সাভারের শিকড় এগ্রো লিমিটেডের ম্যানেজার আবু সুফিয়ান জানান, প্রতিষ্ঠানটি বছর দুয়েক আগে কোনো এক মাধ্যমে খবর পেয়ে নওগাঁর এক খামারির কাছ থেকে গরুটি কেনে। সেটিকে দিনে দুইবার খাবার দিতে হয়। সাধারণ গরুর তুলনায় এটির খাবার লাগে অনেকটা কম। ম্যানেজার আবু সুফিয়ান দাবি করেন, গরুটির দাম ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। তবে এত বেশি দাম উঠার কারণ ব্যাখ্যা করেননি তিনি।

তিষ্ঠানটি জানায়, ইন্টারনেট ঘেঁটে তারা জানতে পেরেছেন- এটিই পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ছোট গরু। এটি এখন কোরবানির উপযুক্ত। গরুটিকে বিশ্ব রেকর্ডে জায়গা করে দিতে গত ২ জুলাই গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। ওই আবেদনের পর গিনেস বুক কর্তৃপক্ষ একটি রিপ্লাইও দিয়েছে। গিনেস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাদের নিজস্ব কিছু প্রক্রিয়া রয়েছে। ওই প্রক্রিয়া শেষ করে তারা আগামী ৯০ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানাবে। সব কিছু ঠিক থাকলে এই গরু বিশ্বের সবচেয়ে ছোট গরুর অফিসিয়াল তকমা পাবে।

পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট গরু (রানি)

https://www.facebook.com/bm24tvofficialpage